লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবারও বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়িরহাট সীমান্তে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি হলেন কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের উত্তর বালাপাড়া গ্রামের সুশীল চন্দ্রের ছেলে মুরুলী চন্দ্র (৪৩)। গুলিবিদ্ধ আহতরা একই এলাকার চন্দ্রপুর গ্রামের আজিমুল হকের ছেলে মিজানুর রহমান (৩৩) ও নুর ইসলামের ছেলে লিটন মিয়া (৪৩)।
চন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর জানান, গতকাল শুক্রবার রাতে ৯১৩ নম্বর পিলারের কাছে এঘটনা ঘটে।বিএসএফের গুলিতে তিনজন আহত হন। তাঁদের রংপুরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মুরুলী চন্দ্রর মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানান, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সহায়তায় গরু পাচার করতে বুড়িরহাট সীমান্তের ৯১৩ নম্বর পিলার এলাকা দিয়ে ওই দেশে অবৈধভাবে প্রবেশ করে বাংলাদেশি চার-পাঁচজনের একটি দল। তাঁরা গরু নিয়ে সীমান্ত দিয়ে ফেরার পথে কোচবিহারের চিত্রাকোট ক্যাম্পের সদস্যরা বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে। এতে তিনজন বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ হন।
ওই দলের বাকি সদস্যরা গুলিবিদ্ধদের বাংলাদেশের ভেতরে নিয়ে আসেন। পরে তাঁদেরকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। গুরুতর মুরুলী চন্দ্রকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুরে নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির বলেন, ‘সীমান্ত এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়া মুরলী চন্দ্রের লাশ আমরা উদ্ধার করে থানা-হেফাজতে নিয়েছি। তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জানতে বিজিবির লালমনিরহাট-১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মোফাজ্জল হোসেনকে মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে ধরেননি।
এর আগে গত সোমবার রাতে জেলার আদিতমারী উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের দীঘলটারী পশ্চিম সীমান্ত এলাকায় ৯২৩ নম্বর পিলারের ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে লিটন পারভেজ (২২) নামের এক তরুণ আহত হন। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলে লিটনের লাশ বাংলাদেশে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবারও বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়িরহাট সীমান্তে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি হলেন কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের উত্তর বালাপাড়া গ্রামের সুশীল চন্দ্রের ছেলে মুরুলী চন্দ্র (৪৩)। গুলিবিদ্ধ আহতরা একই এলাকার চন্দ্রপুর গ্রামের আজিমুল হকের ছেলে মিজানুর রহমান (৩৩) ও নুর ইসলামের ছেলে লিটন মিয়া (৪৩)।
চন্দ্রপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর জানান, গতকাল শুক্রবার রাতে ৯১৩ নম্বর পিলারের কাছে এঘটনা ঘটে।বিএসএফের গুলিতে তিনজন আহত হন। তাঁদের রংপুরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মুরুলী চন্দ্রর মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানান, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সহায়তায় গরু পাচার করতে বুড়িরহাট সীমান্তের ৯১৩ নম্বর পিলার এলাকা দিয়ে ওই দেশে অবৈধভাবে প্রবেশ করে বাংলাদেশি চার-পাঁচজনের একটি দল। তাঁরা গরু নিয়ে সীমান্ত দিয়ে ফেরার পথে কোচবিহারের চিত্রাকোট ক্যাম্পের সদস্যরা বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে। এতে তিনজন বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ হন।
ওই দলের বাকি সদস্যরা গুলিবিদ্ধদের বাংলাদেশের ভেতরে নিয়ে আসেন। পরে তাঁদেরকে হাসপাতালে পাঠানো হয়। গুরুতর মুরুলী চন্দ্রকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুরে নেওয়া হচ্ছিল। এ সময় পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির বলেন, ‘সীমান্ত এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়া মুরলী চন্দ্রের লাশ আমরা উদ্ধার করে থানা-হেফাজতে নিয়েছি। তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জানতে বিজিবির লালমনিরহাট-১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মোফাজ্জল হোসেনকে মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে ধরেননি।
এর আগে গত সোমবার রাতে জেলার আদিতমারী উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের দীঘলটারী পশ্চিম সীমান্ত এলাকায় ৯২৩ নম্বর পিলারের ভারতের অভ্যন্তরে বিএসএফের গুলিতে লিটন পারভেজ (২২) নামের এক তরুণ আহত হন। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলে লিটনের লাশ বাংলাদেশে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে