গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় মসজিদের জায়গা বিক্রি করার কথা বলে নেওয়া ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কৃষক দলের নেতা রুহুল আমিন ওরফে আল আমিন ও যুবলীগ নেতা মোমিন মিয়ার বিরুদ্ধে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার কলেজ রোড তিনগাছ তলাসংলগ্ন এলাকায় আল্-আকসা জামে মসজিদের সামনে গাইবান্ধা-নাকাইহাট সড়ক অবরোধ করে এই কর্মসূচি পালন করেন এলাকাবাসী ও মুসল্লিরা।
অভিযুক্ত রুহুল আমিন জেলা কৃষক দলের সদস্য ও ওই মসজিদের সাবেক সভাপতি। অপর অভিযুক্ত মোমিন গাইবান্ধা জেলা যুবলীগের অন্যতম সদস্য ও মসজিদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
বিক্ষোভে এলাকাবাসী ও ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা বলেন, রুহুল আমিন মসজিদের জায়গা বিক্রি করার কথা বলে ১১ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা নিয়েছেন। কিন্তু টাকা নিলেও দীর্ঘদিনেও তিনি জমি দলিল করে দেননি। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও তিনি বিএনপির প্রভাব দেখিয়ে কোনো তোয়াক্কা করেননি। কৃষক দল নেতা ও যুবলীগ নেতা যোগসাজশে মসজিদের এসব টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
মসজিদের সাবেক ক্যাশিয়ার ও ব্যবসায়ী মাসুম বলেন, ‘মসজিদের জায়গা বিক্রি করতে চাইলে আমরা রুহুল আমিন ওরফে আল আমিনকে ১১ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা দিই। এই টাকা আমাদের এলাকাবাসীসহ বিভিন্ন দানশীল ব্যক্তির দানের টাকা। কিন্তু আল আমিন টাকা নিয়ে আজও জায়গা দলিল করে দেননি। তিনি ৫ শতক জায়গার বাকি ৩ লাখ ৯৪ হাজার টাকাও নিচ্ছেন না। আমাদের দেওয়া ১১ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা ফেরতও দিচ্ছেন না।’
মাসুম অভিযোগ করে আরও বলেন, ‘আমরা জমি ও টাকার কথা বলতে গেলে হুমকি দেওয়া হয়। মামলার ভয় দেখানো হয়। আমরা এসবের প্রতিকার চাই। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
মসজিদের মুসল্লি সুমন বলেন, ‘অনেক কষ্টে মসজিদের জায়গার জন্য ১১ লাখ টাকা দিয়েছি। কিন্তু রুহুল আমিন ও মোমিন যোগসাজশ করে টাকাটা আত্মসাৎ করেছেন। আমরা এসব নিয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছি। থানার মিটিংয়ে রুহুল আমিন বিএনপির নেতা-কর্মী নিয়ে গিয়ে দুই মাসের সময় নিয়েছিলেন। সময় পার হয়ে গেলেও টাকাও দিচ্ছেন না, জমিও মসজিদের নামে দলিল করে দিচ্ছেন না। অবিলম্বে মসজিদের নামে জমি দলিলের দাবি করাসহ অভিযুক্ত কৃষক দল নেতা রুহুল আমিন ও যুবলীগ নেতা মোমিনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
এর আগে বিক্ষোভের শুরুতে অভিযুক্ত রুহুল আমিনের বউ আক্রমণাত্মক হয়ে এসে কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে আন্দোলনকারীদের তোপের মুখে তিনি সটকে পড়েন। জানতে চাইলে অভিযুক্ত রুহুল আমিন বলেন, পাঁচ শ–এক হাজার করে মসজিদের ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়েছি। সেই টাকার স্ট্যাম্পও করে দিয়েছি মসজিদ কমিটিকে। আমাকে স্ট্যাম্পও ফেরত দিচ্ছে না, তাই আমিও দলিল করে দিচ্ছি না।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘আড়াই মাস আগে ওই মসজিদ কমিটির লোকজন এ বিষয়ে থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। পরে তাদের উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে বিষয়টি দ্রুত নিজেদের মধ্য মীমাংসা করবে, এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এখন যদি মসজিদের বিষয় নিয়েও এমন করে, এখানে আমি কী করব।’
গাইবান্ধায় মসজিদের জায়গা বিক্রি করার কথা বলে নেওয়া ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কৃষক দলের নেতা রুহুল আমিন ওরফে আল আমিন ও যুবলীগ নেতা মোমিন মিয়ার বিরুদ্ধে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার কলেজ রোড তিনগাছ তলাসংলগ্ন এলাকায় আল্-আকসা জামে মসজিদের সামনে গাইবান্ধা-নাকাইহাট সড়ক অবরোধ করে এই কর্মসূচি পালন করেন এলাকাবাসী ও মুসল্লিরা।
অভিযুক্ত রুহুল আমিন জেলা কৃষক দলের সদস্য ও ওই মসজিদের সাবেক সভাপতি। অপর অভিযুক্ত মোমিন গাইবান্ধা জেলা যুবলীগের অন্যতম সদস্য ও মসজিদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
বিক্ষোভে এলাকাবাসী ও ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা বলেন, রুহুল আমিন মসজিদের জায়গা বিক্রি করার কথা বলে ১১ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা নিয়েছেন। কিন্তু টাকা নিলেও দীর্ঘদিনেও তিনি জমি দলিল করে দেননি। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সালিস বৈঠক হলেও তিনি বিএনপির প্রভাব দেখিয়ে কোনো তোয়াক্কা করেননি। কৃষক দল নেতা ও যুবলীগ নেতা যোগসাজশে মসজিদের এসব টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
মসজিদের সাবেক ক্যাশিয়ার ও ব্যবসায়ী মাসুম বলেন, ‘মসজিদের জায়গা বিক্রি করতে চাইলে আমরা রুহুল আমিন ওরফে আল আমিনকে ১১ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা দিই। এই টাকা আমাদের এলাকাবাসীসহ বিভিন্ন দানশীল ব্যক্তির দানের টাকা। কিন্তু আল আমিন টাকা নিয়ে আজও জায়গা দলিল করে দেননি। তিনি ৫ শতক জায়গার বাকি ৩ লাখ ৯৪ হাজার টাকাও নিচ্ছেন না। আমাদের দেওয়া ১১ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা ফেরতও দিচ্ছেন না।’
মাসুম অভিযোগ করে আরও বলেন, ‘আমরা জমি ও টাকার কথা বলতে গেলে হুমকি দেওয়া হয়। মামলার ভয় দেখানো হয়। আমরা এসবের প্রতিকার চাই। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
মসজিদের মুসল্লি সুমন বলেন, ‘অনেক কষ্টে মসজিদের জায়গার জন্য ১১ লাখ টাকা দিয়েছি। কিন্তু রুহুল আমিন ও মোমিন যোগসাজশ করে টাকাটা আত্মসাৎ করেছেন। আমরা এসব নিয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছি। থানার মিটিংয়ে রুহুল আমিন বিএনপির নেতা-কর্মী নিয়ে গিয়ে দুই মাসের সময় নিয়েছিলেন। সময় পার হয়ে গেলেও টাকাও দিচ্ছেন না, জমিও মসজিদের নামে দলিল করে দিচ্ছেন না। অবিলম্বে মসজিদের নামে জমি দলিলের দাবি করাসহ অভিযুক্ত কৃষক দল নেতা রুহুল আমিন ও যুবলীগ নেতা মোমিনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
এর আগে বিক্ষোভের শুরুতে অভিযুক্ত রুহুল আমিনের বউ আক্রমণাত্মক হয়ে এসে কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। পরে আন্দোলনকারীদের তোপের মুখে তিনি সটকে পড়েন। জানতে চাইলে অভিযুক্ত রুহুল আমিন বলেন, পাঁচ শ–এক হাজার করে মসজিদের ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়েছি। সেই টাকার স্ট্যাম্পও করে দিয়েছি মসজিদ কমিটিকে। আমাকে স্ট্যাম্পও ফেরত দিচ্ছে না, তাই আমিও দলিল করে দিচ্ছি না।’
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘আড়াই মাস আগে ওই মসজিদ কমিটির লোকজন এ বিষয়ে থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। পরে তাদের উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে বিষয়টি দ্রুত নিজেদের মধ্য মীমাংসা করবে, এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এখন যদি মসজিদের বিষয় নিয়েও এমন করে, এখানে আমি কী করব।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে