মাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার
পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে মৌলভীবাজারে কোরবানির জন্য ৮০ হাজারেরও বেশি দেশীয় গবাদিপশু প্রস্তুত করা হচ্ছে। জেলার সাতটি উপজেলায় খামারিরা ইতিমধ্যে পশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঈদের এখনো প্রায় তিন সপ্তাহ বাকি থাকলেও দূরদূরান্ত থেকে পাইকাররা আসতে শুরু করেছেন।
স্থানীয় খামারিরা জানান, সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গোখাদ্যের দাম অনেক বেড়েছে, ফলে পশু পালনের ব্যয়ও বেড়েছে। বড়, মাঝারি ও ছোট আকারের গরু প্রস্তুত করা হলেও ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি মাঝারি আকারের গরুতে। তবে এখনো অধিকাংশ গরু হাটে তোলা হয়নি, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই হাটে তুলবেন বলে জানান তাঁরা।
গত বছর যে গরুটি ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছিল, এবার সেটির দাম ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি হতে পারে বলে মনে করছেন বিক্রেতারা। খামারিরা আশা করছেন, সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গরু প্রবেশ না করলে এ বছর দেশীয় গরুর ভালো দাম মিলবে।
জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা যায়, মৌলভীবাজারে এ বছর কোরবানির পশুর চাহিদা ৭৯ হাজার ৯২৯টি হলেও প্রস্তুত করা হয়েছে ৮০ হাজার ৬৩৭টি পশু। এর মধ্যে রয়েছে ৪৬ হাজার ৫৮০টি গরু, ১ হাজার ২৭২টি মহিষ, ২৮ হাজার ৬২২টি ছাগল ও ৪ হাজার ১৬৩টি ভেড়া। জেলায় নিবন্ধিত খামারির সংখ্যা ৭ হাজার ৩৭২।
সরেজমিনে জেলার আদমপুর, টেংরা, ব্রাহ্মণবাজার, শমশেরনগর ও ভৈরববাজার ঘুরে দেখা গেছে, সপ্তাহের হাটবারে পশু উঠতে শুরু করেছে। এসব বাজারে কৃষকেরা স্থানীয় পাইকারদের কাছে গরু বিক্রি করছেন আর স্থানীয় পাইকাররা তা জেলার বড় পাইকারদের কাছে বিক্রি করছেন। ঈদের আগের দিনগুলোতে বিক্রি সবচেয়ে বেশি হবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার খামারি সৈয়দ উল্লাহ বলেন, ‘আমার খামারে ২৫টি গরু রয়েছে। এগুলো কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছি। অনেক সময় পাইকাররা বাড়িতে এসে গরু কিনে নিয়ে যান। গরুর খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবার গরুর দাম কিছুটা বেশি।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আশরাফুল আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে প্রায় ৭০০ গরু বেশি রয়েছে। আরও অনেক কৃষকের একটি-দুটি করে পশু রয়েছে, সেগুলো ছাড়াও। তাই কোরবানির পশুর কোনো সংকট হবে না।’
পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে মৌলভীবাজারে কোরবানির জন্য ৮০ হাজারেরও বেশি দেশীয় গবাদিপশু প্রস্তুত করা হচ্ছে। জেলার সাতটি উপজেলায় খামারিরা ইতিমধ্যে পশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঈদের এখনো প্রায় তিন সপ্তাহ বাকি থাকলেও দূরদূরান্ত থেকে পাইকাররা আসতে শুরু করেছেন।
স্থানীয় খামারিরা জানান, সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গোখাদ্যের দাম অনেক বেড়েছে, ফলে পশু পালনের ব্যয়ও বেড়েছে। বড়, মাঝারি ও ছোট আকারের গরু প্রস্তুত করা হলেও ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি মাঝারি আকারের গরুতে। তবে এখনো অধিকাংশ গরু হাটে তোলা হয়নি, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই হাটে তুলবেন বলে জানান তাঁরা।
গত বছর যে গরুটি ১ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছিল, এবার সেটির দাম ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বেশি হতে পারে বলে মনে করছেন বিক্রেতারা। খামারিরা আশা করছেন, সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গরু প্রবেশ না করলে এ বছর দেশীয় গরুর ভালো দাম মিলবে।
জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা যায়, মৌলভীবাজারে এ বছর কোরবানির পশুর চাহিদা ৭৯ হাজার ৯২৯টি হলেও প্রস্তুত করা হয়েছে ৮০ হাজার ৬৩৭টি পশু। এর মধ্যে রয়েছে ৪৬ হাজার ৫৮০টি গরু, ১ হাজার ২৭২টি মহিষ, ২৮ হাজার ৬২২টি ছাগল ও ৪ হাজার ১৬৩টি ভেড়া। জেলায় নিবন্ধিত খামারির সংখ্যা ৭ হাজার ৩৭২।
সরেজমিনে জেলার আদমপুর, টেংরা, ব্রাহ্মণবাজার, শমশেরনগর ও ভৈরববাজার ঘুরে দেখা গেছে, সপ্তাহের হাটবারে পশু উঠতে শুরু করেছে। এসব বাজারে কৃষকেরা স্থানীয় পাইকারদের কাছে গরু বিক্রি করছেন আর স্থানীয় পাইকাররা তা জেলার বড় পাইকারদের কাছে বিক্রি করছেন। ঈদের আগের দিনগুলোতে বিক্রি সবচেয়ে বেশি হবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার খামারি সৈয়দ উল্লাহ বলেন, ‘আমার খামারে ২৫টি গরু রয়েছে। এগুলো কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছি। অনেক সময় পাইকাররা বাড়িতে এসে গরু কিনে নিয়ে যান। গরুর খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবার গরুর দাম কিছুটা বেশি।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আশরাফুল আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে প্রায় ৭০০ গরু বেশি রয়েছে। আরও অনেক কৃষকের একটি-দুটি করে পশু রয়েছে, সেগুলো ছাড়াও। তাই কোরবানির পশুর কোনো সংকট হবে না।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে