কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা এসব কথা জানিয়েছে।
এদিকে দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও আজ শনিবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। আগামী ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে বলে পাউবোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাউবো নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার কমলেও চিলমারী পয়েন্টে স্থিতিশীল রয়েছে। একই সময়ে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি কমতে শুরু করেছে। দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৬ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি সদরের সেতু পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিস্তার পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
ঢলের পানিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে জেলার ৯ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এতে এসব এলাকার প্রায় ১৫ হাজার পরিবারের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে বসতবাড়ি ত্যাগ করে উঁচু স্থান, স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে উঠছে। তবে প্লাবিত এলাকার বেশির ভাগ পরিবার জিনিসপত্র ও গবাদিপশু সরাতে না পারায় ঝুঁকি নিয়ে বসতবাড়িতেই অবস্থান করছে।
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আজ সকাল পর্যন্ত জেলার ৯ উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের ১৮৫ গ্রামের ১৪ হাজার ৬০টি পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। এসব পরিবারের ৫৬ হাজার ২৪০ মানুষ পানিবন্দী জীবন যাপন করছেন। সবচেয়ে বেশি প্লাবিত হয়েছে নাগেশ্বরী উপজেলা। সেখানে ৯টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে ৮ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা আরও জানায়, উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের সহায়তার জন্য এ পর্যন্ত ২৭৫ টন চাল, সাড়ে ৮ লাখ টাকা ও ৩০০ প্যাকেট শুকনা খাবার উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে দুর্গত এলাকায় তা বিতরণ শুরু হয়েছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আহমেদ সাদাত বলেন, ‘উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রায় পুরোটাই প্লাবিত। মানুষের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। ত্রাণসহায়তা শুরু করেছি। দুর্গত এলাকার মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রস্তুত রয়েছে।’
আজ ত্রাণসহায়তা নিয়ে দুর্গত এলাকায় বেরিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ। সকালে চিলমারী উপজেলা নয়ারহাটে ত্রাণসহায়তা বিতরণ শেষে তিনি নাগেশ্বরী উপজেলায় যান। দিনব্যাপী তিনি দুর্গত এলাকায় সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করবেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া জেলার ৯ উপজেলায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করা হবে বলে জেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণসহায়তা পাঠানো হয়েছে। দুর্গত এলাকার পরিবারগুলোর মধ্যে ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরতদের ত্রাণসহায়তা অব্যাহত থাকবে। পশুখাদ্য যেন ঘাটতি না হয় সে প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ব্রহ্মপুত্র স্থিতিশীল থাকলেও দুধকুমার ও ধরলার পানি কমছে। সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুযায়ী উজানে বৃষ্টিপাত কমেছে। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টা নদ-নদীর পানি কমে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। অল্প সময়ের মধ্যে নদ-নদীর পানি নেমে গিয়ে জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা এসব কথা জানিয়েছে।
এদিকে দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও আজ শনিবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। আগামী ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে বলে পাউবোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাউবো নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার কমলেও চিলমারী পয়েন্টে স্থিতিশীল রয়েছে। একই সময়ে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি কমতে শুরু করেছে। দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৬ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি সদরের সেতু পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিস্তার পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
ঢলের পানিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে জেলার ৯ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এতে এসব এলাকার প্রায় ১৫ হাজার পরিবারের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে বসতবাড়ি ত্যাগ করে উঁচু স্থান, স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে উঠছে। তবে প্লাবিত এলাকার বেশির ভাগ পরিবার জিনিসপত্র ও গবাদিপশু সরাতে না পারায় ঝুঁকি নিয়ে বসতবাড়িতেই অবস্থান করছে।
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আজ সকাল পর্যন্ত জেলার ৯ উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের ১৮৫ গ্রামের ১৪ হাজার ৬০টি পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। এসব পরিবারের ৫৬ হাজার ২৪০ মানুষ পানিবন্দী জীবন যাপন করছেন। সবচেয়ে বেশি প্লাবিত হয়েছে নাগেশ্বরী উপজেলা। সেখানে ৯টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে ৮ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা আরও জানায়, উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের সহায়তার জন্য এ পর্যন্ত ২৭৫ টন চাল, সাড়ে ৮ লাখ টাকা ও ৩০০ প্যাকেট শুকনা খাবার উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে দুর্গত এলাকায় তা বিতরণ শুরু হয়েছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আহমেদ সাদাত বলেন, ‘উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রায় পুরোটাই প্লাবিত। মানুষের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। ত্রাণসহায়তা শুরু করেছি। দুর্গত এলাকার মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রস্তুত রয়েছে।’
আজ ত্রাণসহায়তা নিয়ে দুর্গত এলাকায় বেরিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ। সকালে চিলমারী উপজেলা নয়ারহাটে ত্রাণসহায়তা বিতরণ শেষে তিনি নাগেশ্বরী উপজেলায় যান। দিনব্যাপী তিনি দুর্গত এলাকায় সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করবেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া জেলার ৯ উপজেলায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করা হবে বলে জেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণসহায়তা পাঠানো হয়েছে। দুর্গত এলাকার পরিবারগুলোর মধ্যে ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরতদের ত্রাণসহায়তা অব্যাহত থাকবে। পশুখাদ্য যেন ঘাটতি না হয় সে প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ব্রহ্মপুত্র স্থিতিশীল থাকলেও দুধকুমার ও ধরলার পানি কমছে। সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুযায়ী উজানে বৃষ্টিপাত কমেছে। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টা নদ-নদীর পানি কমে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। অল্প সময়ের মধ্যে নদ-নদীর পানি নেমে গিয়ে জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা এসব কথা জানিয়েছে।
এদিকে দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও আজ শনিবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। আগামী ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে বলে পাউবোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাউবো নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার কমলেও চিলমারী পয়েন্টে স্থিতিশীল রয়েছে। একই সময়ে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি কমতে শুরু করেছে। দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৬ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি সদরের সেতু পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিস্তার পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
ঢলের পানিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে জেলার ৯ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এতে এসব এলাকার প্রায় ১৫ হাজার পরিবারের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে বসতবাড়ি ত্যাগ করে উঁচু স্থান, স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে উঠছে। তবে প্লাবিত এলাকার বেশির ভাগ পরিবার জিনিসপত্র ও গবাদিপশু সরাতে না পারায় ঝুঁকি নিয়ে বসতবাড়িতেই অবস্থান করছে।
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আজ সকাল পর্যন্ত জেলার ৯ উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের ১৮৫ গ্রামের ১৪ হাজার ৬০টি পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। এসব পরিবারের ৫৬ হাজার ২৪০ মানুষ পানিবন্দী জীবন যাপন করছেন। সবচেয়ে বেশি প্লাবিত হয়েছে নাগেশ্বরী উপজেলা। সেখানে ৯টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে ৮ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা আরও জানায়, উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের সহায়তার জন্য এ পর্যন্ত ২৭৫ টন চাল, সাড়ে ৮ লাখ টাকা ও ৩০০ প্যাকেট শুকনা খাবার উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে দুর্গত এলাকায় তা বিতরণ শুরু হয়েছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আহমেদ সাদাত বলেন, ‘উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রায় পুরোটাই প্লাবিত। মানুষের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। ত্রাণসহায়তা শুরু করেছি। দুর্গত এলাকার মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রস্তুত রয়েছে।’
আজ ত্রাণসহায়তা নিয়ে দুর্গত এলাকায় বেরিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ। সকালে চিলমারী উপজেলা নয়ারহাটে ত্রাণসহায়তা বিতরণ শেষে তিনি নাগেশ্বরী উপজেলায় যান। দিনব্যাপী তিনি দুর্গত এলাকায় সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করবেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া জেলার ৯ উপজেলায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করা হবে বলে জেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণসহায়তা পাঠানো হয়েছে। দুর্গত এলাকার পরিবারগুলোর মধ্যে ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরতদের ত্রাণসহায়তা অব্যাহত থাকবে। পশুখাদ্য যেন ঘাটতি না হয় সে প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ব্রহ্মপুত্র স্থিতিশীল থাকলেও দুধকুমার ও ধরলার পানি কমছে। সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুযায়ী উজানে বৃষ্টিপাত কমেছে। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টা নদ-নদীর পানি কমে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। অল্প সময়ের মধ্যে নদ-নদীর পানি নেমে গিয়ে জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা এসব কথা জানিয়েছে।
এদিকে দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি কমতে শুরু করলেও আজ শনিবার সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। আগামী ২৪ ঘণ্টায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে বলে পাউবোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পাউবো নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, আজ সকাল ৬টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার কমলেও চিলমারী পয়েন্টে স্থিতিশীল রয়েছে। একই সময়ে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি কমতে শুরু করেছে। দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৬ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি সদরের সেতু পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিস্তার পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
ঢলের পানিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে জেলার ৯ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এতে এসব এলাকার প্রায় ১৫ হাজার পরিবারের অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে বসতবাড়ি ত্যাগ করে উঁচু স্থান, স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে উঠছে। তবে প্লাবিত এলাকার বেশির ভাগ পরিবার জিনিসপত্র ও গবাদিপশু সরাতে না পারায় ঝুঁকি নিয়ে বসতবাড়িতেই অবস্থান করছে।
জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আজ সকাল পর্যন্ত জেলার ৯ উপজেলার ৪৫ ইউনিয়নের ১৮৫ গ্রামের ১৪ হাজার ৬০টি পরিবার পানিবন্দী হয়েছে। এসব পরিবারের ৫৬ হাজার ২৪০ মানুষ পানিবন্দী জীবন যাপন করছেন। সবচেয়ে বেশি প্লাবিত হয়েছে নাগেশ্বরী উপজেলা। সেখানে ৯টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়ে ৮ হাজারেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা আরও জানায়, উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের সহায়তার জন্য এ পর্যন্ত ২৭৫ টন চাল, সাড়ে ৮ লাখ টাকা ও ৩০০ প্যাকেট শুকনা খাবার উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে দুর্গত এলাকায় তা বিতরণ শুরু হয়েছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আহমেদ সাদাত বলেন, ‘উপজেলার ৯ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এর মধ্যে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রায় পুরোটাই প্লাবিত। মানুষের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছি। ত্রাণসহায়তা শুরু করেছি। দুর্গত এলাকার মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রস্তুত রয়েছে।’
আজ ত্রাণসহায়তা নিয়ে দুর্গত এলাকায় বেরিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ। সকালে চিলমারী উপজেলা নয়ারহাটে ত্রাণসহায়তা বিতরণ শেষে তিনি নাগেশ্বরী উপজেলায় যান। দিনব্যাপী তিনি দুর্গত এলাকায় সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করবেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া জেলার ৯ উপজেলায় স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারি ত্রাণসহায়তা বিতরণ করা হবে বলে জেলা প্রশাসন থেকে জানা গেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘উপজেলাগুলোতে দুর্গত মানুষের জন্য ত্রাণসহায়তা পাঠানো হয়েছে। দুর্গত এলাকার পরিবারগুলোর মধ্যে ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানরতদের ত্রাণসহায়তা অব্যাহত থাকবে। পশুখাদ্য যেন ঘাটতি না হয় সে প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ব্রহ্মপুত্র স্থিতিশীল থাকলেও দুধকুমার ও ধরলার পানি কমছে। সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুযায়ী উজানে বৃষ্টিপাত কমেছে। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টা নদ-নদীর পানি কমে বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে। অল্প সময়ের মধ্যে নদ-নদীর পানি নেমে গিয়ে জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প
১৫ জুলাই ২০২৩
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প
১৫ জুলাই ২০২৩
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প
১৫ জুলাই ২০২৩
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

উজানের ঢলে দুধকুমার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকায় কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। প্রধান নদ-নদীর তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত হয়ে জেলার ৯ উপজেলার প্রায় ৫৬ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় দুর্গতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার পাশাপাশি ত্রাণসহায়তা দেওয়া শুরু করেছে স্থানীয় প
১৫ জুলাই ২০২৩
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগে