নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন আলোচিত ছাত্রলীগ নেতা হেভেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিব। হাবিবের বিরুদ্ধে একটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এ ছাড়া ইউএনওকে লাঞ্ছিতসহ একাধিক মামলা রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাঁকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী।
নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নে বর্তমানে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জাবেদুল আলম সাজু। গত নির্বাচনে (২০১৬ সালে) তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন নিয়ে বিজয়ী হন। এবার তাঁকে বাদ দিয়ে বিতর্কিত হাবিবুর রহমান হাবিবকে মনোনয়ন দেওয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে স্থানীয় ভোটার ও আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে। সেই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৩ মার্চ নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা হেভেন চৌধুরীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিব। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন।
এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ২০ লাখ টাকা এনে আত্মসাৎ করেন। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাবিবের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা করেন। এই মামলায় আদালত তাঁর বিরুদ্ধে (সিআর ৬৩/২১) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২০১০ সালের ৭ মার্চ জলমহাল ইজারা নিয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (বর্তমানে সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব) সুলতানা ইয়াসমীনকে লাঞ্ছিত করেন হাবিবুর রহমান হাবিব। এ ঘটনায় ইউএনও বাদী হয়ে হাবিবুর রহমান হাবিবের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এদিকে হাবিবুর রহমান হাবিবের মনোনয়ন বাতিল চেয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান জাবেদুল আলম চৌধুরী সাজু।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকার বিষয়টি সম্পর্কে আগে আমরা জানতাম না। জানলে প্রার্থীর তালিকা থেকে হাবিবের নাম বাদ দেওয়া হতো।’
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া হাবিবুর রহমান হাবিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘গভীর ষড়যন্ত্র করে আমার প্রতিপক্ষের লোকজন আমাকে হেভেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি করেছে। এ ছাড়া আমার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট আছে বলে জানা নেই। যদি সম্প্রতি কোনো ওয়ারেন্ট থাকে, তবে সেটিও ষড়যন্ত্র।’
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন আলোচিত ছাত্রলীগ নেতা হেভেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিব। হাবিবের বিরুদ্ধে একটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এ ছাড়া ইউএনওকে লাঞ্ছিতসহ একাধিক মামলা রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাঁকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী।
নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নে বর্তমানে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জাবেদুল আলম সাজু। গত নির্বাচনে (২০১৬ সালে) তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন নিয়ে বিজয়ী হন। এবার তাঁকে বাদ দিয়ে বিতর্কিত হাবিবুর রহমান হাবিবকে মনোনয়ন দেওয়ায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে স্থানীয় ভোটার ও আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে। সেই সঙ্গে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৩ মার্চ নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা হেভেন চৌধুরীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি হাবিবুর রহমান হাবিব। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন।
এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ২০ লাখ টাকা এনে আত্মসাৎ করেন। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাবিবের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা করেন। এই মামলায় আদালত তাঁর বিরুদ্ধে (সিআর ৬৩/২১) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
২০১০ সালের ৭ মার্চ জলমহাল ইজারা নিয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (বর্তমানে সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব) সুলতানা ইয়াসমীনকে লাঞ্ছিত করেন হাবিবুর রহমান হাবিব। এ ঘটনায় ইউএনও বাদী হয়ে হাবিবুর রহমান হাবিবের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এদিকে হাবিবুর রহমান হাবিবের মনোনয়ন বাতিল চেয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান জাবেদুল আলম চৌধুরী সাজু।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল জাহান চৌধুরী বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকার বিষয়টি সম্পর্কে আগে আমরা জানতাম না। জানলে প্রার্থীর তালিকা থেকে হাবিবের নাম বাদ দেওয়া হতো।’
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া হাবিবুর রহমান হাবিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘গভীর ষড়যন্ত্র করে আমার প্রতিপক্ষের লোকজন আমাকে হেভেন হত্যা মামলার প্রধান আসামি করেছে। এ ছাড়া আমার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট আছে বলে জানা নেই। যদি সম্প্রতি কোনো ওয়ারেন্ট থাকে, তবে সেটিও ষড়যন্ত্র।’
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৬ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে