মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চল এলাকার বহুল আকাঙ্ক্ষিত লাঘাটা নদী পুনঃখননের কাজ তিন বছরে কমলগঞ্জ উপজেলার অংশ সম্পন্ন হয়েছে। খনন কাজের পর নদীর বাঁধের ওপর রোপিত হয়েছে বিভিন্ন গাছের চারা। বন্যা ও জলাবদ্ধতা থেকে রেহাই পেয়েছেন কৃষকেরা। তবে লাঘাটা নদীতে পতিত ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট না থাকায় স্থাপিত পানির পাইপ প্রবল স্রোতে দেবে যাচ্ছে। এতে নদীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নদী খনন শুরু হয়। ২০১৮ সালে লাঘাটা নদী খননের জন্য সার্ভে কাজ সম্পন্ন করা হয়। নানা বিড়ম্বনার মধ্য দিয়ে ১১ দশমিক ৮০০ মিটার ও ১২ দশমিক ৮৩০ মিটার মিলিয়ে ২৪ দশমিক ৬৩০ মিটার পুনঃখনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসএএসআই অ্যান্ড ইশরাত এন্টারপ্রাইজ জয়েন ভেঞ্চার ৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নিম্নাঞ্চল এলাকা ও পতনউষার, শমশেরনগর এলাকায় অপর ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান ১১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নদীর পুনঃখনন কাজ করে।
এ বিষয়ে কৃষকেরা জানান, প্রতি বছর ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও নদী ভাঙনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চলের শমসেরনগর, পতনঊষার, মুন্সিবাজার ইউনিয়নের কৃষকেরা। তাঁরা বোরো, আউশ, আমন, সবজি খেত হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। এ থেকে উত্তরণের জন্য পানি নিষ্কাশনে লাঘাটা নদী খনন ও সংস্কারের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে দাবি জানান এলাকাবাসীরা।
লাঘাটা নদীকে ঘিরে উপজেলার আদমপুর, আলীনগর, শমসেরনগর ও পতনঊষার, মুন্সীবাজার ইউনিয়নের কৃষকেরা কৃষি চাষাবাদ ও প্রাকৃতিক মাছ আহরণ করেন। কৃষি ও মাছ আহরণের মধ্য দিয়ে অসংখ্য পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। দীর্ঘদিন ধরে লাঘাটা নদী ভরাট, ঝোপজঙ্গল, পলিবালি জমে সংকুচিত হয়ে খালে পরিণত হয়। ফলে বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন হতে দীর্ঘ সময় লাগে। এতে জলাবদ্ধতায় ধানি জমি ও সবজি খেত তলিয়ে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয় কৃষকদের।
মৌলভীবাজার কৃষক সংগ্রাম সমিতির নেতা রমজান আলী বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে ইউএনও, জেলা প্রশাসক ও প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান ও সভা সমাবেশ করেছি। লাঘাটায় পুনঃখনন হওয়ায় কৃষকদের মাঝে কিছুটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। তবে ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট স্থাপন না করে অপরিকল্পিতভাবে পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। এতে প্রতিটি পাইপ দেবে যাচ্ছে এবং বাঁধের ভাঙন শুরু হয়েছে। এসব স্থানে কালভার্ট স্থাপনের দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, গত বছর থেকে সরকারি উদ্যোগে নদীর খনন কাজ শুরু করা হয়। কাজ শেষ হওয়ায় এলাকার মানুষের উপকারে আসবে। তবে পাইপ দেবে যাওয়ার বিষয়টি পরিদর্শন করে পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চল এলাকার বহুল আকাঙ্ক্ষিত লাঘাটা নদী পুনঃখননের কাজ তিন বছরে কমলগঞ্জ উপজেলার অংশ সম্পন্ন হয়েছে। খনন কাজের পর নদীর বাঁধের ওপর রোপিত হয়েছে বিভিন্ন গাছের চারা। বন্যা ও জলাবদ্ধতা থেকে রেহাই পেয়েছেন কৃষকেরা। তবে লাঘাটা নদীতে পতিত ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট না থাকায় স্থাপিত পানির পাইপ প্রবল স্রোতে দেবে যাচ্ছে। এতে নদীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নদী খনন শুরু হয়। ২০১৮ সালে লাঘাটা নদী খননের জন্য সার্ভে কাজ সম্পন্ন করা হয়। নানা বিড়ম্বনার মধ্য দিয়ে ১১ দশমিক ৮০০ মিটার ও ১২ দশমিক ৮৩০ মিটার মিলিয়ে ২৪ দশমিক ৬৩০ মিটার পুনঃখনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসএএসআই অ্যান্ড ইশরাত এন্টারপ্রাইজ জয়েন ভেঞ্চার ৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নিম্নাঞ্চল এলাকা ও পতনউষার, শমশেরনগর এলাকায় অপর ঠিকাদারিপ্রতিষ্ঠান ১১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নদীর পুনঃখনন কাজ করে।
এ বিষয়ে কৃষকেরা জানান, প্রতি বছর ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও নদী ভাঙনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চলের শমসেরনগর, পতনঊষার, মুন্সিবাজার ইউনিয়নের কৃষকেরা। তাঁরা বোরো, আউশ, আমন, সবজি খেত হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েন। এ থেকে উত্তরণের জন্য পানি নিষ্কাশনে লাঘাটা নদী খনন ও সংস্কারের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে দাবি জানান এলাকাবাসীরা।
লাঘাটা নদীকে ঘিরে উপজেলার আদমপুর, আলীনগর, শমসেরনগর ও পতনঊষার, মুন্সীবাজার ইউনিয়নের কৃষকেরা কৃষি চাষাবাদ ও প্রাকৃতিক মাছ আহরণ করেন। কৃষি ও মাছ আহরণের মধ্য দিয়ে অসংখ্য পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। দীর্ঘদিন ধরে লাঘাটা নদী ভরাট, ঝোপজঙ্গল, পলিবালি জমে সংকুচিত হয়ে খালে পরিণত হয়। ফলে বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন হতে দীর্ঘ সময় লাগে। এতে জলাবদ্ধতায় ধানি জমি ও সবজি খেত তলিয়ে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয় কৃষকদের।
মৌলভীবাজার কৃষক সংগ্রাম সমিতির নেতা রমজান আলী বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে ইউএনও, জেলা প্রশাসক ও প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান ও সভা সমাবেশ করেছি। লাঘাটায় পুনঃখনন হওয়ায় কৃষকদের মাঝে কিছুটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। তবে ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট স্থাপন না করে অপরিকল্পিতভাবে পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। এতে প্রতিটি পাইপ দেবে যাচ্ছে এবং বাঁধের ভাঙন শুরু হয়েছে। এসব স্থানে কালভার্ট স্থাপনের দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, গত বছর থেকে সরকারি উদ্যোগে নদীর খনন কাজ শুরু করা হয়। কাজ শেষ হওয়ায় এলাকার মানুষের উপকারে আসবে। তবে পাইপ দেবে যাওয়ার বিষয়টি পরিদর্শন করে পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মৌলভীবাজারের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে নদী আর ছড়া। এ জেলায় রয়েছে কয়েক শ ছড়া। কিন্তু সিলিকা বালু লুটের কারণে এসব ছড়া শ্রীহীন হয়ে পড়ছে। বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এখানকার অর্ধশতাধিক ছড়া থেকে রাতের আঁধারে একটি মহল বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে; কিন্তু তা ঠেকানোর দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই। প্রশাস
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে বছরে জমির নামজারি বা খারিজ হয় ৭ হাজারের অধিক। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বা এসি ল্যান্ড কার্যালয়ের এলআর (লোকাল রিলেশনস) ফান্ডের নামে নেওয়া হয় ২ হাজার টাকা। সেই সঙ্গে পৌর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোর কন্টিনজেন্সি বিলের (খাতা, কলমসহ আনুষঙ্গিক খরচ) জন্য বরাদ্দ আসে বছরে সাড়ে ৩ থেকে ৫
২ ঘণ্টা আগেকৃষি ব্যাংকের খুলনার পূর্ব রূপসা শাখা থেকে লকার ভেঙে কয়েক লাখ টাকা নিয়ে গেছে সংঘবদ্ধ চোরেরা। শুক্রবার রাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে কোনো এক সময়ে এ চুরির ঘটনা ঘটতে পারে বলে পুলিশের ধারণা। ব্যাংক এবং আশপাশের ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে চোরদের শনাক্ত করার চেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগে