গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে আটক হন এক রোহিঙ্গা যুবক। সঙ্গে তাঁকে যাবতীয় বিষয়ে সহযোগিতাকারী স্থানীয় দুই যুবককেও আটক করা হয়। পরে নির্বাচন কর্মকর্তার দায়ের করা মামলার ভিত্তিতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ সোমবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমেন। গতকাল রোববার দুপুরে সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে ওই রোহিঙ্গা যুবক ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভোটার নিবন্ধন করতে গেলে তাঁদের আটক করা হয়। পরে বিকেলে থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার রোহিঙ্গা যুবকের নাম মো. নুরুল আমিন (২৪)। তিনি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জি-৩ বালুখালি রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ এর বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মো. হোসেন ওরফে লালু মিয়া ও মায়ের নাম মোছা. ইশারত ফাতেমা।
তাঁর সহযোগী তায়েফ সরকার (২৩) সাদুল্যাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের মহিষবান্দি গ্রামের আশরাফুজ্জামান সরকারের ছেলে ও জীবন কৃষ দ্বীপদ উজ্জল (৩৪) একই ইউনিয়নের তরফ কামাল গ্রামের রঞ্জিত চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ বিষয়ে সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোববার দুপুরে উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আরাজি তরফ কামাল গ্রামের (এলাকার কোড নম্বর-০৬২৩) ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য ওই রোহিঙ্গা যুবক স্থানীয় দুজনকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর কার্যালয়ে আসেন। ভোটার আবেদনের অনলাইন কপি ও সংযুক্ত কাগজপত্রে পিতার নাম মো. হেলাল উদ্দিন ও মায়ের নাম রত্মা বেগম উল্লেখ করেন।
তিনি আরও বলেন, কাগজপত্র পর্যালোচনা করে সন্দেহ তৈরি হলে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় রোহিঙ্গা যুবক নুরুল আমিনের কথাবার্তায় চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার উচ্চারণ পাওয়া যায়। তখন রোহিঙ্গা যুবক তাঁর সঙ্গে থাকা দুই যুবকের সহায়তায় এই এলাকার ভোটার নিবন্ধন করতে আসেন বলে স্বীকার করেন। পরে বিষয়টি থানা-পুলিশকে অবগত করা হয়।
এ বিষয়ে সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ‘খবর পেয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। উপজেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল মোমেন বাদী হয়ে রাতে এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় দুই যুবক জাল জন্ম সনদপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র তৈরি এবং শনাক্তকারী হিসেবে ওই রোহিঙ্গা যুবককে সহায়তা করে।’
গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে গিয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে আটক হন এক রোহিঙ্গা যুবক। সঙ্গে তাঁকে যাবতীয় বিষয়ে সহযোগিতাকারী স্থানীয় দুই যুবককেও আটক করা হয়। পরে নির্বাচন কর্মকর্তার দায়ের করা মামলার ভিত্তিতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ সোমবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমেন। গতকাল রোববার দুপুরে সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে ওই রোহিঙ্গা যুবক ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে ভোটার নিবন্ধন করতে গেলে তাঁদের আটক করা হয়। পরে বিকেলে থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার রোহিঙ্গা যুবকের নাম মো. নুরুল আমিন (২৪)। তিনি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জি-৩ বালুখালি রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ এর বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মো. হোসেন ওরফে লালু মিয়া ও মায়ের নাম মোছা. ইশারত ফাতেমা।
তাঁর সহযোগী তায়েফ সরকার (২৩) সাদুল্যাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের মহিষবান্দি গ্রামের আশরাফুজ্জামান সরকারের ছেলে ও জীবন কৃষ দ্বীপদ উজ্জল (৩৪) একই ইউনিয়নের তরফ কামাল গ্রামের রঞ্জিত চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ বিষয়ে সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোববার দুপুরে উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আরাজি তরফ কামাল গ্রামের (এলাকার কোড নম্বর-০৬২৩) ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য ওই রোহিঙ্গা যুবক স্থানীয় দুজনকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর কার্যালয়ে আসেন। ভোটার আবেদনের অনলাইন কপি ও সংযুক্ত কাগজপত্রে পিতার নাম মো. হেলাল উদ্দিন ও মায়ের নাম রত্মা বেগম উল্লেখ করেন।
তিনি আরও বলেন, কাগজপত্র পর্যালোচনা করে সন্দেহ তৈরি হলে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় রোহিঙ্গা যুবক নুরুল আমিনের কথাবার্তায় চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার উচ্চারণ পাওয়া যায়। তখন রোহিঙ্গা যুবক তাঁর সঙ্গে থাকা দুই যুবকের সহায়তায় এই এলাকার ভোটার নিবন্ধন করতে আসেন বলে স্বীকার করেন। পরে বিষয়টি থানা-পুলিশকে অবগত করা হয়।
এ বিষয়ে সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তাজউদ্দিন খন্দকার বলেন, ‘খবর পেয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। উপজেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল মোমেন বাদী হয়ে রাতে এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় দুই যুবক জাল জন্ম সনদপত্রসহ অন্যান্য কাগজপত্র তৈরি এবং শনাক্তকারী হিসেবে ওই রোহিঙ্গা যুবককে সহায়তা করে।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৮ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে