মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুরে মাসের পর মাস ধরনা দিয়েও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাচ্ছেন না বাসাবাড়ির মালিকেরা। সরঞ্জামের সংকট এবং শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি না করায় নতুন খুঁটি বসিয়ে আগ্রহী গ্রাহকদের সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ কার্যালয়ে আবেদন নিয়ে ঘোরা আশরাফুল ইসলাম জানান, তিনি মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তিল তিল করে জমানো টাকায় নতুন বাড়ি নির্মাণ করেছেন। কিন্তু ওই বাড়িতে বাস করতে পারছেন না। কারণ, বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই। দুই দফা আবেদন করে মাসের পর মাস ঘুরেও তাঁর কপালে জুটছে না বিদ্যুৎ।
ধাপেরহাট আলীনগর গ্রামের এই কৃষক বলেন, তিনি গত বছরের ২৯ মে আবেদন করেন। সাত মাস পর তিনি জানতে পারেন, তাঁর আবেদনপত্রটি হারিয়ে গেছে। বিদ্যুৎ কার্যালয় থেকে তাঁকে পুনরায় আবেদন করতে বলা হলে তিনি গত ২৮ জানুয়ারি আবেদন করেন। দুই দফা আবেদন করে কার্যালয়ে এসে নানা সময় ঘুরেও বাড়িতে বিদ্যুৎ-সংযোগ পাচ্ছেন না।
আশরাফুলের মতো অনেকেই খুঁটিসহ বিদ্যুৎ-সংযোগের জন্য আবেদন করেছেন কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাড়া মিলছে না।
রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, আগে শতভাগ বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতায় তিনটি খুঁটি বসিয়েও একটি বাড়িতে সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে একটি খুঁটি দেওয়াও সম্ভব হচ্ছে না।
এ নিয়ে কথা হলে সমিতির পরিচালক নুরুল ইসলাম লালন বলেন, মালামাল সংকট থাকায় নতুন খুঁটি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে শিল্প-সংযোগের ক্ষেত্রে বিশেষ বিবেচনা করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন খান বলেন, ‘শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রকল্পটির কার্যক্রম স্থগিত আছে। এ ছাড়া চাহিদা অনুযায়ী মালামাল সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে আশরাফুল ইসলামের মতো শত শত গ্রাহকের আবেদন জমা হয়ে আছে। মালামাল বরাদ্দ পেলে এসব সংযোগ দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’
রংপুরের মিঠাপুকুরে মাসের পর মাস ধরনা দিয়েও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাচ্ছেন না বাসাবাড়ির মালিকেরা। সরঞ্জামের সংকট এবং শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি না করায় নতুন খুঁটি বসিয়ে আগ্রহী গ্রাহকদের সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ কার্যালয়ে আবেদন নিয়ে ঘোরা আশরাফুল ইসলাম জানান, তিনি মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তিল তিল করে জমানো টাকায় নতুন বাড়ি নির্মাণ করেছেন। কিন্তু ওই বাড়িতে বাস করতে পারছেন না। কারণ, বিদ্যুৎ-সংযোগ নেই। দুই দফা আবেদন করে মাসের পর মাস ঘুরেও তাঁর কপালে জুটছে না বিদ্যুৎ।
ধাপেরহাট আলীনগর গ্রামের এই কৃষক বলেন, তিনি গত বছরের ২৯ মে আবেদন করেন। সাত মাস পর তিনি জানতে পারেন, তাঁর আবেদনপত্রটি হারিয়ে গেছে। বিদ্যুৎ কার্যালয় থেকে তাঁকে পুনরায় আবেদন করতে বলা হলে তিনি গত ২৮ জানুয়ারি আবেদন করেন। দুই দফা আবেদন করে কার্যালয়ে এসে নানা সময় ঘুরেও বাড়িতে বিদ্যুৎ-সংযোগ পাচ্ছেন না।
আশরাফুলের মতো অনেকেই খুঁটিসহ বিদ্যুৎ-সংযোগের জন্য আবেদন করেছেন কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাড়া মিলছে না।
রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, আগে শতভাগ বিদ্যুতায়ন কর্মসূচির আওতায় তিনটি খুঁটি বসিয়েও একটি বাড়িতে সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে একটি খুঁটি দেওয়াও সম্ভব হচ্ছে না।
এ নিয়ে কথা হলে সমিতির পরিচালক নুরুল ইসলাম লালন বলেন, মালামাল সংকট থাকায় নতুন খুঁটি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে শিল্প-সংযোগের ক্ষেত্রে বিশেষ বিবেচনা করা হয়।
যোগাযোগ করা হলে সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন খান বলেন, ‘শতভাগ বিদ্যুতায়ন প্রকল্পটির কার্যক্রম স্থগিত আছে। এ ছাড়া চাহিদা অনুযায়ী মালামাল সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে আশরাফুল ইসলামের মতো শত শত গ্রাহকের আবেদন জমা হয়ে আছে। মালামাল বরাদ্দ পেলে এসব সংযোগ দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে