লালমনিরহাট প্রতিনিধি
‘লালমনি এক্সপ্রেস’ ও ‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ ট্রেন দুটি লালমনিরহাটের বুড়িমারী থেকে যাত্রার দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে।
আজ সোমবার হাতীবান্ধা উপজেলায় লালমনিরহাট-বুড়িমারী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। বুড়িমারী টু ঢাকা আন্তনগর ট্রেন বাস্তবায়ন আন্দোলন পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে প্রায় চার কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়।
আন্দোলনকারীরা জানান, দেশের মানচিত্রে একমাত্র দীর্ঘ জেলা লালমনিরহাট। ১০০ কিলোমিটার রেলপথ ও ১০০ কিলোমিটার সড়কপথেই রয়েছে জেলার পাঁচটি উপজেলা। এর এক প্রান্তে সদর উপজেলা বা জেলা শহর। অপর প্রান্তে রয়েছে সর্বশেষের উপজেলা পাটগ্রাম। শেষ প্রান্তের উপজেলায় রয়েছে ত্রিদেশীয় বাণিজ্যকেন্দ্র বুড়িমারী স্থলবন্দর। বাংলাদেশ রেলওয়ের চারটি বিভাগীয় সদর দপ্তরের মধ্যে লালমনিরহাট একটি।
বিক্ষোভকারীরা বলছেন, রেলওয়ের বিভাগীয় শহর লালমনিরহাট জেলার যাত্রীদের জন্য দুটি আন্তনগর ট্রেন রয়েছে। একটি লালমনি এক্সপ্রেস। যা লালমনিরহাট শহর স্টেশন থেকে যাত্রা করে। অপরটি বুড়িমারী এক্সপ্রেস; যা বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরু করার কথা থাকলেও উদ্বোধনী দিনের পর থেকে আর ট্রেনটির দেখা পায়নি জেলার চারটি উপজেলার মানুষ। লালমনিরহাট রেলস্টেশন থেকে বুড়িমারী স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার। ফলে এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে জেলা সদরে এসে এসব আন্তনগর ট্রেন পেতে হয় জেলার চারটি উপজেলার মানুষকে। এ কারণে তাঁরা আন্তনগর ট্রেন দুটির সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। পাশাপাশি বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী এবং পাসপোর্টধারী যাত্রীরাও ভোগান্তিতে পড়ছেন।
দাবি আদায়ের জন্য টানা সাত দিন ধরে লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেলপথ অবরোধ করে রাখেন আন্দোলনকারীরা। ফলে বাধ্য হয়ে এই রুটের সব ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত শনিবার হাতীবান্ধা রেলস্টেশন থেকে মশাল মিছিল করা হয়। গতকাল দিনভর রেলপথের পাশাপাশি লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ করে রাখেন এলাকাবাসী।
হাতীবান্ধা মেডিকেল মোড়ে মহাসড়কের পাশে মঞ্চ করে মহাসড়কে বসে পড়েন আন্দোলনকারীরা। মহাসড়কে বিছানা করে রাতে ঘুমান তাঁরা। আজ দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে অবরোধ। এতে এ মহাসড়কের হাতীবান্ধার দুই প্রান্তে প্রায় চার কিলোমিটার পথে কয়েক শ যানবাহন আটকে পড়েছে। বাধ্য হয়ে যানবাহনের যাত্রীরা গাড়ি থেকে নেমে ছোট ছোট যানবাহনে যাতায়াত করেছেন। বিপাকে পড়েছেন বুড়িমারী স্থলবন্দরে পণ্যবাহী ট্রাকের চালকেরা। দ্বিতীয় দিনে এই রুটে যাত্রীবাহী কোনো গাড়ি নেই, রয়েছে ট্রাক।
অবরোধ কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বুড়িমারী টু ঢাকা আন্তনগর ট্রেন বাস্তবায়ন আন্দোলন পরিষদের সমন্বয়ক এম সাহিদুজ্জামান কোয়েল, ফিরোজ হোসেন, নিশাত ফারুক, সামসুল আলম খান বুলেট, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মহসিন আলম, রানা, তাওহীদ প্রমুখ।
‘লালমনি এক্সপ্রেস’ ও ‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’ ট্রেন দুটি লালমনিরহাটের বুড়িমারী থেকে যাত্রার দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে।
আজ সোমবার হাতীবান্ধা উপজেলায় লালমনিরহাট-বুড়িমারী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করা হয়। বুড়িমারী টু ঢাকা আন্তনগর ট্রেন বাস্তবায়ন আন্দোলন পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে প্রায় চার কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়।
আন্দোলনকারীরা জানান, দেশের মানচিত্রে একমাত্র দীর্ঘ জেলা লালমনিরহাট। ১০০ কিলোমিটার রেলপথ ও ১০০ কিলোমিটার সড়কপথেই রয়েছে জেলার পাঁচটি উপজেলা। এর এক প্রান্তে সদর উপজেলা বা জেলা শহর। অপর প্রান্তে রয়েছে সর্বশেষের উপজেলা পাটগ্রাম। শেষ প্রান্তের উপজেলায় রয়েছে ত্রিদেশীয় বাণিজ্যকেন্দ্র বুড়িমারী স্থলবন্দর। বাংলাদেশ রেলওয়ের চারটি বিভাগীয় সদর দপ্তরের মধ্যে লালমনিরহাট একটি।
বিক্ষোভকারীরা বলছেন, রেলওয়ের বিভাগীয় শহর লালমনিরহাট জেলার যাত্রীদের জন্য দুটি আন্তনগর ট্রেন রয়েছে। একটি লালমনি এক্সপ্রেস। যা লালমনিরহাট শহর স্টেশন থেকে যাত্রা করে। অপরটি বুড়িমারী এক্সপ্রেস; যা বুড়িমারী থেকে যাত্রা শুরু করার কথা থাকলেও উদ্বোধনী দিনের পর থেকে আর ট্রেনটির দেখা পায়নি জেলার চারটি উপজেলার মানুষ। লালমনিরহাট রেলস্টেশন থেকে বুড়িমারী স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার। ফলে এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে জেলা সদরে এসে এসব আন্তনগর ট্রেন পেতে হয় জেলার চারটি উপজেলার মানুষকে। এ কারণে তাঁরা আন্তনগর ট্রেন দুটির সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। পাশাপাশি বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী এবং পাসপোর্টধারী যাত্রীরাও ভোগান্তিতে পড়ছেন।
দাবি আদায়ের জন্য টানা সাত দিন ধরে লালমনিরহাট-বুড়িমারী রেলপথ অবরোধ করে রাখেন আন্দোলনকারীরা। ফলে বাধ্য হয়ে এই রুটের সব ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত শনিবার হাতীবান্ধা রেলস্টেশন থেকে মশাল মিছিল করা হয়। গতকাল দিনভর রেলপথের পাশাপাশি লালমনিরহাট-বুড়িমারী মহাসড়ক অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ করে রাখেন এলাকাবাসী।
হাতীবান্ধা মেডিকেল মোড়ে মহাসড়কের পাশে মঞ্চ করে মহাসড়কে বসে পড়েন আন্দোলনকারীরা। মহাসড়কে বিছানা করে রাতে ঘুমান তাঁরা। আজ দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে অবরোধ। এতে এ মহাসড়কের হাতীবান্ধার দুই প্রান্তে প্রায় চার কিলোমিটার পথে কয়েক শ যানবাহন আটকে পড়েছে। বাধ্য হয়ে যানবাহনের যাত্রীরা গাড়ি থেকে নেমে ছোট ছোট যানবাহনে যাতায়াত করেছেন। বিপাকে পড়েছেন বুড়িমারী স্থলবন্দরে পণ্যবাহী ট্রাকের চালকেরা। দ্বিতীয় দিনে এই রুটে যাত্রীবাহী কোনো গাড়ি নেই, রয়েছে ট্রাক।
অবরোধ কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বুড়িমারী টু ঢাকা আন্তনগর ট্রেন বাস্তবায়ন আন্দোলন পরিষদের সমন্বয়ক এম সাহিদুজ্জামান কোয়েল, ফিরোজ হোসেন, নিশাত ফারুক, সামসুল আলম খান বুলেট, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মহসিন আলম, রানা, তাওহীদ প্রমুখ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪১ মিনিট আগে