শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের জঙ্গলদী ফতুমুন্সীর মোড়ে এ সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন জঙ্গলদী গ্রামের মৃত কালু খাঁর ছেলে লালু খাঁ (৫৭) ও মৃত নহর খাঁর ছেলে মোগর খাঁ (৬৫)। এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেরপুর সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের জঙ্গলদী গ্রামের খাঁ বাড়ি ও সুতার বাড়ির মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রায় সাড়ে পাঁচ একর জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জঙ্গলদী ফতু মুন্সির দোকানের মোড়ে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এতে কয়েকজন গুরুতর আহত হলে তাঁদের উদ্ধার করে শেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক লালু খাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে গুরুতর আহত দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হলে পথিমধ্যে মোগর খাঁ মারা যায়।
নিহত লালু খাঁর জামাই দুলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওই জমির আরওআর, সিএস, বিআরএস সব আমাদের নামে। এরপরও সুতারবাড়ির জামান মাস্টার, সুরুজ, কাইয়ুম, গোলাম রসুল, আনসার, আলম, ছামিদুলের পক্ষের লোকজন জোর করে জমিগুলো দখল করে রেখেছে। আর আজকে দুজনকে মেরেও ফেলল। আমরা এই হত্যার বিচার চাই।’
নিহত লালু খাঁর নাতি মো. কফিল উদ্দিন বলেন, ‘জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে আজকেও তর্কাতর্কি করার একপর্যায়ে সুতার বাড়ির লোকজন আমার নানাকে এককাইল্যা (দেশীয় অস্ত্র) দিয়ে আঘাত করে মাইরা ফেলছে। আরও অনেকজনকে আহত করছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই।’
এলাকাবাসী কয়েকজন জানান, সুতারবাড়িরা প্রায় ৫ দশমিক ৬৮ একর জায়গা নিলামে পেয়েছে বলে দখল করে রাখলেও তারা জমির কোনো নিলামের কাগজ দেখাতে পারেনি। জমির আরওআর, বিআরএস খাঁ বাড়ির নামেই আছে। এটা নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। হয়তো কিছুদিনের মধ্যে ফয়সালা হয়ে যেত। কিন্তু এর আগেই দুটি প্রাণ ঝড়ে গেল।
এদিকে দুজন নিহত হওয়ার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সেই এলাকার লোকজন অপরপক্ষের ঘরবাড়ি ও দোকানপাটে হামলা ও লুটপাট চালায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহাঙ্গীর আলম দুজন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় একজন সদর হাসপাতালে মারা গেছেন, আরেকজন ময়মনসিংহ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছেন। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শেরপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের জঙ্গলদী ফতুমুন্সীর মোড়ে এ সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন জঙ্গলদী গ্রামের মৃত কালু খাঁর ছেলে লালু খাঁ (৫৭) ও মৃত নহর খাঁর ছেলে মোগর খাঁ (৬৫)। এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শেরপুর সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের জঙ্গলদী গ্রামের খাঁ বাড়ি ও সুতার বাড়ির মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রায় সাড়ে পাঁচ একর জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জঙ্গলদী ফতু মুন্সির দোকানের মোড়ে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এতে কয়েকজন গুরুতর আহত হলে তাঁদের উদ্ধার করে শেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক লালু খাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে গুরুতর আহত দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হলে পথিমধ্যে মোগর খাঁ মারা যায়।
নিহত লালু খাঁর জামাই দুলাল উদ্দিন বলেন, ‘ওই জমির আরওআর, সিএস, বিআরএস সব আমাদের নামে। এরপরও সুতারবাড়ির জামান মাস্টার, সুরুজ, কাইয়ুম, গোলাম রসুল, আনসার, আলম, ছামিদুলের পক্ষের লোকজন জোর করে জমিগুলো দখল করে রেখেছে। আর আজকে দুজনকে মেরেও ফেলল। আমরা এই হত্যার বিচার চাই।’
নিহত লালু খাঁর নাতি মো. কফিল উদ্দিন বলেন, ‘জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে আজকেও তর্কাতর্কি করার একপর্যায়ে সুতার বাড়ির লোকজন আমার নানাকে এককাইল্যা (দেশীয় অস্ত্র) দিয়ে আঘাত করে মাইরা ফেলছে। আরও অনেকজনকে আহত করছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই।’
এলাকাবাসী কয়েকজন জানান, সুতারবাড়িরা প্রায় ৫ দশমিক ৬৮ একর জায়গা নিলামে পেয়েছে বলে দখল করে রাখলেও তারা জমির কোনো নিলামের কাগজ দেখাতে পারেনি। জমির আরওআর, বিআরএস খাঁ বাড়ির নামেই আছে। এটা নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। হয়তো কিছুদিনের মধ্যে ফয়সালা হয়ে যেত। কিন্তু এর আগেই দুটি প্রাণ ঝড়ে গেল।
এদিকে দুজন নিহত হওয়ার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সেই এলাকার লোকজন অপরপক্ষের ঘরবাড়ি ও দোকানপাটে হামলা ও লুটপাট চালায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহাঙ্গীর আলম দুজন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় একজন সদর হাসপাতালে মারা গেছেন, আরেকজন ময়মনসিংহ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছেন। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রাজধানীর উত্তরখান থেকে কিশোর গ্যাং লিডার ও ছিনতাইকারী দলের নেতা মোরশেদ আলম (৪৮) ও দুই নারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। অন্যরা হলেন— মোরশেদের সহযোগী মো. আলম (২৮), মো. হাসানুল (২২), পারুল (৪৮) ও বেবী (৪২)।
১০ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি নিচু থাকায় বর্ষাকালে পুরোটাই পানিতে ডুবে যায়। এর ফলে পথচারী ও রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলের মতো ছোট যান চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটে। বিশেষ করে শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ এবং অসুস্থ রোগীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। জরুরি প্রয়োজনে রোগী পরিবহনেও নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
২৫ মিনিট আগেবৃহস্পতিবার ভোরে দুই পক্ষের সমর্থকেরা আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন ইদন মিয়া। তাকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অন্য পাঁচজন নরসিংদী সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেমেহেরপুরের গাংনীতে সাপের কামড়ে মাইশা আক্তার (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা রাতে উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়নের কল্যাণপুর মন্ডলপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাইশা আক্তার কল্যাণপুর গ্রামের মো. এনামুল হকের মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগে