নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানার বাঘজোড়া এলাকায় ২০০১ সালের ২৯ অক্টোবর খুন হন আব্দুর রাজ্জাক। ঘটনার পর ওই দিনই ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন নিহতের ছেলে হারুন মিয়া। বিচার শেষে ১০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। তবে হাইকোর্ট সব আসামিকেই খালাস দিয়েছেন।
জানতে চাইলে ওই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে থাকা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাইকোর্ট সব আসামিকেই খালাস দিয়েছেন। এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। আমরা আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরই মধ্যে আমি আপিল করার জন্য অ্যাটর্নি জেনারেলকে নোট দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাক্ষীরা স্বচক্ষে ঘটনা দেখেছে এবং সেভাবে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছে। হাইকোর্ট সাক্ষীদের বিশ্বাস করেনি। আমরা উচ্চ আদালতে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব। আশা করি, উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচার পাব এবং আসামিদের সাজা বহাল থাকবে।’
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০০১ সালের ২৮ অক্টোবর হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানার বাঘজোড়া এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ১০টি হাঁস চুরি হয়। ওই দিনই তিনি বিষয়টি স্থানীয় মেম্বারসহ এলাকার গণ্যমান্যদের জানান। পরদিন ছেলে হারুন মিয়ার সঙ্গে মাগরিবের নামাজে যাওয়ার সময় হামলার শিকার হন রাজ্জাক। আসামিরা তাঁকে রাম দা ও কিরিজ দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। পরে মারা যান তিনি। ঘটনার দিনই ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন নিহতের ছেলে হারুন মিয়া।
বিচার শেষে ২০১৮ সালে আদালত ১১ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরে কারাগারে থাকা অবস্থায় এক আসামি মারা যান।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১০ আসামি হলেন রমিজ আলী, তরিক উল্লাহ, বাচ্চু মিয়া, ইউছুফ উল্লাহ, আব্দুল হান্নান, নসিম উল্লাহ, আ. মান্নান, আ. মতলিব, আ. রহমান এবং আ. সালাম। রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের পর নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অপরদিকে খালাস চেয়ে আসামিরা হাইকোর্টে আপিল ও জেল আপিল করেন।
ডেথ রেফারেন্স এবং আসামিদের করা আপিল ও জেল আপিলের শুনানি শেষে গত ৪ জুলাই রায় দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার বেঞ্চের দেওয়া রায়ে সব আসামিকেই খালাস দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১০ আসামির মধ্যে ৮ জন কারাগারে ছিলেন। আর পলাতক থাকা আ. রহমান ও আ. সালামের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আইনজীবী নিয়োগ করা হয়।
দুই আসামির পক্ষে হাইকোর্টে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফৌজদারি মামলায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে না পারলে সাজা দেওয়া যায় না। এই মামলায় আসামিদের সঙ্গে সাক্ষীদের পূর্বশত্রুতা ছিল। সাক্ষীদের সাক্ষ্য বিশ্বাসযোগ্য না হওয়ায় হাইকোর্ট আসামিদের খালাস দিয়েছেন।’
হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানার বাঘজোড়া এলাকায় ২০০১ সালের ২৯ অক্টোবর খুন হন আব্দুর রাজ্জাক। ঘটনার পর ওই দিনই ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন নিহতের ছেলে হারুন মিয়া। বিচার শেষে ১০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। তবে হাইকোর্ট সব আসামিকেই খালাস দিয়েছেন।
জানতে চাইলে ওই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে থাকা ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাইকোর্ট সব আসামিকেই খালাস দিয়েছেন। এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। আমরা আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরই মধ্যে আমি আপিল করার জন্য অ্যাটর্নি জেনারেলকে নোট দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাক্ষীরা স্বচক্ষে ঘটনা দেখেছে এবং সেভাবে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছে। হাইকোর্ট সাক্ষীদের বিশ্বাস করেনি। আমরা উচ্চ আদালতে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব। আশা করি, উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচার পাব এবং আসামিদের সাজা বহাল থাকবে।’
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০০১ সালের ২৮ অক্টোবর হবিগঞ্জের বানিয়াচং থানার বাঘজোড়া এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ১০টি হাঁস চুরি হয়। ওই দিনই তিনি বিষয়টি স্থানীয় মেম্বারসহ এলাকার গণ্যমান্যদের জানান। পরদিন ছেলে হারুন মিয়ার সঙ্গে মাগরিবের নামাজে যাওয়ার সময় হামলার শিকার হন রাজ্জাক। আসামিরা তাঁকে রাম দা ও কিরিজ দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। পরে মারা যান তিনি। ঘটনার দিনই ২৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন নিহতের ছেলে হারুন মিয়া।
বিচার শেষে ২০১৮ সালে আদালত ১১ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন। পরে কারাগারে থাকা অবস্থায় এক আসামি মারা যান।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১০ আসামি হলেন রমিজ আলী, তরিক উল্লাহ, বাচ্চু মিয়া, ইউছুফ উল্লাহ, আব্দুল হান্নান, নসিম উল্লাহ, আ. মান্নান, আ. মতলিব, আ. রহমান এবং আ. সালাম। রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের পর নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অপরদিকে খালাস চেয়ে আসামিরা হাইকোর্টে আপিল ও জেল আপিল করেন।
ডেথ রেফারেন্স এবং আসামিদের করা আপিল ও জেল আপিলের শুনানি শেষে গত ৪ জুলাই রায় দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার বেঞ্চের দেওয়া রায়ে সব আসামিকেই খালাস দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১০ আসামির মধ্যে ৮ জন কারাগারে ছিলেন। আর পলাতক থাকা আ. রহমান ও আ. সালামের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আইনজীবী নিয়োগ করা হয়।
দুই আসামির পক্ষে হাইকোর্টে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফৌজদারি মামলায় সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে না পারলে সাজা দেওয়া যায় না। এই মামলায় আসামিদের সঙ্গে সাক্ষীদের পূর্বশত্রুতা ছিল। সাক্ষীদের সাক্ষ্য বিশ্বাসযোগ্য না হওয়ায় হাইকোর্ট আসামিদের খালাস দিয়েছেন।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে