ছনি চৌধুরী, নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ)
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে কাজ অসম্পন্ন রেখেই আশ্রয়ণের ঘর উদ্বোধনের অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার সকালে সারা দেশের মতো নবীগঞ্জেও ২৭০টি ঘর প্রদান অনুষ্ঠান গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ২৭০ জন সুবিধাভোগীর কাছে ঘরের কাগজ হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান শাহরীয়ার। স্থানীয়দের অভিযোগ, অন্তত শতাধিক ঘরের কাজ শেষ হয়নি। অথচ তড়িঘড়ি করে সব ঘর উদ্বোধন করা হয়েছে।
এদিকে সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করেই উপজেলার আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২৭০টি ঘরের উদ্বোধন ও হস্তান্তর করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিন। তবে উপজেলার আদিত্যপুরে কিছু কাজ বাকি রয়েছে, তা সম্পন্ন করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ে নবীগঞ্জে ২৭০টি ঘর নির্মাণ হওয়ার কথা। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নের আদিত্যপুরে ১২৮টি, কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের মান্দারকান্দিতে ১২টি, ছিদ্দেকপুরে ১৬টি, করগাঁও ইউনিয়নের কুড়িশাইলে ৪৭টি, ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ছত্রকুটে ৪০টি, বড় ভাকৈর পশ্চিম ইউনিয়নের ফতেপুরে ২৭টি রয়েছে। গত সোমবার ভূমিহীন ও গৃহহীনদের নামে জমির রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সদর ইউনিয়নের আদিত্যপুরে উদ্বোধন হওয়া নির্মাণাধীন ১২৮ ঘরের মধ্যে অন্তত ৫০টি ঘরের শুধু ইটের গাঁথুনি সম্পন্ন হয়েছে। ২০-২৫টি ঘরে চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। কিছু ঘরে রং করা হচ্ছে। কিছু ঘরে চলছে টিনের চালা, দরজা, জানালার কাজ। এখনো কোনো ঘরেই দেওয়া হয়নি বিদ্যুতের সংযোগ। এ ছাড়া অধিকাংশ ঘরের দরজা-জানালায় ব্যবহার করেছে নিম্নমানের স্টিলের ফ্রেম, কাঠ ও টিন। স্থাপনের আগেই ভেঙে গেছে বেশ কিছু স্যানেটারি রিং। বসানো হয়নি বিশুদ্ধ পানির জন্য টিউবওয়েল। অথচ সারা দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নবীগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন তড়িগড়ি করে সাংবাদিক ছাড়া প্রেস ব্রিফিং করে উদ্বোধনের ঘোষণা করেন।
আদিত্যপুর এলাকার আবিদা আলী বলেন, ‘এখানে ঘরের অধিকাংশ কাজ বাকি রয়েছে। পুরো আশ্রয়ণ প্রকল্প ও রাস্তাঘাট কাদামাটিতে একাকার। ঘরের ছাউনিতে নিম্নমানের কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে। দরজা-জানালায় অতি নিম্নমানের স্টিল ব্যবহার করা হয়েছে। কাজ শেষ হয়নি। অথচ ঘরগুলো উদ্বোধন করার হয়েছে বলে শুনেছি।’
এ নিয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীন দেলোয়ার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তো বারবার উদ্বোধন করবেন না। ২৭০টি ঘরের অধিকাংশ কাজ সম্পন্ন হওয়ায় উদ্বোধনযোগ্য। সেই বিবেচনায় উদ্বোধনের জন্য ঘরগুলো প্রস্তুত করা হয়েছিল।’
এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান শাহরীয়ারকে কল করা হয়, কিন্তু ফোন রিসিভ না করায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে কাজ অসম্পন্ন রেখেই আশ্রয়ণের ঘর উদ্বোধনের অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার সকালে সারা দেশের মতো নবীগঞ্জেও ২৭০টি ঘর প্রদান অনুষ্ঠান গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ২৭০ জন সুবিধাভোগীর কাছে ঘরের কাগজ হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান শাহরীয়ার। স্থানীয়দের অভিযোগ, অন্তত শতাধিক ঘরের কাজ শেষ হয়নি। অথচ তড়িঘড়ি করে সব ঘর উদ্বোধন করা হয়েছে।
এদিকে সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করেই উপজেলার আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২৭০টি ঘরের উদ্বোধন ও হস্তান্তর করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিন। তবে উপজেলার আদিত্যপুরে কিছু কাজ বাকি রয়েছে, তা সম্পন্ন করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ে নবীগঞ্জে ২৭০টি ঘর নির্মাণ হওয়ার কথা। এর মধ্যে সদর ইউনিয়নের আদিত্যপুরে ১২৮টি, কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের মান্দারকান্দিতে ১২টি, ছিদ্দেকপুরে ১৬টি, করগাঁও ইউনিয়নের কুড়িশাইলে ৪৭টি, ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ছত্রকুটে ৪০টি, বড় ভাকৈর পশ্চিম ইউনিয়নের ফতেপুরে ২৭টি রয়েছে। গত সোমবার ভূমিহীন ও গৃহহীনদের নামে জমির রেজিস্ট্রি সম্পন্ন হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সদর ইউনিয়নের আদিত্যপুরে উদ্বোধন হওয়া নির্মাণাধীন ১২৮ ঘরের মধ্যে অন্তত ৫০টি ঘরের শুধু ইটের গাঁথুনি সম্পন্ন হয়েছে। ২০-২৫টি ঘরে চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। কিছু ঘরে রং করা হচ্ছে। কিছু ঘরে চলছে টিনের চালা, দরজা, জানালার কাজ। এখনো কোনো ঘরেই দেওয়া হয়নি বিদ্যুতের সংযোগ। এ ছাড়া অধিকাংশ ঘরের দরজা-জানালায় ব্যবহার করেছে নিম্নমানের স্টিলের ফ্রেম, কাঠ ও টিন। স্থাপনের আগেই ভেঙে গেছে বেশ কিছু স্যানেটারি রিং। বসানো হয়নি বিশুদ্ধ পানির জন্য টিউবওয়েল। অথচ সারা দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নবীগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন তড়িগড়ি করে সাংবাদিক ছাড়া প্রেস ব্রিফিং করে উদ্বোধনের ঘোষণা করেন।
আদিত্যপুর এলাকার আবিদা আলী বলেন, ‘এখানে ঘরের অধিকাংশ কাজ বাকি রয়েছে। পুরো আশ্রয়ণ প্রকল্প ও রাস্তাঘাট কাদামাটিতে একাকার। ঘরের ছাউনিতে নিম্নমানের কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে। দরজা-জানালায় অতি নিম্নমানের স্টিল ব্যবহার করা হয়েছে। কাজ শেষ হয়নি। অথচ ঘরগুলো উদ্বোধন করার হয়েছে বলে শুনেছি।’
এ নিয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীন দেলোয়ার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তো বারবার উদ্বোধন করবেন না। ২৭০টি ঘরের অধিকাংশ কাজ সম্পন্ন হওয়ায় উদ্বোধনযোগ্য। সেই বিবেচনায় উদ্বোধনের জন্য ঘরগুলো প্রস্তুত করা হয়েছিল।’
এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান শাহরীয়ারকে কল করা হয়, কিন্তু ফোন রিসিভ না করায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৯ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৯ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে