হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
চমক দেখিয়ে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হলেন আলোচিত ‘চা-কন্যা’ খাইরুন আক্তার। গতকাল বুধবার হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনি রেকর্ড গড়া প্রায় ৬৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। তবে ‘চা-কন্যা’ খাইরুন আক্তার বিজয়ী হলেও ধরাশায়ী হয়েছেন ‘চা-পুত্র’ উজ্জ্বল কুমার দাশ। তিনি প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ‘চা-কন্যা’ খাইরুন আক্তার কলস প্রতীক নিয়ে ৭৬ হাজার ২৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী সাফিয়া আক্তার হাঁস প্রতীকে ১২ হাজার ২১ ভোট, আবিদা খাতুন ফুটবল প্রতীকে ৮ হাজার ৮৭৩ ভোট, পারুল আক্তার পদ্মফুল প্রতীকে পান ৩ হাজার ১৩৮ ভোট, ইয়াসিন আক্তার মুক্তা বৈদ্যুতিক পাকা প্রতীকে ৪ হাজার ১৬৮ ভোট পেয়েছেন।
অন্যদিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে চা-পুত্র উজ্জ্বল কুমার দাশ প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে মো. আব্দুল কাইয়ূম তরফদার মাইক প্রতীকে ২৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উজ্জ্বল কুমার দাশ বই প্রতীকে পান ১৯ হাজার ৫১ ভোট। এ ছাড়া মাওলানা মুখলেছুর রহমান টিয়া পাখি প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯১৬ ভোট, মো. লুৎফুর রহমান চশমা প্রতীকে ১৭ হাজার ৮৭৬, মো. শাহাজাহান তালা প্রতীকে ১২ হাজার ৮৮১, কবির মিয়া খন্দকার টিউবওয়েল প্রতীকে ৩ হাজার ৮৫৫, আজিজুল হক তরফদার উড়োজাহাজ প্রতীকে ৩ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়েছেন।
বিজয়ের পর খাইরুন আক্তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের ভালোবাসা ও দোয়ায় আমি চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছি। নির্বাচনের এই বিজয় আমার একার নয়, এই বিজয় পুরো চুনারুঘাট উপজেলাবাসীর। আপনাদের পরিশ্রম বৃথা যায়নি, আপনারা সবাই যে যেখান থেকে যেভাবে নিজ অবস্থান থেকে আমাকে সাহায্য, সহযোগিতা ও পরামর্শ দিয়েছেন, সবার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ আমি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আপনাদের দেওয়া কথা যেন রাখতে পারি।’
উল্লেখ্য, চুনারুঘাটে মোট ভোটার ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯০৮ জন, প্রদত্ত ভোট ১ লাখ ৮ হাজার ৮৫০ ভোট, শতকরা হার ৪৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
চমক দেখিয়ে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হলেন আলোচিত ‘চা-কন্যা’ খাইরুন আক্তার। গতকাল বুধবার হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনি রেকর্ড গড়া প্রায় ৬৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারজন প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। তবে ‘চা-কন্যা’ খাইরুন আক্তার বিজয়ী হলেও ধরাশায়ী হয়েছেন ‘চা-পুত্র’ উজ্জ্বল কুমার দাশ। তিনি প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ‘চা-কন্যা’ খাইরুন আক্তার কলস প্রতীক নিয়ে ৭৬ হাজার ২৮১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী সাফিয়া আক্তার হাঁস প্রতীকে ১২ হাজার ২১ ভোট, আবিদা খাতুন ফুটবল প্রতীকে ৮ হাজার ৮৭৩ ভোট, পারুল আক্তার পদ্মফুল প্রতীকে পান ৩ হাজার ১৩৮ ভোট, ইয়াসিন আক্তার মুক্তা বৈদ্যুতিক পাকা প্রতীকে ৪ হাজার ১৬৮ ভোট পেয়েছেন।
অন্যদিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে চা-পুত্র উজ্জ্বল কুমার দাশ প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে মো. আব্দুল কাইয়ূম তরফদার মাইক প্রতীকে ২৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উজ্জ্বল কুমার দাশ বই প্রতীকে পান ১৯ হাজার ৫১ ভোট। এ ছাড়া মাওলানা মুখলেছুর রহমান টিয়া পাখি প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯১৬ ভোট, মো. লুৎফুর রহমান চশমা প্রতীকে ১৭ হাজার ৮৭৬, মো. শাহাজাহান তালা প্রতীকে ১২ হাজার ৮৮১, কবির মিয়া খন্দকার টিউবওয়েল প্রতীকে ৩ হাজার ৮৫৫, আজিজুল হক তরফদার উড়োজাহাজ প্রতীকে ৩ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়েছেন।
বিজয়ের পর খাইরুন আক্তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের ভালোবাসা ও দোয়ায় আমি চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছি। নির্বাচনের এই বিজয় আমার একার নয়, এই বিজয় পুরো চুনারুঘাট উপজেলাবাসীর। আপনাদের পরিশ্রম বৃথা যায়নি, আপনারা সবাই যে যেখান থেকে যেভাবে নিজ অবস্থান থেকে আমাকে সাহায্য, সহযোগিতা ও পরামর্শ দিয়েছেন, সবার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ আমি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আপনাদের দেওয়া কথা যেন রাখতে পারি।’
উল্লেখ্য, চুনারুঘাটে মোট ভোটার ২ লাখ ৪৮ হাজার ৯০৮ জন, প্রদত্ত ভোট ১ লাখ ৮ হাজার ৮৫০ ভোট, শতকরা হার ৪৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
৩৩ মিনিট আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
৩৭ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত...
৪১ মিনিট আগেসহপাঠীদের থেকে জানা যায়, বিকেলে এক যুবক ওই শিক্ষার্থীকে মেস থেকে উদ্ধার করে প্রথমে ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট এবং পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে সূত্রাপুর থানায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁর নাম ইয়াসিন মজুমদার।
১ ঘণ্টা আগে