রংপুর প্রতিনিধি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, পানি কখনো মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনো যুদ্ধাস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিল পানিকে তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। কতটুকু অমানবিক হলে তারা কাজটি করতে পারে।
আজ রোববার রংপুর নগরীর শাপলা চত্বরে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে গণপদযাত্রায় মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, শুধু তিস্তা নয়, আজকে বাংলাদেশের ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তিস্তা একটা উদাহরণ মাত্র। বাংলাদেশের পানি, কিন্তু তারা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা তিস্তা বন্ধ করেছে, ফারাক্কা বন্ধ করেছে, সুরমা-কুশিয়ারা বন্ধ করেছে।
পতিত সরকারকে চাটুকার আখ্যা দিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ নেতা বলেন, ‘আমরা অনেক আগে পানির হিস্যা আদায় করতে পারতাম, যদি হাসিনার মতো একটা চাটুকার সরকার বাংলাদেশে না আসত। এই পানি নিয়ে তারা কোনো দিন কথা বলে নাই। আমরা বলেছি।’
বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলীর গুম হওয়ার পেছনে পানির হিস্যা উল্লেখ্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সিলেটের ইলিয়াস আলীকে গুম করা হলো, হত্যা করা হলো, শুধু সুরমার বাঁধ নিয়ে সে প্রতিবাদ করেছিল। ভারত কখনো এই ধরনের প্রতিবাদী মুখ সহ্য করতে পারে না। পত্রপত্রিকা, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্ববাসী জানতে পারবে, ভারত আমাদের পানির অভাবে কীভাবে কষ্ট দিচ্ছে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের চোখের পানিতে কারও কাছে কিছু চাইব না। আমরা বকশিশ চাই না, ভিক্ষা চাই না। আমরা হিসাবের পাওনা চাই। আমাদের হিসাবের পাওনা দিতে হবে, আজকে না হয় কাল, কালকে না হয় পরশু, দিতে হবে। যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সে আন্দোলন থামবে না। শুধু আমরা একটা সরকারের অপেক্ষায় আছি। যেই সরকার দেশের মানুষের কথা ও ভাষা বুঝতে পারবে।
‘যে সরকার মানুষের দাবিদাওয়া পূরণের সক্ষমতা রাখবে। কিছু দিন আগে যেই সরকার ছিল, সে কিছুতেই দাবিদাওয়া পূরণের সক্ষমতা রাখত না। রাখলেও যেহেতু তাকে ক্ষমতায় থাকবে হবে, তাই পূরণ করেনি।’
ভারতের সঙ্গে দেনা-পাওনা নিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের কাছে কি ভারতের কোনো দেনা-পাওনা নাই? অনেক কিছু আছে। ভুলে যাবেন না, অনেক কিছু আছে আমাদের কাছে। ট্রানজিট আছে, মোংলা পোর্ট আছে, চট্টগ্রাম পোর্ট আছে। প্রয়োজনে আমরা এসবের হিসাব-কিতাব করব।
‘মনে রাখবেন, আমরাও হিসাব করব। আমাদের যেখানে যেখানে প্রয়োজন আছে, না পেলে আমরাও ছাড়ব না। আমাদের তিস্তার পানি চাই, দিতে হবে। ফারাক্কার পানি চাই, দিতে হবে। যেখানে যেখানে পানির প্রয়োজন, দিতে হবে হিসাবমতো।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, পানি কখনো মারণাস্ত্র হতে পারে না। পানি কখনো যুদ্ধাস্ত্র হতে পারে না। একমাত্র ভারত সারা বিশ্বকে দেখিয়ে দিল পানিকে তারা মারণাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। কতটুকু অমানবিক হলে তারা কাজটি করতে পারে।
আজ রোববার রংপুর নগরীর শাপলা চত্বরে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে গণপদযাত্রায় মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, শুধু তিস্তা নয়, আজকে বাংলাদেশের ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তিস্তা একটা উদাহরণ মাত্র। বাংলাদেশের পানি, কিন্তু তারা বন্ধ করে দিয়েছে। তারা তিস্তা বন্ধ করেছে, ফারাক্কা বন্ধ করেছে, সুরমা-কুশিয়ারা বন্ধ করেছে।
পতিত সরকারকে চাটুকার আখ্যা দিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ নেতা বলেন, ‘আমরা অনেক আগে পানির হিস্যা আদায় করতে পারতাম, যদি হাসিনার মতো একটা চাটুকার সরকার বাংলাদেশে না আসত। এই পানি নিয়ে তারা কোনো দিন কথা বলে নাই। আমরা বলেছি।’
বিএনপির নেতা ইলিয়াস আলীর গুম হওয়ার পেছনে পানির হিস্যা উল্লেখ্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সিলেটের ইলিয়াস আলীকে গুম করা হলো, হত্যা করা হলো, শুধু সুরমার বাঁধ নিয়ে সে প্রতিবাদ করেছিল। ভারত কখনো এই ধরনের প্রতিবাদী মুখ সহ্য করতে পারে না। পত্রপত্রিকা, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিশ্ববাসী জানতে পারবে, ভারত আমাদের পানির অভাবে কীভাবে কষ্ট দিচ্ছে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের চোখের পানিতে কারও কাছে কিছু চাইব না। আমরা বকশিশ চাই না, ভিক্ষা চাই না। আমরা হিসাবের পাওনা চাই। আমাদের হিসাবের পাওনা দিতে হবে, আজকে না হয় কাল, কালকে না হয় পরশু, দিতে হবে। যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সে আন্দোলন থামবে না। শুধু আমরা একটা সরকারের অপেক্ষায় আছি। যেই সরকার দেশের মানুষের কথা ও ভাষা বুঝতে পারবে।
‘যে সরকার মানুষের দাবিদাওয়া পূরণের সক্ষমতা রাখবে। কিছু দিন আগে যেই সরকার ছিল, সে কিছুতেই দাবিদাওয়া পূরণের সক্ষমতা রাখত না। রাখলেও যেহেতু তাকে ক্ষমতায় থাকবে হবে, তাই পূরণ করেনি।’
ভারতের সঙ্গে দেনা-পাওনা নিয়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমাদের কাছে কি ভারতের কোনো দেনা-পাওনা নাই? অনেক কিছু আছে। ভুলে যাবেন না, অনেক কিছু আছে আমাদের কাছে। ট্রানজিট আছে, মোংলা পোর্ট আছে, চট্টগ্রাম পোর্ট আছে। প্রয়োজনে আমরা এসবের হিসাব-কিতাব করব।
‘মনে রাখবেন, আমরাও হিসাব করব। আমাদের যেখানে যেখানে প্রয়োজন আছে, না পেলে আমরাও ছাড়ব না। আমাদের তিস্তার পানি চাই, দিতে হবে। ফারাক্কার পানি চাই, দিতে হবে। যেখানে যেখানে পানির প্রয়োজন, দিতে হবে হিসাবমতো।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে