রংপুর প্রতিনিধি
ভারতে যাওয়ার পথে যশোরের বেনাপোল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট থেকে রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আনিছুর রহমান লিটনকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। রোববার (২২ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে পাসপোর্ট যাচাই-বাছাইয়ের সময় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা থাকার তথ্য ধরা পড়লে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আনিছুর রহমানের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের সরকারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আনিছুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে পিএলআইডি সমস্যায় ভুগছেন। তাঁর বড় ভাই আনারুল হক হার্টের জটিলতায় আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে তাঁরা ভিসা গ্রহণ করেন। এরপর আনিছুর রহমান, তাঁর বড় ভাই আনারুল হক, ভাবি আনোয়ারা বেগম ও ভাতিজি আরশি আক্তারসহ পরিবারের সদস্যরা নিজ বাড়ি থেকে গাড়িতে বেনাপোলে পৌঁছান।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ও তারাগঞ্জ থানা সূত্রে জানা গেছে, আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া জানান, আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। নির্দেশনা অনুযায়ী সোমবার তাঁকে রংপুর মহানগর কোতোয়ালি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রংপুর মহানগর কোতোয়ালি থানা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি ছোড়ার ঘটনায় বাবুখা এলাকার বাসিন্দা আবু সাঈদ মিয়া বাদী হয়ে ৭ নভেম্বর একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আনিছুর রহমানকে ২৯ নম্বর আসামি করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর রোববার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমি তিনবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। সর্বশেষ দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছি। আমি ও আমার বড় ভাই চিকিৎসার জন্য ভারতে যাচ্ছিলাম। আমার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, বিষয়টি আমার জানা ছিল না।’
ভারতে যাওয়ার পথে যশোরের বেনাপোল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট থেকে রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আনিছুর রহমান লিটনকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। রোববার (২২ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে পাসপোর্ট যাচাই-বাছাইয়ের সময় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা থাকার তথ্য ধরা পড়লে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আনিছুর রহমানের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তারাগঞ্জ উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের সরকারপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আনিছুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে পিএলআইডি সমস্যায় ভুগছেন। তাঁর বড় ভাই আনারুল হক হার্টের জটিলতায় আক্রান্ত। চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়ার উদ্দেশে তাঁরা ভিসা গ্রহণ করেন। এরপর আনিছুর রহমান, তাঁর বড় ভাই আনারুল হক, ভাবি আনোয়ারা বেগম ও ভাতিজি আরশি আক্তারসহ পরিবারের সদস্যরা নিজ বাড়ি থেকে গাড়িতে বেনাপোলে পৌঁছান।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ ও তারাগঞ্জ থানা সূত্রে জানা গেছে, আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া জানান, আনিছুর রহমানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। নির্দেশনা অনুযায়ী সোমবার তাঁকে রংপুর মহানগর কোতোয়ালি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
রংপুর মহানগর কোতোয়ালি থানা সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি ছোড়ার ঘটনায় বাবুখা এলাকার বাসিন্দা আবু সাঈদ মিয়া বাদী হয়ে ৭ নভেম্বর একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আনিছুর রহমানকে ২৯ নম্বর আসামি করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর রোববার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমি তিনবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। সর্বশেষ দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছি। আমি ও আমার বড় ভাই চিকিৎসার জন্য ভারতে যাচ্ছিলাম। আমার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে, বিষয়টি আমার জানা ছিল না।’
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৪৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে তাঁর আটকের আগে যেভাবে আচরণ করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগে