গাইবান্ধা প্রতিনিধি
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধায় সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করছে। এতে জেলার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
পানি বৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি, মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া ও ফুলছড়ি উপজেলার এরান্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ও হরিপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। অন্যদিকে নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নতুন করে সদরের মোল্লারচর ও ফুলছড়ির ফজলুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে নদীভাঙন দেখা দিয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নিয়ন্ত্রণকক্ষের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে ৬৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। একইভাবে ঘাঘট নদের পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার এবং তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ উপজেলাসংলগ্ন কাউনিয়া পয়েন্টে ৪১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৩টা থেকে আজ বুধবার ৩টা পর্যন্ত এই পরিমাণ পানি বৃদ্ধি পায়। তবে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমা এখনো অতিক্রম করেনি। আজ গাইবান্ধায় ৫১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ‘কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে জেলার সব নদ-নদীর পানি বেড়েছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখছি; পরিস্থিতি কোনো দিকে যায়।’
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধায় সব নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করছে। এতে জেলার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গাইবান্ধার ফুলছড়ি পয়েন্টে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
পানি বৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি, মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া ও ফুলছড়ি উপজেলার এরান্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ও হরিপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়েছে। অন্যদিকে নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নতুন করে সদরের মোল্লারচর ও ফুলছড়ির ফজলুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে নদীভাঙন দেখা দিয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নিয়ন্ত্রণকক্ষের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে ৬৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। একইভাবে ঘাঘট নদের পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার এবং তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ উপজেলাসংলগ্ন কাউনিয়া পয়েন্টে ৪১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৩টা থেকে আজ বুধবার ৩টা পর্যন্ত এই পরিমাণ পানি বৃদ্ধি পায়। তবে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমা এখনো অতিক্রম করেনি। আজ গাইবান্ধায় ৫১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
গাইবান্ধা পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ‘কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে জেলার সব নদ-নদীর পানি বেড়েছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখছি; পরিস্থিতি কোনো দিকে যায়।’
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ বাসিন্দারা। দেশের একমাত্র হাইড্রোলিক পাওয়ার স্টেশন রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত।
৬ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই অটোরিকশার সংঘর্ষে রাহেলা বেগম (৫৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে কেন্দুয়া-নেত্রকোনা সড়কের সিংহেরগাঁও ক্লাবঘর মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৮ মিনিট আগেমডেল মেঘনা আলম বলেছেন, ‘গত ৯ এপ্রিল আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলা ভুল হবে। আমাকে অপহরণ করা হয়েছিল। কারণ, গ্রেপ্তার করার একটি আইনি প্রক্রিয়া থাকে, সেটা মানা হয়নি।’
১০ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলার সোনাইছড়ি খালে পানির স্রোতে ভেসে যাওয়া কৃষক শামসুল আলমের (৫০) মরদেহ দুই দিন পর উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জোয়ারিয়ানালা এলাকা থেকে মরদেহটি ভেসে ওঠে।
১৫ মিনিট আগে