তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ঠিকমতো না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। বন্দর এলাকায় শুধু টেলিটকের নেটওয়ার্ক থাকলেও তা পর্যাপ্ত নয়। ব্যবসায়ীরা সময়মতো সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী কিংবা ট্রাকচালকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। এতে ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। লোকসানে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে ১০ একর জায়গায় গড়ে ওঠে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। প্রথমে নেপালের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হলেও পরবর্তীকালে ভারত ও ভুটানের সঙ্গে ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এসব দেশ থেকে পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি-রপ্তানি হচ্ছে।
২০১৯ সালে বন্দর এলাকায় টেলিটকের একটি টাওয়ার পয়েন্ট স্থাপন করা হলেও মিটছে না চাহিদা। বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে নেটওয়ার্ক সার্ভিসও বন্ধ থাকে। এ ছাড়া অন্য অপারেটরের কোনো নেটওয়ার্কিং সুবিধা এখানে নেই।
ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট ও ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে ট্রাকে করে আনেন। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রবেশের পর প্রথমে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা পণ্য খালাসের জন্য কাস্টমস অফিসে ফাইল জমা দিতে যান। কিন্তু মোবাইলে নেটওয়ার্ক না থাকায় প্রায় সময় তাঁরা ফাইল জমা দিতে পারেন না। এ কারণে পণ্যের পরীক্ষণ ও শুল্কায়ন হয় না। অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। শুধু তাই নয়, নেটওয়ার্ক না থাকার কারণে ট্রাক থেকে পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য ঠিকমতো খালাস না হওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। এ ছাড়া বন্দর এলাকায় মোবাইল ফোনে যখন-তখন অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায় না।
বন্দরের ব্যবসায়ী সোলেমান পাশা বলেন, ‘বন্দরে নেটওয়ার্ক না থাকায় আমরা কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছি না। টেলিটকের নেটওয়ার্ক থাকলেও মাঝেমধ্যে বিকল হয়ে পড়ে।’
টাঙ্গাইল থেকে পণ্য নিয়ে আসা ট্রাকচালক আব্দুল লতিফ বলেন, ‘বন্দরে ট্রাক নিয়ে এলে আমরা ট্রাকের মালিক, ব্যবসায়ী ও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারি না। বন্দরে নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না।’
বাংলাবান্ধা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘বাংলাবান্ধা দেশের একমাত্র স্থলবন্দর, যেখানে চার দেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য চলছে। আমরা এখানে নেটওয়ার্কিং সুবিধা তেমন পাচ্ছি না। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরাও এই বন্দর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।’
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘স্থলবন্দরের নেটওয়ার্ক সমস্যা দূর করার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে আলোচনা করব। আশা করি দ্রুত সমাধান হবে।’
পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক ঠিকমতো না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। বন্দর এলাকায় শুধু টেলিটকের নেটওয়ার্ক থাকলেও তা পর্যাপ্ত নয়। ব্যবসায়ীরা সময়মতো সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী কিংবা ট্রাকচালকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। এতে ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। লোকসানে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, ১৯৯৭ সালে ১০ একর জায়গায় গড়ে ওঠে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর। প্রথমে নেপালের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হলেও পরবর্তীকালে ভারত ও ভুটানের সঙ্গে ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এসব দেশ থেকে পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি-রপ্তানি হচ্ছে।
২০১৯ সালে বন্দর এলাকায় টেলিটকের একটি টাওয়ার পয়েন্ট স্থাপন করা হলেও মিটছে না চাহিদা। বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকলে নেটওয়ার্ক সার্ভিসও বন্ধ থাকে। এ ছাড়া অন্য অপারেটরের কোনো নেটওয়ার্কিং সুবিধা এখানে নেই।
ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট ও ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে ট্রাকে করে আনেন। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রবেশের পর প্রথমে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা পণ্য খালাসের জন্য কাস্টমস অফিসে ফাইল জমা দিতে যান। কিন্তু মোবাইলে নেটওয়ার্ক না থাকায় প্রায় সময় তাঁরা ফাইল জমা দিতে পারেন না। এ কারণে পণ্যের পরীক্ষণ ও শুল্কায়ন হয় না। অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘ সময়। শুধু তাই নয়, নেটওয়ার্ক না থাকার কারণে ট্রাক থেকে পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য ঠিকমতো খালাস না হওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। এ ছাড়া বন্দর এলাকায় মোবাইল ফোনে যখন-তখন অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায় না।
বন্দরের ব্যবসায়ী সোলেমান পাশা বলেন, ‘বন্দরে নেটওয়ার্ক না থাকায় আমরা কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছি না। টেলিটকের নেটওয়ার্ক থাকলেও মাঝেমধ্যে বিকল হয়ে পড়ে।’
টাঙ্গাইল থেকে পণ্য নিয়ে আসা ট্রাকচালক আব্দুল লতিফ বলেন, ‘বন্দরে ট্রাক নিয়ে এলে আমরা ট্রাকের মালিক, ব্যবসায়ী ও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারি না। বন্দরে নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না।’
বাংলাবান্ধা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘বাংলাবান্ধা দেশের একমাত্র স্থলবন্দর, যেখানে চার দেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য চলছে। আমরা এখানে নেটওয়ার্কিং সুবিধা তেমন পাচ্ছি না। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরাও এই বন্দর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন।’
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘স্থলবন্দরের নেটওয়ার্ক সমস্যা দূর করার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে আলোচনা করব। আশা করি দ্রুত সমাধান হবে।’
গাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৩৮ মিনিট আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে