প্রতিনিধি
কানাইঘাট (সিলেট): কানাইঘাটের একজন সফল লেবু চাষি ময়নুল হক। তাঁর বাগানের লেবু যায় দেশের বিভিন্ন বাজার ছাড়িয়ে বিদেশেও। এক সময়ের প্রান্তিক চাষি এখন লেবু বিক্রি থেকেই বছরে আয় করেন প্রায় ১০ লাখ টাকা। বাড়ির পাশেই সরকারি খাস খতিয়ান ভুক্ত ১২ একর জমিতে লেবু বাগান তাঁর।
কানাইঘাট উপজেলার লক্ষ্মীপ্রসাদ পশ্চিম ইউনিয়নের সনাতন পুঞ্জি গ্রামের বাসিন্দা ময়নুল হক। মা, বাবা, স্ত্রী আর চার সন্তান নিয়ে তাঁর সংসার। কানাইঘাট বাজার থেকে সুরইঘাট বাজার হয়ে কিংবা চতুল বাজার থেকে বড়বন্দ বাজারে হয়ে ময়নুল হকের লেবু বাগানে যাওয়া যায়।
চার বছর আগে পাহাড়ি জমিতে লেবু চাষ শুরু করেন ময়নুল। বাগান থেকে প্রথম বছরই ৮০ হাজার টাকা এবং পরের বছর প্রায় ২ লাখ টাকার লেবু বিক্রি করেন তিনি। ময়নুল হকের বাগানের লেবু কানাইঘাট বাজার, হরিপুর বাজার, সিলেট নগরীতেও বিক্রি হচ্ছে। তাঁর কাছ থেকে লেবু কিনে বিদেশে রপ্তানি করছেন ব্যবসায়ীরা।
ময়নুল হক বলেন, বর্তমানে তাঁর লেবু বাগানে পাঁচ/ছয় জন শ্রমিক দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কাজ করেন। এই লেবু বাগান করতে তাঁর প্রায় ৮ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। চার/পাঁচ বছর পর এ বাগান থেকে প্রতি বছর ১৫ / ২০ লাখ টাকার লেবু বেচতে পারবেন বলে আশা করছেন ময়নুল। বর্তমানে তাঁর বাগানের রয়েছে জারা ও কাগজি লেবু।
ইউপি চেয়ারম্যান জেমস লিও ফারগুসন নানকা বলেন, ময়নুল হক লেবু চাষ করে এখন স্বাবলম্বী। তাঁর বাগানের লেবু স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে এখন দেশের বাইরেও যাচ্ছে। আমি ব্রিটেনের হাট-বাজারে ময়নুলের লেবু বিক্রি হতে দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে।
কানাইঘাট (সিলেট): কানাইঘাটের একজন সফল লেবু চাষি ময়নুল হক। তাঁর বাগানের লেবু যায় দেশের বিভিন্ন বাজার ছাড়িয়ে বিদেশেও। এক সময়ের প্রান্তিক চাষি এখন লেবু বিক্রি থেকেই বছরে আয় করেন প্রায় ১০ লাখ টাকা। বাড়ির পাশেই সরকারি খাস খতিয়ান ভুক্ত ১২ একর জমিতে লেবু বাগান তাঁর।
কানাইঘাট উপজেলার লক্ষ্মীপ্রসাদ পশ্চিম ইউনিয়নের সনাতন পুঞ্জি গ্রামের বাসিন্দা ময়নুল হক। মা, বাবা, স্ত্রী আর চার সন্তান নিয়ে তাঁর সংসার। কানাইঘাট বাজার থেকে সুরইঘাট বাজার হয়ে কিংবা চতুল বাজার থেকে বড়বন্দ বাজারে হয়ে ময়নুল হকের লেবু বাগানে যাওয়া যায়।
চার বছর আগে পাহাড়ি জমিতে লেবু চাষ শুরু করেন ময়নুল। বাগান থেকে প্রথম বছরই ৮০ হাজার টাকা এবং পরের বছর প্রায় ২ লাখ টাকার লেবু বিক্রি করেন তিনি। ময়নুল হকের বাগানের লেবু কানাইঘাট বাজার, হরিপুর বাজার, সিলেট নগরীতেও বিক্রি হচ্ছে। তাঁর কাছ থেকে লেবু কিনে বিদেশে রপ্তানি করছেন ব্যবসায়ীরা।
ময়নুল হক বলেন, বর্তমানে তাঁর লেবু বাগানে পাঁচ/ছয় জন শ্রমিক দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কাজ করেন। এই লেবু বাগান করতে তাঁর প্রায় ৮ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। চার/পাঁচ বছর পর এ বাগান থেকে প্রতি বছর ১৫ / ২০ লাখ টাকার লেবু বেচতে পারবেন বলে আশা করছেন ময়নুল। বর্তমানে তাঁর বাগানের রয়েছে জারা ও কাগজি লেবু।
ইউপি চেয়ারম্যান জেমস লিও ফারগুসন নানকা বলেন, ময়নুল হক লেবু চাষ করে এখন স্বাবলম্বী। তাঁর বাগানের লেবু স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে এখন দেশের বাইরেও যাচ্ছে। আমি ব্রিটেনের হাট-বাজারে ময়নুলের লেবু বিক্রি হতে দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে