শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরে ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের থেকে গ্রামের বাড়িতে আসা পোশাক শ্রমিককে (১৮) গণধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৭ আসামির মধ্যে দুজনকে তিন দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. সামচুল আলম এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ১১ মে ইউপি সদস্যসহ বাকি পাঁচ আসামির রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করে আদালত।
এর আগ গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের দক্ষিণ চররোসুন্দী গ্রামে গণধর্ষণের শিকার হন ওই পোশাককর্মী। পরদিন শনিবার ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও চার থেকে পাঁচজনের নামে পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
রিমান্ডে পাঠানো আসামিরা হলেন–শরীয়তপুর সদর দক্ষিণ চররোসুন্দী গ্রামের জব্বার ফরাজির ছেলে জুয়েল ফরাজি (২৪) ও তোতা বয়াতীর ছেলে সুমন বয়াতী (১৮)।
বাকি আসামিরা হলেন–একই গ্রামের আব্দুর রব বয়াতীর ছেলে ইয়াছিন বয়াতী (৩৮), হাচেন সরদারের ছেলে শাহীন সরদার (৩০), খোকন সরদার (৩৩), রাসেল সরদার (২৬) ও বাদশা ঢালীর ছেলে রুদ্রকর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মিজান ঢালী (৪৫)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর সদর উপজেলার বাসিন্দা ভুক্তভোগী পোশাককর্মী ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের একটি গার্মেন্টসে কাজ করেন। চাচাতো বোনের বিয়ে উপলক্ষে গত শুক্রবার (৫ মে) সকালে এক বান্ধবীকে সঙ্গে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আসেন। ওই দিন ছিল চাচাতো বোনের বিয়ের অনুষ্ঠান। পরদিন শনিবার সকালে তার ঢাকা ফেরার কথা ছিল।
কিন্তু শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই গার্মেন্টসকর্মীকে পরিকল্পিতভাবে বাড়ির সামনে থেকে মুখে কাপড় গুঁজে তুলে নিয়ে যায় কতিপয় বখাটে। একটি পরিত্যক্ত পাকা ঘরে নিয়ে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে চলে যায় তারা।
পরে তাকে উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন স্বজনরা। পরদিন শনিবার (৬ মে) সকালে ওই পোশাককর্মীর বাবা বাদী হয়ে গ্রেপ্তার সাত আসামির নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪ / ৫ জনের নামে পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে এজাহারভুক্ত সাত আসামিকে গ্রেপ্তার করে ওই দিন বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আজ সোমবার রিমান্ড শুনানি শেষে আদালত মামলার ১ ও ২ নম্বর আসামি জুয়েল ও সুমনকে তিন দিনের রিমান্ড দেয়। বাকি পাঁচ আসামির রিমান্ড শুনানি হবে আগামী ১১ মে।
পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পোশাককর্মীকে গণধর্ষণের মামলায় সাত আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালতে আসামিদের পাঁচ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছিল। আজ শুনানি শেষে আদালত দুই আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বাকি আসামিদের রিমান্ড শুনানির জন্য আগামী ১১ মে দিন ধার্য করে আদালত।’
শরীয়তপুরে ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের থেকে গ্রামের বাড়িতে আসা পোশাক শ্রমিককে (১৮) গণধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৭ আসামির মধ্যে দুজনকে তিন দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত। আজ সোমবার জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. সামচুল আলম এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ১১ মে ইউপি সদস্যসহ বাকি পাঁচ আসামির রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করে আদালত।
এর আগ গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের দক্ষিণ চররোসুন্দী গ্রামে গণধর্ষণের শিকার হন ওই পোশাককর্মী। পরদিন শনিবার ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও চার থেকে পাঁচজনের নামে পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
রিমান্ডে পাঠানো আসামিরা হলেন–শরীয়তপুর সদর দক্ষিণ চররোসুন্দী গ্রামের জব্বার ফরাজির ছেলে জুয়েল ফরাজি (২৪) ও তোতা বয়াতীর ছেলে সুমন বয়াতী (১৮)।
বাকি আসামিরা হলেন–একই গ্রামের আব্দুর রব বয়াতীর ছেলে ইয়াছিন বয়াতী (৩৮), হাচেন সরদারের ছেলে শাহীন সরদার (৩০), খোকন সরদার (৩৩), রাসেল সরদার (২৬) ও বাদশা ঢালীর ছেলে রুদ্রকর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার মিজান ঢালী (৪৫)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুর সদর উপজেলার বাসিন্দা ভুক্তভোগী পোশাককর্মী ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের একটি গার্মেন্টসে কাজ করেন। চাচাতো বোনের বিয়ে উপলক্ষে গত শুক্রবার (৫ মে) সকালে এক বান্ধবীকে সঙ্গে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আসেন। ওই দিন ছিল চাচাতো বোনের বিয়ের অনুষ্ঠান। পরদিন শনিবার সকালে তার ঢাকা ফেরার কথা ছিল।
কিন্তু শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই গার্মেন্টসকর্মীকে পরিকল্পিতভাবে বাড়ির সামনে থেকে মুখে কাপড় গুঁজে তুলে নিয়ে যায় কতিপয় বখাটে। একটি পরিত্যক্ত পাকা ঘরে নিয়ে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে চলে যায় তারা।
পরে তাকে উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন স্বজনরা। পরদিন শনিবার (৬ মে) সকালে ওই পোশাককর্মীর বাবা বাদী হয়ে গ্রেপ্তার সাত আসামির নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪ / ৫ জনের নামে পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে এজাহারভুক্ত সাত আসামিকে গ্রেপ্তার করে ওই দিন বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। আজ সোমবার রিমান্ড শুনানি শেষে আদালত মামলার ১ ও ২ নম্বর আসামি জুয়েল ও সুমনকে তিন দিনের রিমান্ড দেয়। বাকি পাঁচ আসামির রিমান্ড শুনানি হবে আগামী ১১ মে।
পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পোশাককর্মীকে গণধর্ষণের মামলায় সাত আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালতে আসামিদের পাঁচ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছিল। আজ শুনানি শেষে আদালত দুই আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বাকি আসামিদের রিমান্ড শুনানির জন্য আগামী ১১ মে দিন ধার্য করে আদালত।’
নীলফামারীতে কালী মন্দিরের চারটি প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার সংগলশী ইউনিয়নের সুবর্ণখুলী গ্রামের ডারার পার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এরফান আলী (১৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরে জেলা স্টেডিয়ামের পাশে রাশেদা বেগম (৬০) নামে এক বৃদ্ধাকে বটি দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। এ হত্যার ঘটনায় ইমন হোসেন নামে এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার ঝাওয়াইল ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থান যোগীর ঘোপায় মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও প্রশাসন সেখানে যৌথ অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় নিজ প্রতিষ্ঠানে ভূটিয়ারকোণা আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম মোহাম্মদ লাঞ্ছিত হয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে