হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইলে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে বড় ভাইয়ের হামলায় এক আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরও চারজন। তাঁদেরকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে আটক করেছে।
নিহত ব্যক্তির নাম সঞ্জব আলী (৪০)। সে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল ইউনিয়নের দালানহাটি গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে। সে বাংলাদেশ আনসার ভিডিপির সদস্য।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে নিহত আঞ্জব আলী ও তার বড় ভাই তৈয়ব আলীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। মঙ্গলবার রাতে বিষয়টি নিয়ে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই ভাইয়ের তর্ক রূপ নেয় হাতাহাতিতে। একপর্যায়ে দুই ভাইয়ের স্ত্রী ও ছেলে মেয়েরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পরেন। এতে সঞ্জব আলী ও তার ভাই তৈয়ব আলীসহ পাঁচজন আহত হন।
স্থানীয় মুরব্বিরা সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণ করে সঞ্জব আলীসহ বাকি আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সকালে সঞ্চব আলী মারা যান।
খবর পেয়ে সদর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। এর মধ্যে তৈয়ব আলী পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুক আলী বলেন- ‘কি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত জানা যায়নি। তবে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি সম্পত্তি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ ছিল। এ ঘটনায় চারজনকে আটক করা হয়েছে। তবে তৈয়ব আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে না। সে সুস্থ হলেই মূল কারণ জানা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় মামলা হয়নি। তবে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইলে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে বড় ভাইয়ের হামলায় এক আনসার সদস্য নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরও চারজন। তাঁদেরকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে আটক করেছে।
নিহত ব্যক্তির নাম সঞ্জব আলী (৪০)। সে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল ইউনিয়নের দালানহাটি গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে। সে বাংলাদেশ আনসার ভিডিপির সদস্য।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পৈতৃক সম্পত্তি নিয়ে নিহত আঞ্জব আলী ও তার বড় ভাই তৈয়ব আলীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। মঙ্গলবার রাতে বিষয়টি নিয়ে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই ভাইয়ের তর্ক রূপ নেয় হাতাহাতিতে। একপর্যায়ে দুই ভাইয়ের স্ত্রী ও ছেলে মেয়েরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পরেন। এতে সঞ্জব আলী ও তার ভাই তৈয়ব আলীসহ পাঁচজন আহত হন।
স্থানীয় মুরব্বিরা সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণ করে সঞ্জব আলীসহ বাকি আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সকালে সঞ্চব আলী মারা যান।
খবর পেয়ে সদর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনায় পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। এর মধ্যে তৈয়ব আলী পুলিশ হেফাজতে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুক আলী বলেন- ‘কি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত জানা যায়নি। তবে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পেরেছি সম্পত্তি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ ছিল। এ ঘটনায় চারজনকে আটক করা হয়েছে। তবে তৈয়ব আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা যাচ্ছে না। সে সুস্থ হলেই মূল কারণ জানা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় মামলা হয়নি। তবে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।’
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৩ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে