কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
আকস্মিক দাম বৃদ্ধিতে কুড়িগ্রামের পেঁয়াজের বিক্রি কমে গেছে। গত দুই দিনের তুলনায় আজ রোববার ক্রেতাদের মাঝে পেঁয়াজ কেনার প্রবণতা কম দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা। আর ক্রেতারা বলছেন, দাম বেশি হওয়ায় তাঁরা প্রয়োজনের তুলনায় অল্প পরিমাণে কিনছেন। কুড়িগ্রাম শহরের জিয়া বাজার ও পৌর বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
কুড়িগ্রাম জিয়া বাজারের পাইকারি আড়তদার শাহীন বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। রোববার বিক্রি হয়েছে কম। ভারতীয় পেঁয়াজের সরবরাহ কিছুটা কমেছে। তবে দেশি নতুন পেঁয়াজ (কুষ্টিয়া থেকে আসা) বাজারে আসায় তাঁর দাম কিছুটা কম। ক্রেতারা এই পেঁয়াজের দিকে ঝুঁকছেন।’
পেঁয়াজের দামের বিষয়ে এই আড়তদার বলেন, ‘আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ রোববার পাইকারি বিক্রি হয়েছে ২০০ টাকা কেজি। এ ছাড়া পুরোনো দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু দেশি নতুন পেঁয়াজের দাম অনেকটা কম। আমরা রোববার প্রতি কেজি ১২৫ টাকা বিক্রি করেছি।’
একই বাজারের খুচরা শবজি ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর বলেন, ‘দাম বাড়ায় ক্রেতারা পেঁয়াজ কম কিনছেন। বিক্রি একেবারে কমে গেছে। এক পোয়া, আধা কেজি করে কিনছে।’
আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২১০ টাকা, দেশি পুরোনো ২৪০ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ নতুন প্রতি কেজি ১৭০-১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এই খুচরা বিক্রেতা। কুড়িগ্রাম পৌর বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী অলিলের সঙ্গে কথা বলেও একই বাজার দর পাওয়া গেছে।
ক্রেতারা বলছেন, তরকারির নিত্যপণ্য পেঁয়াজ নিয়ে তারা বারবার ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। জিয়া বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে যাওয়া ক্রেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সবজির দাম কম। কিন্তু হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ায় আবারও মানুষ বিড়ম্বনায় পড়েছে। দাম বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে অল্প করে কিনেছি। খেতে তো হবে।’
আরেক ক্রেতা মাসুদ রানা বলেন, ‘পেঁয়াজ নিয়ে কিছু বলার নাই। আর কত বলব। এখন দাম বেড়েছে, অল্প অল্প করে কিনছি।’
আকস্মিক দাম বৃদ্ধিতে কুড়িগ্রামের পেঁয়াজের বিক্রি কমে গেছে। গত দুই দিনের তুলনায় আজ রোববার ক্রেতাদের মাঝে পেঁয়াজ কেনার প্রবণতা কম দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা। আর ক্রেতারা বলছেন, দাম বেশি হওয়ায় তাঁরা প্রয়োজনের তুলনায় অল্প পরিমাণে কিনছেন। কুড়িগ্রাম শহরের জিয়া বাজার ও পৌর বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
কুড়িগ্রাম জিয়া বাজারের পাইকারি আড়তদার শাহীন বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। রোববার বিক্রি হয়েছে কম। ভারতীয় পেঁয়াজের সরবরাহ কিছুটা কমেছে। তবে দেশি নতুন পেঁয়াজ (কুষ্টিয়া থেকে আসা) বাজারে আসায় তাঁর দাম কিছুটা কম। ক্রেতারা এই পেঁয়াজের দিকে ঝুঁকছেন।’
পেঁয়াজের দামের বিষয়ে এই আড়তদার বলেন, ‘আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ রোববার পাইকারি বিক্রি হয়েছে ২০০ টাকা কেজি। এ ছাড়া পুরোনো দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু দেশি নতুন পেঁয়াজের দাম অনেকটা কম। আমরা রোববার প্রতি কেজি ১২৫ টাকা বিক্রি করেছি।’
একই বাজারের খুচরা শবজি ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর বলেন, ‘দাম বাড়ায় ক্রেতারা পেঁয়াজ কম কিনছেন। বিক্রি একেবারে কমে গেছে। এক পোয়া, আধা কেজি করে কিনছে।’
আমদানি করা পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২১০ টাকা, দেশি পুরোনো ২৪০ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ নতুন প্রতি কেজি ১৭০-১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এই খুচরা বিক্রেতা। কুড়িগ্রাম পৌর বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী অলিলের সঙ্গে কথা বলেও একই বাজার দর পাওয়া গেছে।
ক্রেতারা বলছেন, তরকারির নিত্যপণ্য পেঁয়াজ নিয়ে তারা বারবার ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। জিয়া বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে যাওয়া ক্রেতা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সবজির দাম কম। কিন্তু হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ায় আবারও মানুষ বিড়ম্বনায় পড়েছে। দাম বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে অল্প করে কিনেছি। খেতে তো হবে।’
আরেক ক্রেতা মাসুদ রানা বলেন, ‘পেঁয়াজ নিয়ে কিছু বলার নাই। আর কত বলব। এখন দাম বেড়েছে, অল্প অল্প করে কিনছি।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৩ ঘণ্টা আগে