গাইবান্ধা ও সাদুল্লাপুর প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে ভবেশ চন্দ্র সরকার (৭২) নামের এক মিষ্টির কারিগরকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে হোটেলমালিক আবু তালেবের বিরুদ্ধে। এ সময় গাছের খড়ি দিয়ে পিটিয়ে তাঁর হাত, মুখ, শরীরে জখমসহ একটি দাঁত ভেঙে দেন তিনি। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় আজ সোমবার দুপুরে ভুক্তভোগী ভবেশ চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে অভিযুক্ত হোটেলমালিক আবুল তালেবকে (৪০) আসামি করে সাদুল্লাপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
গত শনিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা শহরের চৌমাথা মোড়ের সাদুল্লাপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার নামে একটি হোটেলে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভবেশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘মিষ্টির কারিগর হিসেবে হোটেলে কাজ করি। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হোটেলের ভেতরে মিষ্টি বানানোর কাজ করছিলাম। হোটেলের একটি ফ্রিজের বৈদ্যুতিক লাইনের তার ইঁদুর কেটে ফেলে। কিন্তু বিষয়টি আমার জানা না থাকলেও হোটেলমালিক আবু তালেব আমাকে গালিগালাজ করেন। এ সময় তাঁকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করি এবং হোটেলে কাজ করব না বলে জানাই। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আবু তালেব আমাকে কিল-ঘুসি ও লাথি দেন। একপর্যায়ে আবু তালেব গাছের খড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আমার হাত, মুখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করেন।
এতে ওপরের মাড়ির একটি দাঁত ভেঙে যায় এবং একটির গোড়া নড়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে অজ্ঞান হয়ে পড়ি। পরে খবর পেয়ে আমার ছেলে আশপাশের ব্যবসায়ীদের সহায়তায় আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।’
এ সময় ভবেশ চন্দ্র আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘শুধু আমাকে নয়, হোটেলমালিক আবু তালেব এর আগে নানা কারণে শ্রমিকদের মারধরসহ নির্যাতন করেন। ঘটনার পর থেকে মামলা না করতে হুমকি দেওয়াসহ পুলিশকে ম্যানেজের চেষ্টা করছেন তালেব।’ তবে এমন অমানুষিক নির্যাতনের ঘটনায় এবার তাঁর সঠিক ও সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ‘হোটেলশ্রমিককে মারধরের ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাদুল্লাপুর বণিক সমিতির সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন বলেন, ‘হোটেলশ্রমিকদের মধ্যে ভুল-ভ্রান্তি যদি হয়ে থাকে, তবে তাকে বেআইনিভাবে মারধর করা ঠিক হয়নি। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে অভিযুক্ত আবু তালেবকে হোটেলে গিয়েও পাওয়া যায়নি। ঘটনার পর থেকে তিনি গা ঢাকা দিয়েছেন। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে ভবেশ চন্দ্র সরকার (৭২) নামের এক মিষ্টির কারিগরকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে হোটেলমালিক আবু তালেবের বিরুদ্ধে। এ সময় গাছের খড়ি দিয়ে পিটিয়ে তাঁর হাত, মুখ, শরীরে জখমসহ একটি দাঁত ভেঙে দেন তিনি। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনায় আজ সোমবার দুপুরে ভুক্তভোগী ভবেশ চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে অভিযুক্ত হোটেলমালিক আবুল তালেবকে (৪০) আসামি করে সাদুল্লাপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
গত শনিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা শহরের চৌমাথা মোড়ের সাদুল্লাপুর মিষ্টান্ন ভান্ডার নামে একটি হোটেলে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভবেশ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘মিষ্টির কারিগর হিসেবে হোটেলে কাজ করি। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে হোটেলের ভেতরে মিষ্টি বানানোর কাজ করছিলাম। হোটেলের একটি ফ্রিজের বৈদ্যুতিক লাইনের তার ইঁদুর কেটে ফেলে। কিন্তু বিষয়টি আমার জানা না থাকলেও হোটেলমালিক আবু তালেব আমাকে গালিগালাজ করেন। এ সময় তাঁকে গালিগালাজ করতে নিষেধ করি এবং হোটেলে কাজ করব না বলে জানাই। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আবু তালেব আমাকে কিল-ঘুসি ও লাথি দেন। একপর্যায়ে আবু তালেব গাছের খড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আমার হাত, মুখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করেন।
এতে ওপরের মাড়ির একটি দাঁত ভেঙে যায় এবং একটির গোড়া নড়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে অজ্ঞান হয়ে পড়ি। পরে খবর পেয়ে আমার ছেলে আশপাশের ব্যবসায়ীদের সহায়তায় আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।’
এ সময় ভবেশ চন্দ্র আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘শুধু আমাকে নয়, হোটেলমালিক আবু তালেব এর আগে নানা কারণে শ্রমিকদের মারধরসহ নির্যাতন করেন। ঘটনার পর থেকে মামলা না করতে হুমকি দেওয়াসহ পুলিশকে ম্যানেজের চেষ্টা করছেন তালেব।’ তবে এমন অমানুষিক নির্যাতনের ঘটনায় এবার তাঁর সঠিক ও সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ‘হোটেলশ্রমিককে মারধরের ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাদুল্লাপুর বণিক সমিতির সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন বলেন, ‘হোটেলশ্রমিকদের মধ্যে ভুল-ভ্রান্তি যদি হয়ে থাকে, তবে তাকে বেআইনিভাবে মারধর করা ঠিক হয়নি। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে অভিযুক্ত আবু তালেবকে হোটেলে গিয়েও পাওয়া যায়নি। ঘটনার পর থেকে তিনি গা ঢাকা দিয়েছেন। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৩ ঘণ্টা আগে