জুয়েল আহমদ, জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ)

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়নি।
ওই প্রকল্প ছাড়াও সরেজমিনে দেখা যায়, নলুয়ার হাওরের পোল্ডার ১-এর আওতাধীন ৫, ৬, ৮, ৯,
১০, ১১ ও ১২ নম্বর প্রকল্পে কোনো মাটি পড়েনি।
২, ৩ ও ৭ নম্বর প্রকল্পের কিছু অংশে মাটির কাজ চলছে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের সদস্যরা জানিয়েছেন, হাওরে মাটির তীব্র-সংকট দেখা গেছে, মাটি পাওয়া যাচ্ছে না। এতে কাজ শুরু করতে একটু বিলম্ব হচ্ছে।
নলুয়ার হাওরের ৪ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি নোমান আহমদ জুয়েল বলেন, ‘হাওরে মাটির তীব্র-সংকট।
এ ছাড়া হাওরের মাটি নরম থাকায় কাটার মেশিন (খননযন্ত্র) নামানো যাচ্ছে না। তবে দু-তিন
দিনের মধ্যে কাজ শুরু করে নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব।’ এ প্রকল্পের ১.২০১ কিলোমিটার কাজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৫ লাখ ৪৪ হাজার ৭৫৯ টাকা।
৬ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি শাহাদাত মিয়া বলেন, ‘মাটি কাটার মেশিন পেতে দেরি হয়েছে। এখন মেশিন পেয়েছি। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’ তাঁর প্রকল্পে ০.৯২২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ মেরামতের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫২৮ টাকা।
নলুয়ার হাওরের স্থানীয় কৃষক জাহেদ মিয়া বলেন, ‘এখনো নলুয়া হাওরের একাধিক বাঁধের কাজ শুরু হয়নি। ফলে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে হাওর। কাজ নিয়ে শঙ্কায় আছি আমরা।’
আরেক কৃষক মাহবুব আলম চৌধুরী বলেন, ‘এ হাওরে জগন্নাথপুর ও পাশের দিরাই উপজেলার একাংশের কয়েক হাজার কৃষক বোরো ফসল আবাদ করে আসছেন। এক ফসলী বোরোই সারা বছরের একমাত্র সম্বল। প্রাকৃতিক বিপর্যন্ত ঘটলে না খেয়ে মরতে হবে।’
উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার এই উপজেলার ২৪ কিলোমিটার হাওর এলাকায় ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী গত ১৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ৪ নম্বর প্রকল্পের উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে কাজ শুরু হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। এবার মোট অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।
জগন্নাথপুর উপজেলা পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল বলেন, ‘অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। তবে মাটি-সংকট থাকায় ভরাট কাজে একটু বিলম্ব হয়েছে। আমরা কাজ তদারকি করছি। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা হবে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা কাবিটা স্কিম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকতউল্লাহর সঙ্গে মোবাই ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়নি।
ওই প্রকল্প ছাড়াও সরেজমিনে দেখা যায়, নলুয়ার হাওরের পোল্ডার ১-এর আওতাধীন ৫, ৬, ৮, ৯,
১০, ১১ ও ১২ নম্বর প্রকল্পে কোনো মাটি পড়েনি।
২, ৩ ও ৭ নম্বর প্রকল্পের কিছু অংশে মাটির কাজ চলছে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের সদস্যরা জানিয়েছেন, হাওরে মাটির তীব্র-সংকট দেখা গেছে, মাটি পাওয়া যাচ্ছে না। এতে কাজ শুরু করতে একটু বিলম্ব হচ্ছে।
নলুয়ার হাওরের ৪ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি নোমান আহমদ জুয়েল বলেন, ‘হাওরে মাটির তীব্র-সংকট।
এ ছাড়া হাওরের মাটি নরম থাকায় কাটার মেশিন (খননযন্ত্র) নামানো যাচ্ছে না। তবে দু-তিন
দিনের মধ্যে কাজ শুরু করে নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব।’ এ প্রকল্পের ১.২০১ কিলোমিটার কাজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৫ লাখ ৪৪ হাজার ৭৫৯ টাকা।
৬ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি শাহাদাত মিয়া বলেন, ‘মাটি কাটার মেশিন পেতে দেরি হয়েছে। এখন মেশিন পেয়েছি। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’ তাঁর প্রকল্পে ০.৯২২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ মেরামতের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫২৮ টাকা।
নলুয়ার হাওরের স্থানীয় কৃষক জাহেদ মিয়া বলেন, ‘এখনো নলুয়া হাওরের একাধিক বাঁধের কাজ শুরু হয়নি। ফলে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে হাওর। কাজ নিয়ে শঙ্কায় আছি আমরা।’
আরেক কৃষক মাহবুব আলম চৌধুরী বলেন, ‘এ হাওরে জগন্নাথপুর ও পাশের দিরাই উপজেলার একাংশের কয়েক হাজার কৃষক বোরো ফসল আবাদ করে আসছেন। এক ফসলী বোরোই সারা বছরের একমাত্র সম্বল। প্রাকৃতিক বিপর্যন্ত ঘটলে না খেয়ে মরতে হবে।’
উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার এই উপজেলার ২৪ কিলোমিটার হাওর এলাকায় ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী গত ১৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ৪ নম্বর প্রকল্পের উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে কাজ শুরু হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। এবার মোট অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।
জগন্নাথপুর উপজেলা পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল বলেন, ‘অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। তবে মাটি-সংকট থাকায় ভরাট কাজে একটু বিলম্ব হয়েছে। আমরা কাজ তদারকি করছি। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা হবে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা কাবিটা স্কিম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকতউল্লাহর সঙ্গে মোবাই ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
জুয়েল আহমদ, জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ)

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়নি।
ওই প্রকল্প ছাড়াও সরেজমিনে দেখা যায়, নলুয়ার হাওরের পোল্ডার ১-এর আওতাধীন ৫, ৬, ৮, ৯,
১০, ১১ ও ১২ নম্বর প্রকল্পে কোনো মাটি পড়েনি।
২, ৩ ও ৭ নম্বর প্রকল্পের কিছু অংশে মাটির কাজ চলছে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের সদস্যরা জানিয়েছেন, হাওরে মাটির তীব্র-সংকট দেখা গেছে, মাটি পাওয়া যাচ্ছে না। এতে কাজ শুরু করতে একটু বিলম্ব হচ্ছে।
নলুয়ার হাওরের ৪ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি নোমান আহমদ জুয়েল বলেন, ‘হাওরে মাটির তীব্র-সংকট।
এ ছাড়া হাওরের মাটি নরম থাকায় কাটার মেশিন (খননযন্ত্র) নামানো যাচ্ছে না। তবে দু-তিন
দিনের মধ্যে কাজ শুরু করে নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব।’ এ প্রকল্পের ১.২০১ কিলোমিটার কাজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৫ লাখ ৪৪ হাজার ৭৫৯ টাকা।
৬ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি শাহাদাত মিয়া বলেন, ‘মাটি কাটার মেশিন পেতে দেরি হয়েছে। এখন মেশিন পেয়েছি। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’ তাঁর প্রকল্পে ০.৯২২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ মেরামতের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫২৮ টাকা।
নলুয়ার হাওরের স্থানীয় কৃষক জাহেদ মিয়া বলেন, ‘এখনো নলুয়া হাওরের একাধিক বাঁধের কাজ শুরু হয়নি। ফলে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে হাওর। কাজ নিয়ে শঙ্কায় আছি আমরা।’
আরেক কৃষক মাহবুব আলম চৌধুরী বলেন, ‘এ হাওরে জগন্নাথপুর ও পাশের দিরাই উপজেলার একাংশের কয়েক হাজার কৃষক বোরো ফসল আবাদ করে আসছেন। এক ফসলী বোরোই সারা বছরের একমাত্র সম্বল। প্রাকৃতিক বিপর্যন্ত ঘটলে না খেয়ে মরতে হবে।’
উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার এই উপজেলার ২৪ কিলোমিটার হাওর এলাকায় ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী গত ১৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ৪ নম্বর প্রকল্পের উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে কাজ শুরু হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। এবার মোট অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।
জগন্নাথপুর উপজেলা পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল বলেন, ‘অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। তবে মাটি-সংকট থাকায় ভরাট কাজে একটু বিলম্ব হয়েছে। আমরা কাজ তদারকি করছি। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা হবে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা কাবিটা স্কিম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকতউল্লাহর সঙ্গে মোবাই ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়নি।
ওই প্রকল্প ছাড়াও সরেজমিনে দেখা যায়, নলুয়ার হাওরের পোল্ডার ১-এর আওতাধীন ৫, ৬, ৮, ৯,
১০, ১১ ও ১২ নম্বর প্রকল্পে কোনো মাটি পড়েনি।
২, ৩ ও ৭ নম্বর প্রকল্পের কিছু অংশে মাটির কাজ চলছে। তবে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের সদস্যরা জানিয়েছেন, হাওরে মাটির তীব্র-সংকট দেখা গেছে, মাটি পাওয়া যাচ্ছে না। এতে কাজ শুরু করতে একটু বিলম্ব হচ্ছে।
নলুয়ার হাওরের ৪ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি নোমান আহমদ জুয়েল বলেন, ‘হাওরে মাটির তীব্র-সংকট।
এ ছাড়া হাওরের মাটি নরম থাকায় কাটার মেশিন (খননযন্ত্র) নামানো যাচ্ছে না। তবে দু-তিন
দিনের মধ্যে কাজ শুরু করে নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব।’ এ প্রকল্পের ১.২০১ কিলোমিটার কাজের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৫ লাখ ৪৪ হাজার ৭৫৯ টাকা।
৬ নম্বর প্রকল্পের সভাপতি শাহাদাত মিয়া বলেন, ‘মাটি কাটার মেশিন পেতে দেরি হয়েছে। এখন মেশিন পেয়েছি। দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’ তাঁর প্রকল্পে ০.৯২২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ মেরামতের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২৮ লাখ ৪৫ হাজার ৫২৮ টাকা।
নলুয়ার হাওরের স্থানীয় কৃষক জাহেদ মিয়া বলেন, ‘এখনো নলুয়া হাওরের একাধিক বাঁধের কাজ শুরু হয়নি। ফলে অরক্ষিত হয়ে পড়েছে হাওর। কাজ নিয়ে শঙ্কায় আছি আমরা।’
আরেক কৃষক মাহবুব আলম চৌধুরী বলেন, ‘এ হাওরে জগন্নাথপুর ও পাশের দিরাই উপজেলার একাংশের কয়েক হাজার কৃষক বোরো ফসল আবাদ করে আসছেন। এক ফসলী বোরোই সারা বছরের একমাত্র সম্বল। প্রাকৃতিক বিপর্যন্ত ঘটলে না খেয়ে মরতে হবে।’
উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার এই উপজেলার ২৪ কিলোমিটার হাওর এলাকায় ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি) গঠনের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী গত ১৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ৪ নম্বর প্রকল্পের উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে কাজ শুরু হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। এবার মোট অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।
জগন্নাথপুর উপজেলা পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল বলেন, ‘অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। তবে মাটি-সংকট থাকায় ভরাট কাজে একটু বিলম্ব হয়েছে। আমরা কাজ তদারকি করছি। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা হবে।’
এ ব্যাপারে উপজেলা কাবিটা স্কিম প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকতউল্লাহর সঙ্গে মোবাই ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, সরকারি স্থাপনা ও প্রবেশপথে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্য
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়ার চাপও গুনতে হচ্ছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
সারা দেশে আওয়ামী লীগের আগুন-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার রাত ১০টায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই মশাল মিছিল বের করে।
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর-সংলগ্ন স্থানে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে খবর পেয়ে শিবচর উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে গাছ সরিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, সরকারি স্থাপনা ও প্রবেশপথে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যৌথ বাহিনীর সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে। কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে বিজিবির সাঁজোয়া যান অবস্থান নিয়েছে। শাহবাগ, ফার্মগেট, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, মহাখালী, গাবতলী, মিরপুরসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও সেনাসদস্যদের সতর্ক টহল অব্যাহত রয়েছে।
ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রায়ের তারিখ ঘোষণা ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের পাল্টা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের নাশকতা বা সহিংসতা প্রতিরোধে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এজন্য রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ১৭ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তাঁদের সহায়তায় সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং পুলিশের বিশেষ ইউনিটের সদস্যরাও মাঠে রয়েছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার রাত থেকেই রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে ঢাকায় প্রবেশপথগুলোয় তল্লাশি কার্যক্রম শুরু হয়। গাবতলী, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, সাইনবোর্ড ও আব্দুল্লাহপুরে স্থাপন করা হয় বিশেষ চেকপোস্ট। সেখানে গণপরিবহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হয়। পাশাপাশি রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, গেস্ট হাউস ও মেসে অভিযান চালিয়ে রাতভর তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালেও সেই কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সকাল ৭টার পর থেকে হাইকোর্ট এলাকায় আসার পথে বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশকে সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে। বিমানবন্দরে প্রবেশ করা গাড়িগুলোতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। শুধুমাত্র বিমানযাত্রীদেরই প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। তবে অন্যদের গাড়ি থেকে নামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সকালে ঢাকার সড়কে যান চলাচল ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা কম। তবু প্রয়োজনীয় যানবাহন ও কর্মস্থলগামী মানুষ চলাফেরা করছিলেন। বাংলামোটর মোড়, শাহবাগ, ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজারে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের যৌথ টহল চোখে পড়ে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে পুলিশ চেকপোস্ট স্থাপন করেছে।
প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’ অভিমুখে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে; সেই পথে যেতে চাওয়া গাড়িগুলোকে শাহবাগের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। রামপুরায় বিটিভি ভবন ও সবুজবাগ এলাকায়ও চেকপোস্ট কার্যক্রম চলছে।
অন্যদিকে, রাজধানীর সায়েদাবাদ থেকে সীমিত আকারে দূরপাল্লার বাস চলাচল করছে। অনেক পরিবহন মালিক নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে বাস না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সায়েদাবাদ ও গাবতলী টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেছে, যাত্রীরা গন্তব্যে যাওয়ার বাসের অপেক্ষায় দীর্ঘ সময় ধরে অবস্থান করছেন।
পরিবহন মালিক ও শ্রমিকেরা জানান, সম্প্রতি বিভিন্ন এলাকায় বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর তাঁরা আতঙ্কিত। এক পরিবহনমালিক বলেন, ‘এত টাকার গাড়ি রাস্তায় নামিয়ে যদি পুড়িয়ে দেয়, আমরা নিঃস্ব হয়ে যাব। তাছাড়া গাড়িতে যাত্রী থাকলে ক্ষয়ক্ষতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। তাই সকাল থেকে অনেকেই গাড়ি চালাচ্ছেন না; পরিস্থিতি বুঝে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) মুখপাত্র তালেবুর রহমান বলেন, রাজধানীতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। প্রতিটি এলাকা, প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আমাদের সদস্যরা প্রস্তুত অবস্থায় রয়েছেন। তিনি আরও জানান, যে কোনো গুজব বা উসকানিমূলক কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করা হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং জনগণকে সহযোগিতামূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, সরকারি স্থাপনা ও প্রবেশপথে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) সদস্যরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যৌথ বাহিনীর সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে। কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে বিজিবির সাঁজোয়া যান অবস্থান নিয়েছে। শাহবাগ, ফার্মগেট, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার, মহাখালী, গাবতলী, মিরপুরসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও সেনাসদস্যদের সতর্ক টহল অব্যাহত রয়েছে।
ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রায়ের তারিখ ঘোষণা ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের পাল্টা কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের নাশকতা বা সহিংসতা প্রতিরোধে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এজন্য রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ১৭ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তাঁদের সহায়তায় সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং পুলিশের বিশেষ ইউনিটের সদস্যরাও মাঠে রয়েছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার রাত থেকেই রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে ঢাকায় প্রবেশপথগুলোয় তল্লাশি কার্যক্রম শুরু হয়। গাবতলী, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, সাইনবোর্ড ও আব্দুল্লাহপুরে স্থাপন করা হয় বিশেষ চেকপোস্ট। সেখানে গণপরিবহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হয়। পাশাপাশি রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেল, গেস্ট হাউস ও মেসে অভিযান চালিয়ে রাতভর তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালেও সেই কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সকাল ৭টার পর থেকে হাইকোর্ট এলাকায় আসার পথে বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশকে সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে। বিমানবন্দরে প্রবেশ করা গাড়িগুলোতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। শুধুমাত্র বিমানযাত্রীদেরই প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। তবে অন্যদের গাড়ি থেকে নামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
সকালে ঢাকার সড়কে যান চলাচল ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা কম। তবু প্রয়োজনীয় যানবাহন ও কর্মস্থলগামী মানুষ চলাফেরা করছিলেন। বাংলামোটর মোড়, শাহবাগ, ফার্মগেট ও কারওয়ান বাজারে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের যৌথ টহল চোখে পড়ে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে পুলিশ চেকপোস্ট স্থাপন করেছে।
প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’ অভিমুখে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে; সেই পথে যেতে চাওয়া গাড়িগুলোকে শাহবাগের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। রামপুরায় বিটিভি ভবন ও সবুজবাগ এলাকায়ও চেকপোস্ট কার্যক্রম চলছে।
অন্যদিকে, রাজধানীর সায়েদাবাদ থেকে সীমিত আকারে দূরপাল্লার বাস চলাচল করছে। অনেক পরিবহন মালিক নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে বাস না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সায়েদাবাদ ও গাবতলী টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেছে, যাত্রীরা গন্তব্যে যাওয়ার বাসের অপেক্ষায় দীর্ঘ সময় ধরে অবস্থান করছেন।
পরিবহন মালিক ও শ্রমিকেরা জানান, সম্প্রতি বিভিন্ন এলাকায় বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর তাঁরা আতঙ্কিত। এক পরিবহনমালিক বলেন, ‘এত টাকার গাড়ি রাস্তায় নামিয়ে যদি পুড়িয়ে দেয়, আমরা নিঃস্ব হয়ে যাব। তাছাড়া গাড়িতে যাত্রী থাকলে ক্ষয়ক্ষতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। তাই সকাল থেকে অনেকেই গাড়ি চালাচ্ছেন না; পরিস্থিতি বুঝে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) মুখপাত্র তালেবুর রহমান বলেন, রাজধানীতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। প্রতিটি এলাকা, প্রবেশপথ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আমাদের সদস্যরা প্রস্তুত অবস্থায় রয়েছেন। তিনি আরও জানান, যে কোনো গুজব বা উসকানিমূলক কার্যক্রম কঠোরভাবে দমন করা হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং জনগণকে সহযোগিতামূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়ন
১৬ জানুয়ারি ২০২৫
রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়ার চাপও গুনতে হচ্ছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
সারা দেশে আওয়ামী লীগের আগুন-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার রাত ১০টায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই মশাল মিছিল বের করে।
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর-সংলগ্ন স্থানে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে খবর পেয়ে শিবচর উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে গাছ সরিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির প্রভাবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকায় গণপরিবহনের সংখ্যা কম দেখা গেছে। সকাল থেকে ১০টা পর্যন্ত বিভিন্ন সড়কে বাসের সংখ্যা ছিল স্বাভাবিক সময়ের অর্ধেকেরও কম। এতে অফিসগামী সাধারণ যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন।

রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাঁদের।

কর্মজীবী নারী সাদিয়া রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ৯টায় অফিসের উদ্দেশে বের হয়েছি, কিন্তু বাস পাচ্ছিলাম না। প্রায় ২০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে শেষে রিকশায় উঠতে হয়েছে। সাধারণত ৫০ টাকা ভাড়ায় যাই, আজ দিতে হলো ১০০ টাকা।’

মতিঝিলগামী যাত্রী শাহিনুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে বাস খুব কম। যে দু-একটা আসে, তাতেও জায়গা পাওয়া যায় না। সবাই ঠেলাঠেলি করছে, কেউ কেউ রাস্তায় ঝুলে যাচ্ছে। তা ছাড়া হঠাৎ বাসে আগুন দেওয়া হচ্ছে। এতে বাসে চড়াও বেশ ঝুঁকি। যত ভোগান্তি আমাদের মতো সাধারণ নাগরিকদের।’

যাত্রাবাড়ী-টঙ্গী রুটে চলা তুরাগ পরিবহনের চালক মো. বিল্লাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেটের দায়ে ঝুঁকি নিয়ে বাস নিয়ে বের হয়েছি। বাস না চালানোর কোনো নির্দেশনা আমাদের নেই। অনেক বাস পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, সেই আতঙ্কে অনেক মালিক গাড়ি বের করছেন না। যার ফলে সড়কে গণপরিবহন কিছুটা কম।’

ঢাকা থেকে দূরপাল্লার পরিবহন চলাচল করছে। তবে বাস তুলনামূলক কম চলছে। এর সঙ্গে দূরপাল্লার রুটে রয়েছে কিছুটা যাত্রী সংকট। মালিকেরা অবস্থা বুঝে দু-একটি করে গাড়ি বিভিন্ন রুটে ছাড়ছেন।
এদিকে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস হিসেবে আজ রাজধানীতে মানুষের চলাফেরা তুলনামূলকভাবে অনেক কম দেখা গেছে। এর কারণ হিসেবে সাধারণ মানুষ বলছেন—রাজনৈতিক কর্মসূচি, বাসে আগুন দেওয়া, যেখানে সেখানে পেট্রল বোমা ছোড়া। এতে মানুষের মধ্যে কিছুটা ভীতি তৈরি হয়েছে। ফলে প্রয়োজন ছাড়া বের হতে চাচ্ছেন না।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ঘোষিত ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির প্রভাবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকায় গণপরিবহনের সংখ্যা কম দেখা গেছে। সকাল থেকে ১০টা পর্যন্ত বিভিন্ন সড়কে বাসের সংখ্যা ছিল স্বাভাবিক সময়ের অর্ধেকেরও কম। এতে অফিসগামী সাধারণ যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েন।

রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাঁদের।

কর্মজীবী নারী সাদিয়া রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল ৯টায় অফিসের উদ্দেশে বের হয়েছি, কিন্তু বাস পাচ্ছিলাম না। প্রায় ২০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে শেষে রিকশায় উঠতে হয়েছে। সাধারণত ৫০ টাকা ভাড়ায় যাই, আজ দিতে হলো ১০০ টাকা।’

মতিঝিলগামী যাত্রী শাহিনুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে বাস খুব কম। যে দু-একটা আসে, তাতেও জায়গা পাওয়া যায় না। সবাই ঠেলাঠেলি করছে, কেউ কেউ রাস্তায় ঝুলে যাচ্ছে। তা ছাড়া হঠাৎ বাসে আগুন দেওয়া হচ্ছে। এতে বাসে চড়াও বেশ ঝুঁকি। যত ভোগান্তি আমাদের মতো সাধারণ নাগরিকদের।’

যাত্রাবাড়ী-টঙ্গী রুটে চলা তুরাগ পরিবহনের চালক মো. বিল্লাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পেটের দায়ে ঝুঁকি নিয়ে বাস নিয়ে বের হয়েছি। বাস না চালানোর কোনো নির্দেশনা আমাদের নেই। অনেক বাস পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, সেই আতঙ্কে অনেক মালিক গাড়ি বের করছেন না। যার ফলে সড়কে গণপরিবহন কিছুটা কম।’

ঢাকা থেকে দূরপাল্লার পরিবহন চলাচল করছে। তবে বাস তুলনামূলক কম চলছে। এর সঙ্গে দূরপাল্লার রুটে রয়েছে কিছুটা যাত্রী সংকট। মালিকেরা অবস্থা বুঝে দু-একটি করে গাড়ি বিভিন্ন রুটে ছাড়ছেন।
এদিকে সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস হিসেবে আজ রাজধানীতে মানুষের চলাফেরা তুলনামূলকভাবে অনেক কম দেখা গেছে। এর কারণ হিসেবে সাধারণ মানুষ বলছেন—রাজনৈতিক কর্মসূচি, বাসে আগুন দেওয়া, যেখানে সেখানে পেট্রল বোমা ছোড়া। এতে মানুষের মধ্যে কিছুটা ভীতি তৈরি হয়েছে। ফলে প্রয়োজন ছাড়া বের হতে চাচ্ছেন না।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়ন
১৬ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, সরকারি স্থাপনা ও প্রবেশপথে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্য
৩ মিনিট আগে
সারা দেশে আওয়ামী লীগের আগুন-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার রাত ১০টায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই মশাল মিছিল বের করে।
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর-সংলগ্ন স্থানে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে খবর পেয়ে শিবচর উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে গাছ সরিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

সারা দেশে আওয়ামী লীগের আগুন-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার রাত ১০টায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই মশাল মিছিল বের করে।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে ফের চাষাঢ়া বিজয় স্তম্ভের পাশে পথসভার মধ্য দিয়ে শেষ হয়। সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক শওকত আলী, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক নীরব রায়হান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলার সাবেক মুখপাত্র সারফারাজ হক সজীব প্রমুখ।
বক্তব্যে এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী বলেন, ‘সারা দেশে আওয়ামী লীগ নৈরাজ্য করছে। আমরা এই সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে প্রস্তুত আছি। আগামীকাল সকল যানবাহন ও দোকানপাট খোলা থাকবে। কোনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী যদি নাশকতা করতে আসে, তাহলে তাদের ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হবে।’

সারা দেশে আওয়ামী লীগের আগুন-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার রাত ১০টায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই মশাল মিছিল বের করে।
মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে ফের চাষাঢ়া বিজয় স্তম্ভের পাশে পথসভার মধ্য দিয়ে শেষ হয়। সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক শওকত আলী, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক নীরব রায়হান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলার সাবেক মুখপাত্র সারফারাজ হক সজীব প্রমুখ।
বক্তব্যে এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী বলেন, ‘সারা দেশে আওয়ামী লীগ নৈরাজ্য করছে। আমরা এই সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে প্রস্তুত আছি। আগামীকাল সকল যানবাহন ও দোকানপাট খোলা থাকবে। কোনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী যদি নাশকতা করতে আসে, তাহলে তাদের ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হবে।’

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়ন
১৬ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, সরকারি স্থাপনা ও প্রবেশপথে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্য
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়ার চাপও গুনতে হচ্ছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর-সংলগ্ন স্থানে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে খবর পেয়ে শিবচর উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে গাছ সরিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
২ ঘণ্টা আগেশিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর-সংলগ্ন স্থানে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে খবর পেয়ে শিবচর উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে গাছ সরিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করেন।
শিবচর হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে শিবচরের সূর্যনগর-সংলগ্ন শিবচর-ভাঙ্গা সীমানা এলাকা ও কুতুবপুরের শিবচর-শরীয়তপুর সীমানায় এই ব্যারিকেড দেওয়া হয়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের লকডাউনকে কেন্দ্র করে ভোরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর উপজেলার সূর্যনগর-সংলগ্ন ভাঙ্গা উপজেলার অংশে মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে রাতে মাদারীপুর-বরিশাল মহাসড়কের মোস্তফাপুর এলাকায় টায়ার জ্বালিয়ে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
শিবচর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন খান বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। আমাদের নেতা-কর্মীরা গাছ সরিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করেছে। এখন মহাসড়কে কোনো সমস্যা নেই। এ ছাড়া আমরা সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।’
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছি যে ভোরে মহাসড়কের দুটি স্থানে সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করেছি। আমাদের হাইওয়ে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’

মাদারীপুর জেলার শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর-সংলগ্ন স্থানে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বৃহস্পতিবার ভোরের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে খবর পেয়ে শিবচর উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে গাছ সরিয়ে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করেন।
শিবচর হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে শিবচরের সূর্যনগর-সংলগ্ন শিবচর-ভাঙ্গা সীমানা এলাকা ও কুতুবপুরের শিবচর-শরীয়তপুর সীমানায় এই ব্যারিকেড দেওয়া হয়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের লকডাউনকে কেন্দ্র করে ভোরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচর উপজেলার সূর্যনগর-সংলগ্ন ভাঙ্গা উপজেলার অংশে মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে সড়ক অবরোধ করেন কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। অন্যদিকে রাতে মাদারীপুর-বরিশাল মহাসড়কের মোস্তফাপুর এলাকায় টায়ার জ্বালিয়ে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
শিবচর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন খান বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। আমাদের নেতা-কর্মীরা গাছ সরিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করেছে। এখন মহাসড়কে কোনো সমস্যা নেই। এ ছাড়া আমরা সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।’
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছি যে ভোরে মহাসড়কের দুটি স্থানে সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করেছি। আমাদের হাইওয়ে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধনের এক মাস হয়ে গেলেও ফসল রক্ষা বাঁধের সংস্কারকাজ শুরু হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর উপজেলার নলুয়ার হাওরের বোরো ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধের ৪ নম্বর প্রকল্পের সংস্কারকাজ উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি কাজ শেষ হওয়ার কথা। গত সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সেখানে মাটি ভরাটের কাজ শুরুই হয়ন
১৬ জানুয়ারি ২০২৫
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে রাজধানীজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা, সরকারি স্থাপনা ও প্রবেশপথে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্য
৩ মিনিট আগে
রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়ার চাপও গুনতে হচ্ছে তাদের।
৪০ মিনিট আগে
সারা দেশে আওয়ামী লীগের আগুন-সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীরা। গতকাল বুধবার রাত ১০টায় শহরের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে এই মশাল মিছিল বের করে।
১ ঘণ্টা আগে