তারাগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের তারাগঞ্জে নববধূকে শ্বশুরবাড়িতে নেওয়ার পথে মাইক্রোবাস উল্টে একজন নিহত হয়েছেন। এতে বর-কনেসহ চারজন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারাগঞ্জ-বুড়িরহাট সড়কে কৃষ্ণপুর মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আলমগীর হোসেন (২৪) নামে একজন নিহত হন। তিনি নববধূর বড় ভাই।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে আঞ্জুয়ারা বেগমের (২২) সঙ্গে গত সোমবার তারাগঞ্জ উপজেলার সয়ার ইউনিয়নের বালাপাড়া গ্রামের রায়হান হোসেনের (২৪) বিয়ে হয়। মঙ্গলবার পথফিরানীতে আঞ্জুয়ারা শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি আসেন। এরপর গতকাল বুধবার রাতে আঞ্জুয়ারা বাবার বাড়ি থেকে শ্বশুরবাড়িতে মাইক্রোবাস যোগে রওনা হন। রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারাগঞ্জ-বুড়িরহাট সড়কের কৃষ্ণপুর মোড়ে মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এ সময় মাইক্রোবাসে থাকা আঞ্জুয়ারের বড় ভাই আলমগীর হোসেনের নিহত হন। এতে বর রায়হান ও কনে আঞ্জুয়ারাসহ আরও চারজন আহত হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
আজ বৃহস্পতিবার নিহতের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বিয়ে বাড়ির আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়েছে। দুই পরিবারে নেমেছে শোকের ছায়া। পুরো এলাকা থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।
ভাইকে হরিয়ে বারবার কান্নায় মূর্ছা যাচ্ছেন নববধূ আঞ্জুয়ারা। কান্না জড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘মোক (আমায়) থুবার (রাখতে এসে) আসি ভাইটা হারে গেল। গাড়ি মোর ভাইটার প্রাণ কাড়ি নেইল। চোখের সামনোত মোর ভাইটার প্রাণ গেল। কেমন করি ভাইটার মুখ ভুলিম।’
এদিকে নিহত আলমগীরের বাবা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কি যে অপরাধ করছিনু আল্লাহ মোর বেটাটাক (ছেলেকে) কাড়ি নেইল। এল্যা ঘর মোর খালি। এই দুঃখ কার পরাণে সয়। কলিজাটাক ছাড়া কেমন করি বাঁচিম।’
এ বিষয়ে তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ওই সড়ক দুর্ঘটনায় কনের ভাই ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রংপুরের তারাগঞ্জে নববধূকে শ্বশুরবাড়িতে নেওয়ার পথে মাইক্রোবাস উল্টে একজন নিহত হয়েছেন। এতে বর-কনেসহ চারজন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারাগঞ্জ-বুড়িরহাট সড়কে কৃষ্ণপুর মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আলমগীর হোসেন (২৪) নামে একজন নিহত হন। তিনি নববধূর বড় ভাই।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে আঞ্জুয়ারা বেগমের (২২) সঙ্গে গত সোমবার তারাগঞ্জ উপজেলার সয়ার ইউনিয়নের বালাপাড়া গ্রামের রায়হান হোসেনের (২৪) বিয়ে হয়। মঙ্গলবার পথফিরানীতে আঞ্জুয়ারা শ্বশুরবাড়ি থেকে বাবার বাড়ি আসেন। এরপর গতকাল বুধবার রাতে আঞ্জুয়ারা বাবার বাড়ি থেকে শ্বশুরবাড়িতে মাইক্রোবাস যোগে রওনা হন। রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারাগঞ্জ-বুড়িরহাট সড়কের কৃষ্ণপুর মোড়ে মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এ সময় মাইক্রোবাসে থাকা আঞ্জুয়ারের বড় ভাই আলমগীর হোসেনের নিহত হন। এতে বর রায়হান ও কনে আঞ্জুয়ারাসহ আরও চারজন আহত হন। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে তারাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান।
আজ বৃহস্পতিবার নিহতের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বিয়ে বাড়ির আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়েছে। দুই পরিবারে নেমেছে শোকের ছায়া। পুরো এলাকা থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।
ভাইকে হরিয়ে বারবার কান্নায় মূর্ছা যাচ্ছেন নববধূ আঞ্জুয়ারা। কান্না জড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘মোক (আমায়) থুবার (রাখতে এসে) আসি ভাইটা হারে গেল। গাড়ি মোর ভাইটার প্রাণ কাড়ি নেইল। চোখের সামনোত মোর ভাইটার প্রাণ গেল। কেমন করি ভাইটার মুখ ভুলিম।’
এদিকে নিহত আলমগীরের বাবা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কি যে অপরাধ করছিনু আল্লাহ মোর বেটাটাক (ছেলেকে) কাড়ি নেইল। এল্যা ঘর মোর খালি। এই দুঃখ কার পরাণে সয়। কলিজাটাক ছাড়া কেমন করি বাঁচিম।’
এ বিষয়ে তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ওই সড়ক দুর্ঘটনায় কনের ভাই ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে