পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে এক বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিক্ষাবোর্ড থেকে তিন বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ২ হাজার ১৪০ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও দ্বিগুণ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের। এ ঘটনা পাটগ্রাম হুজুর উদ্দিন সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক বলেছেন, ছাত্রীদের ভালো ফলের জন্য বিশেষ পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য ফরম পূরণের সময় অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে।
এ বিদ্যালয় থেকে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচনী পরীক্ষায় ৮৮ জন ছাত্রী অংশ নেয়। এর মধ্যে অধিকাংশ ছাত্রী গণিত ও ইংরেজিতে অকৃতকার্য হয়। পরবর্তীতে আবারও নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ফরম পূরণের জন্য নির্বাচিত করা হয়।
২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের জন্য প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া যাবে সেটি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড দিনাজপুর কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য বোর্ড ফি ১ হাজার ৬২৫ টাকা ও কেন্দ্র ফি ৫১৫ টাকাসহ মোট ২ হাজার ১৪০ টাকা।
ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক শিক্ষা বিভাগের প্রতি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বোর্ড ফি ১ হাজার ৫৩৫ টাকা ও কেন্দ্র ফি ৪৮৫ টাকাসহ মোট ২ হাজার ২০ টাকা হারে নির্ধারণ করে গত ১৭ অক্টোবর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে ফরম পূরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে কোনোভাবেই অতিরিক্ত কোনো ফি নেওয়া যাবে না উল্লেখ করা হলেও পাটগ্রাম হুজুর উদ্দিন সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রীদের ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে ৫ হাজার ৩০০ টাকা হারে নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক অভিভাবক বলেন, ‘এখন ডবল ৫ হাজার ৩০০ টাকা দিয়ে এসএসসি ফরম পূরণ করতে হচ্ছে। মেয়ে বাড়ি গিয়ে জানিয়েছে এ টাকা না দিলে নাকি ফরম পূরণ করতে দেওয়া হবে না। এভাবে কী সন্তানদের লেখাপড়া করানো সম্ভব?’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ বিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রী বলেন, ফরম পূরণে প্রতিজনের কাছে ৫ হাজার ৩০০ টাকা দিয়ে এসএসসি ফরম পূরণ করতে বলেছেন স্যারেরা। কেউ কেউ দিয়েছে। ছাত্রীদের কাছে এত টাকা নাই জানানো হলে প্রধান শিক্ষক বলেন, ফরম পূরণের সময় কমপক্ষে ৩ হাজার ৩০০ টাকা করে দিতে হবে। পরের মাসে বাকি ২ হাজার টাকা দিতে হবে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল জব্বার বসুনিয়া বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষার নির্বাচনী পরীক্ষায় অধিকাংশ ছাত্রী অকৃতকার্য হয়। আমরা আবারও পরীক্ষা নিয়েছি এতেও অনেকে পাস করেনি। এ কারণে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছাত্রীদের ভালোর জন্যই বিশেষ পাঠদানের ব্যবস্থা নিয়েছি। এ জন্য ফরম পূরণের সময় অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে। এখনো অনেক ছাত্রীই টাকা দেয়নি।’
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও এ বিদ্যালয়ের সভাপতি নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্রীর অভিভাবক আমাকে জানিয়েছে। আমি প্রধান শিক্ষককে বিধি বহির্ভূতভাবে কোনো টাকা নিতে নিষেধ করেছি। বিষয়টি দেখছি।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে এক বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিক্ষাবোর্ড থেকে তিন বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ২ হাজার ১৪০ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও দ্বিগুণ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের। এ ঘটনা পাটগ্রাম হুজুর উদ্দিন সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক বলেছেন, ছাত্রীদের ভালো ফলের জন্য বিশেষ পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য ফরম পূরণের সময় অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে।
এ বিদ্যালয় থেকে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচনী পরীক্ষায় ৮৮ জন ছাত্রী অংশ নেয়। এর মধ্যে অধিকাংশ ছাত্রী গণিত ও ইংরেজিতে অকৃতকার্য হয়। পরবর্তীতে আবারও নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ফরম পূরণের জন্য নির্বাচিত করা হয়।
২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের জন্য প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কত টাকা নেওয়া যাবে সেটি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড দিনাজপুর কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের প্রতি শিক্ষার্থীর জন্য বোর্ড ফি ১ হাজার ৬২৫ টাকা ও কেন্দ্র ফি ৫১৫ টাকাসহ মোট ২ হাজার ১৪০ টাকা।
ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক শিক্ষা বিভাগের প্রতি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বোর্ড ফি ১ হাজার ৫৩৫ টাকা ও কেন্দ্র ফি ৪৮৫ টাকাসহ মোট ২ হাজার ২০ টাকা হারে নির্ধারণ করে গত ১৭ অক্টোবর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে ফরম পূরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে কোনোভাবেই অতিরিক্ত কোনো ফি নেওয়া যাবে না উল্লেখ করা হলেও পাটগ্রাম হুজুর উদ্দিন সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রীদের ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে ৫ হাজার ৩০০ টাকা হারে নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক অভিভাবক বলেন, ‘এখন ডবল ৫ হাজার ৩০০ টাকা দিয়ে এসএসসি ফরম পূরণ করতে হচ্ছে। মেয়ে বাড়ি গিয়ে জানিয়েছে এ টাকা না দিলে নাকি ফরম পূরণ করতে দেওয়া হবে না। এভাবে কী সন্তানদের লেখাপড়া করানো সম্ভব?’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ বিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রী বলেন, ফরম পূরণে প্রতিজনের কাছে ৫ হাজার ৩০০ টাকা দিয়ে এসএসসি ফরম পূরণ করতে বলেছেন স্যারেরা। কেউ কেউ দিয়েছে। ছাত্রীদের কাছে এত টাকা নাই জানানো হলে প্রধান শিক্ষক বলেন, ফরম পূরণের সময় কমপক্ষে ৩ হাজার ৩০০ টাকা করে দিতে হবে। পরের মাসে বাকি ২ হাজার টাকা দিতে হবে।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল জব্বার বসুনিয়া বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষার নির্বাচনী পরীক্ষায় অধিকাংশ ছাত্রী অকৃতকার্য হয়। আমরা আবারও পরীক্ষা নিয়েছি এতেও অনেকে পাস করেনি। এ কারণে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী ছাত্রীদের ভালোর জন্যই বিশেষ পাঠদানের ব্যবস্থা নিয়েছি। এ জন্য ফরম পূরণের সময় অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হচ্ছে। এখনো অনেক ছাত্রীই টাকা দেয়নি।’
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও এ বিদ্যালয়ের সভাপতি নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্রীর অভিভাবক আমাকে জানিয়েছে। আমি প্রধান শিক্ষককে বিধি বহির্ভূতভাবে কোনো টাকা নিতে নিষেধ করেছি। বিষয়টি দেখছি।’
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
২ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৩ ঘণ্টা আগে