শরীয়তপুর প্রতিনিধি
‘ঘৃণা করলাম সংগঠন ছাত্রলীগকে’—এই লেখা ফেসবুকে পোস্ট করে ছাত্রলীগ ত্যাগ করেছেন শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার আলাওলপুর ইউনিয়ন শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী ইসহাক। গতকাল সোমবার ফেসবুকে নিজের আইডিতে এই পোস্ট করেন তিনি।
পরে কাজী ইসহাক এ বিষয়ে ফেসবুকে একাধিক পোস্ট দেন। তিনি লিখেন, ‘বিবেকের তাড়নায় আমি ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা করেছি।’ এর আগে তিনি আলাওলপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পদত্যাগপত্রে কাজী ইসহাক উল্লেখ করেন, “যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক নিবেদন এই যে, আমি কাজী ইসহাক। হাদিস মোতাবেক, ‘দুনিয়াতে তুমি যে দল করবে আখিরাতে তুমি সেই দলভুক্ত হয়ে হাশরের ময়দানে উঠবে।’ এ প্রসঙ্গে আমি বাংলোদেশ ছাত্রলীগ, আলাওলপুর ইউনিয়ন শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সম্পূর্ণ সজ্ঞানে নিজে পদত্যাগ করলাম।’
পদত্যাগপত্র নিজের ফেসবুকেও পোস্ট করেন কাজী ইসহাক। ফেসবুক আইডিতে তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলার ছবি, ভিডিওসহ কয়েকটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেন, ‘ঘৃণা করলাম সংগঠন ছাত্রলীগকে। দুনিয়াতে তুমি যে দল করবে আখিরাতে তুমি সেই দলভুক্ত হয়ে হাশরের ময়দানে উঠবে। কী অন্যায় করেছিল আমার বোন?’
ফেসবুকে কাজী ইসহাক আরও লিখেন, ‘ঘৃণা করি তুমাদের রাজনীতি, তুমাদের রাজনীতিতে অসংখ্য সাধারণ মানুষের রক্ত লেগে আছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাজী ইসহাক বলেন, ‘আমার বিশ্বাস ছিল ছাত্রলীগ দেশের জন্য ভালো কাজ করে। কিন্তু আমার ধারণা ভুল ছিল। তারা স্বার্থের জন্য যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারে। কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার বিষয়টি আমি কিছুতেই মানতে পারছি না। তাই বিবেকের তাড়নায় আমি ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরীয়তপুর জেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মহসিন মাদবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কাজী ইসহাককে বহিষ্কার করা হতে পারে ভেবে সে নিজেই পদত্যাগ করতে পারে।
‘ঘৃণা করলাম সংগঠন ছাত্রলীগকে’—এই লেখা ফেসবুকে পোস্ট করে ছাত্রলীগ ত্যাগ করেছেন শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার আলাওলপুর ইউনিয়ন শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী ইসহাক। গতকাল সোমবার ফেসবুকে নিজের আইডিতে এই পোস্ট করেন তিনি।
পরে কাজী ইসহাক এ বিষয়ে ফেসবুকে একাধিক পোস্ট দেন। তিনি লিখেন, ‘বিবেকের তাড়নায় আমি ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা করেছি।’ এর আগে তিনি আলাওলপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পদত্যাগপত্রে কাজী ইসহাক উল্লেখ করেন, “যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক নিবেদন এই যে, আমি কাজী ইসহাক। হাদিস মোতাবেক, ‘দুনিয়াতে তুমি যে দল করবে আখিরাতে তুমি সেই দলভুক্ত হয়ে হাশরের ময়দানে উঠবে।’ এ প্রসঙ্গে আমি বাংলোদেশ ছাত্রলীগ, আলাওলপুর ইউনিয়ন শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে সম্পূর্ণ সজ্ঞানে নিজে পদত্যাগ করলাম।’
পদত্যাগপত্র নিজের ফেসবুকেও পোস্ট করেন কাজী ইসহাক। ফেসবুক আইডিতে তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলার ছবি, ভিডিওসহ কয়েকটি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেন, ‘ঘৃণা করলাম সংগঠন ছাত্রলীগকে। দুনিয়াতে তুমি যে দল করবে আখিরাতে তুমি সেই দলভুক্ত হয়ে হাশরের ময়দানে উঠবে। কী অন্যায় করেছিল আমার বোন?’
ফেসবুকে কাজী ইসহাক আরও লিখেন, ‘ঘৃণা করি তুমাদের রাজনীতি, তুমাদের রাজনীতিতে অসংখ্য সাধারণ মানুষের রক্ত লেগে আছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাজী ইসহাক বলেন, ‘আমার বিশ্বাস ছিল ছাত্রলীগ দেশের জন্য ভালো কাজ করে। কিন্তু আমার ধারণা ভুল ছিল। তারা স্বার্থের জন্য যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারে। কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার বিষয়টি আমি কিছুতেই মানতে পারছি না। তাই বিবেকের তাড়নায় আমি ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরীয়তপুর জেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মহসিন মাদবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কাজী ইসহাককে বহিষ্কার করা হতে পারে ভেবে সে নিজেই পদত্যাগ করতে পারে।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১১ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগে