নীলফামারী প্রতিনিধি
পারিবারিক কলহের জেরে শ্যালক আবু সালেহের (২০) দায়ের কোপে দুলাভাই নুর নবীর (৩০) হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়েছে। ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন মা মোক্তামাইনা বেগম (৪৮)। এ ঘটনায় শ্যালকের দুই সহযোগীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন এলাকাবাসী। গুরুতর আহত মা ও ছেলেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত ৭টার দিকে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের ডিকসো মোল্লাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার নুর নবীর চাচা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করেছেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সৈয়দপুর শহরের একটি হার্ডবোর্ড কারখানার শ্রমিক ও উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের হাজীপাড়ার মৃত বুলু মামুদের ছেলে নুর আমিন (১৮) এবং ওই ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে ফিরোজ ইসলাম (২০)। তিনি পেশায় একজন ভ্যানচালক।
পুলিশ জানায়, সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের ডিকসো মোল্লাপাড়ার হাফিজুল ইসলামের ছেলে নুর নবীর সঙ্গে বিয়ে হয় একই উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়ার আবেদ আলীর মেয়ে আবেদা খাতুনের (২৪)। বিয়ের পর থেকে স্বামী ও শাশুড়ির সঙ্গে মতবিরোধ চলছিল গৃহবধূ আবেদা খাতুনের। এ নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়। সম্প্রতি বিষয়টি থানা পর্যন্ত গড়ালে স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতিতে পুলিশ তা মীমাংসা করে দেয়।
পরে আবারও তাঁদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে গৃহবধূ আবেদা খাতুন দেড় মাসের শিশুসন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি চলে যান। এরই জেরে ওই গৃহবধূর ভাই আবু সালেহ তাঁর দুই সহযোগী নুর আমিন ও ফিরোজ ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে বুধবার সন্ধ্যায় দুলাভাই নুর নবীর বাড়িতে যান। সেখানে পূর্বপরিকল্পিতভাবে শ্যালক আবু সালেহ সঙ্গে থাকা ধারালো দা দিয়ে দুলাভাইকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এতে নুর নবীর ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এ সময় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর জখম হন মা মোক্তামাইনা বেগম। তাঁদের আর্তচিৎকারে আশপাশের লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। কিন্তু তার আগেই শ্যালক আবু সালেহ সেখান থেকে সটকে পড়েন। তবে গ্রামবাসী দুই সহযোগীকে ধাওয়া দিয়ে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন। আহত মা ও ছেলেকে প্রথমে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নেন স্থানীয়রা। পরে তাঁদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে ঘটনার মূল হোতা শ্যালক আবু সালেহসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তিনি জানান, ঘটনায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্রটি রক্তাক্ত অবস্থায় ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
পারিবারিক কলহের জেরে শ্যালক আবু সালেহের (২০) দায়ের কোপে দুলাভাই নুর নবীর (৩০) হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়েছে। ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন মা মোক্তামাইনা বেগম (৪৮)। এ ঘটনায় শ্যালকের দুই সহযোগীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন এলাকাবাসী। গুরুতর আহত মা ও ছেলেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাত ৭টার দিকে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের ডিকসো মোল্লাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার নুর নবীর চাচা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে থানায় একটি মামলা করেছেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সৈয়দপুর শহরের একটি হার্ডবোর্ড কারখানার শ্রমিক ও উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের হাজীপাড়ার মৃত বুলু মামুদের ছেলে নুর আমিন (১৮) এবং ওই ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়ার আব্দুর রহিমের ছেলে ফিরোজ ইসলাম (২০)। তিনি পেশায় একজন ভ্যানচালক।
পুলিশ জানায়, সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের ডিকসো মোল্লাপাড়ার হাফিজুল ইসলামের ছেলে নুর নবীর সঙ্গে বিয়ে হয় একই উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়ার আবেদ আলীর মেয়ে আবেদা খাতুনের (২৪)। বিয়ের পর থেকে স্বামী ও শাশুড়ির সঙ্গে মতবিরোধ চলছিল গৃহবধূ আবেদা খাতুনের। এ নিয়ে উভয় পরিবারের মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়। সম্প্রতি বিষয়টি থানা পর্যন্ত গড়ালে স্থানীয় লোকজনের উপস্থিতিতে পুলিশ তা মীমাংসা করে দেয়।
পরে আবারও তাঁদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে গৃহবধূ আবেদা খাতুন দেড় মাসের শিশুসন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি চলে যান। এরই জেরে ওই গৃহবধূর ভাই আবু সালেহ তাঁর দুই সহযোগী নুর আমিন ও ফিরোজ ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে বুধবার সন্ধ্যায় দুলাভাই নুর নবীর বাড়িতে যান। সেখানে পূর্বপরিকল্পিতভাবে শ্যালক আবু সালেহ সঙ্গে থাকা ধারালো দা দিয়ে দুলাভাইকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এতে নুর নবীর ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
এ সময় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর জখম হন মা মোক্তামাইনা বেগম। তাঁদের আর্তচিৎকারে আশপাশের লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। কিন্তু তার আগেই শ্যালক আবু সালেহ সেখান থেকে সটকে পড়েন। তবে গ্রামবাসী দুই সহযোগীকে ধাওয়া দিয়ে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন। আহত মা ও ছেলেকে প্রথমে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নেন স্থানীয়রা। পরে তাঁদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে ঘটনার মূল হোতা শ্যালক আবু সালেহসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তিনি জানান, ঘটনায় ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্রটি রক্তাক্ত অবস্থায় ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
মেহেরপুরে ধর্ষণ মামলায় স্বপন আলী নামের এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন মেহেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।
৩০ মিনিট আগেকুমিল্লার মুরাদনগরের বহুল আলোচিত ধর্ষণ ও নির্যাতন-কাণ্ডে নতুন করে আরও একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা মুহাম্মদ আলী সুমনের নেতৃত্বে দলবদ্ধভাবে এক নারী ও পুরুষকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন চালানো হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন শপে লোহার বাবরি চুরির ঘটনা ঘটেছে। চুরির সঙ্গে জড়িত থাকায় টেম্পোরারি লেবার রিক্রুটমেন্ট (টিএলআর) মো. জাবেদকে (৩৫) আটক করেছে সৈয়দপুর কারখানার রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার মিরপুরে ছাত্রদল নেতার হামলায় জমির উদ্দিন (৪৮) নামের এক জাসদ কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার উপজেলার আমলা ইউনিয়নের মিটন এলাকার ঈদগাহের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহতের লোকজন প্রতিপক্ষের ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চালায়।
১ ঘণ্টা আগে