চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
নাব্যতা সংকটে কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গত ১১ দিনে ফেরত গেছে ২ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ৮ নভেম্বর সকাল থেকে ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। এরপর থেকে পারাপারে অপেক্ষারত পণ্য ভর্তি ট্রাকগুলো চরম ভোগান্তি নিয়ে ফেরত যায়।
বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর থেকে চিলমারী-রৌমারী নৌপথে কুঞ্জলতা ও বেগম সুফিয়া কামাল নামের দুটি ফেরি পণ্যবাহী ট্রাকসহ যাত্রী নিয়ে নিয়মিত পারাপার করে আসছিল। নভেম্বরের শুরু থেকে ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যতা সংকটের কারণে তুলনামূলক কম পরিবহন নিয়ে ফেরি চলাচল করছিল। কিন্তু ৮ সেপ্টেম্বর রৌমারী ঘাট এলাকায় নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরির নিচের অংশ আটকে যায়। এতে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে চিলমারী বন্দর ঘাটে আটকা পড়া দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। পরে ১ সপ্তাহ অপেক্ষা করে ফেরত যায়।
ভূরুঙ্গামারী সোনাহাট স্থলবন্দর থেকে আসা চালক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘১০ দিন থাকি এখানে আছি, শুনি ফেরি আজ যায়, কাল যায় আর যায় না। এই জন্য ফেরত যাচ্ছি।’
রংপুর থেকে আসা যাত্রী আকবর হোসেন বলেন, ‘মোটরসাইকেল নিয়ে এসেছি, এসে দেখি ফেরি বন্ধ। ফেরি চলাচল করলে কম টাকায় রৌমারী যাওয়ায় যায়। এখন নৌকাতে যেতে হবে।’
চিলমারী-রৌমারী নৌপথে দায়িত্বরত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) প্রফুল্ল চৌহান জানান, দু-এক দিনের মধ্যে খনন কাজ শেষ হবে। এরপর মার্কিং শেষে জানা যাবে কবে থেকে ফেরি চলবে।
নাব্যতা সংকটে কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গত ১১ দিনে ফেরত গেছে ২ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। ৮ নভেম্বর সকাল থেকে ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। এরপর থেকে পারাপারে অপেক্ষারত পণ্য ভর্তি ট্রাকগুলো চরম ভোগান্তি নিয়ে ফেরত যায়।
বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর থেকে চিলমারী-রৌমারী নৌপথে কুঞ্জলতা ও বেগম সুফিয়া কামাল নামের দুটি ফেরি পণ্যবাহী ট্রাকসহ যাত্রী নিয়ে নিয়মিত পারাপার করে আসছিল। নভেম্বরের শুরু থেকে ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যতা সংকটের কারণে তুলনামূলক কম পরিবহন নিয়ে ফেরি চলাচল করছিল। কিন্তু ৮ সেপ্টেম্বর রৌমারী ঘাট এলাকায় নাব্যতা সংকটের কারণে ফেরির নিচের অংশ আটকে যায়। এতে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে চিলমারী বন্দর ঘাটে আটকা পড়া দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। পরে ১ সপ্তাহ অপেক্ষা করে ফেরত যায়।
ভূরুঙ্গামারী সোনাহাট স্থলবন্দর থেকে আসা চালক আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘১০ দিন থাকি এখানে আছি, শুনি ফেরি আজ যায়, কাল যায় আর যায় না। এই জন্য ফেরত যাচ্ছি।’
রংপুর থেকে আসা যাত্রী আকবর হোসেন বলেন, ‘মোটরসাইকেল নিয়ে এসেছি, এসে দেখি ফেরি বন্ধ। ফেরি চলাচল করলে কম টাকায় রৌমারী যাওয়ায় যায়। এখন নৌকাতে যেতে হবে।’
চিলমারী-রৌমারী নৌপথে দায়িত্বরত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) প্রফুল্ল চৌহান জানান, দু-এক দিনের মধ্যে খনন কাজ শেষ হবে। এরপর মার্কিং শেষে জানা যাবে কবে থেকে ফেরি চলবে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে