ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর ডিমলায় আটঘড়িপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইয়াকুব আলী স্বপনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, প্রধান শিক্ষক নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন না। মাঝেমধ্যে এলেও কোনো ক্লাস নেন না। এ বিষয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও কোনো লাভ হয়নি বলে জানান অভিভাবকেরা।
জানা গেছে, বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ছয়জন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪০।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানান, প্রধান শিক্ষক অনুপস্থিত থাকার সময় দায়িত্বে কেউ থাকেন না। তাঁর অনুপস্থিতিতে স্কুলে পাঠদান প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট ব্যাঘাত ঘটছে। বছরের এক মাস পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো ক্লাস রুটিন করা হয়নি। ফলে প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা।
গত মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে নেই। উপজেলার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার জানান, প্রধান শিক্ষক সেদিন ছুটি নেননি।
সহকারী শিক্ষক কাদেরী সাবরিন বলেন, একজন সহকারী শিক্ষক ছুটি নিয়েছেন। প্রধান শিক্ষকসহ বাকি দুই শিক্ষক স্কুলে আসেননি।
অভিভাবক মোজাফফর হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে না এসেই মাস শেষে বেতন নেন। তাঁর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে এলাকাবাসী বারবার অভিযোগ করলেও লাভ হয়নি। এ ছাড়া বিদ্যালয়টিতে প্রাক্-প্রাথমিকের তেমন কার্যক্রম নেই। নিয়মিত পাঠদান করা হয় না। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক স্বপন বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কথা বলব না। আমার স্কুল নিয়ে আপনাদের এত মাথাব্যথা কেন?’
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ও বিদ্যালয়টির অ্যাডহক কমিটির সভাপতি স্বপন কুমার বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বিদ্যালয়ে দুই দিন পরিদর্শন করেছি। এর মধ্যে এক দিন তিনি বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁকে ডেকে আনা হয়েছে।’
নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন বলেন, ‘ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত অনেক অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নীলফামারীর ডিমলায় আটঘড়িপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইয়াকুব আলী স্বপনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, প্রধান শিক্ষক নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন না। মাঝেমধ্যে এলেও কোনো ক্লাস নেন না। এ বিষয়ে শিক্ষা কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও কোনো লাভ হয়নি বলে জানান অভিভাবকেরা।
জানা গেছে, বিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ছয়জন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪০।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জানান, প্রধান শিক্ষক অনুপস্থিত থাকার সময় দায়িত্বে কেউ থাকেন না। তাঁর অনুপস্থিতিতে স্কুলে পাঠদান প্রক্রিয়ায় যথেষ্ট ব্যাঘাত ঘটছে। বছরের এক মাস পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোনো ক্লাস রুটিন করা হয়নি। ফলে প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশুরা।
গত মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে নেই। উপজেলার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার জানান, প্রধান শিক্ষক সেদিন ছুটি নেননি।
সহকারী শিক্ষক কাদেরী সাবরিন বলেন, একজন সহকারী শিক্ষক ছুটি নিয়েছেন। প্রধান শিক্ষকসহ বাকি দুই শিক্ষক স্কুলে আসেননি।
অভিভাবক মোজাফফর হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে না এসেই মাস শেষে বেতন নেন। তাঁর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে এলাকাবাসী বারবার অভিযোগ করলেও লাভ হয়নি। এ ছাড়া বিদ্যালয়টিতে প্রাক্-প্রাথমিকের তেমন কার্যক্রম নেই। নিয়মিত পাঠদান করা হয় না। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক স্বপন বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কথা বলব না। আমার স্কুল নিয়ে আপনাদের এত মাথাব্যথা কেন?’
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ও বিদ্যালয়টির অ্যাডহক কমিটির সভাপতি স্বপন কুমার বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বিদ্যালয়ে দুই দিন পরিদর্শন করেছি। এর মধ্যে এক দিন তিনি বিদ্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁকে ডেকে আনা হয়েছে।’
নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন বলেন, ‘ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত অনেক অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে