জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
পবিত্র ঈদুল ফিতরে দেশের বিভিন্ন জেলা শহর থেকে বাড়ি ফিরবেন বিপুলসংখ্যক কর্মজীবী মানুষ। তাই রেলওয়ের নিয়মিত ট্রেনের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে বাড়তি দুই শতাধিক কোচ। ইতোমধ্যে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় ৮০টি ব্রডগেজ ও ৩০টি মিটারগেজ কোচ মেরামত শেষে ট্রাফিক বিভাগে হস্তান্তর হয়েছে। এর মধ্যে আসনবিহীন যাত্রীদের জন্য দুটি কোচ রয়েছে। বিশেষভাবে তৈরিকৃত কোচ দুটি সবার নজর কেড়েছে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১৮৭০ সালে ১১০ একর জমির ওপর নির্মিত হয় দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা। এর মধ্যে ২৬টি উপ-কারখানায় শ্রমিকেরা কাজ করেন। প্রতিষ্ঠার পর এখানে নতুন কোচ তৈরি হতো, কিন্তু ১৯৯৩ সালে রেল সংকোচন নীতির আওতায় কোচ নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানে রেলের ছোট–বড় যন্ত্রাংশ থেকে শুরু করে ব্রডগেজ ও মিটারগেজ লাইনের বগি মেরামতসহ যাবতীয় কাজ করা হয় এই কারখানায়।
কারখানাটিতে স্বাভাবিক সময় প্রতি মাসে গড়ে ৩০টি কোচ মেরামত করা হয়। কিন্তু সারা দেশে ঈদের আগে ও পরের পাঁচ দিন বিশেষ ট্রেন চলাচল, নিয়মিত ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ যুক্ত করায় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় ৫১ কর্মদিবসে ১১০টি যাত্রীবাহী কোচ প্রস্তুত করা হয়। ঈদযাত্রায় ১৬টি বিশেষ ট্রেনের সঙ্গে এসব কোচ দিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ২২ হাজার অতিরিক্ত মানুষ যাত্রা করতে পারবে।
এর মধ্যে ঈদ উপলক্ষে গাজীপুরের শিল্পকারখানার শ্রমিকদের জন্য জয়দেবপুর থেকে পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চালু করা হচ্ছে। আগামী ৭,৮ ও ৯ এপ্রিল তিন দিনে তিনটি স্পেশাল ট্রেন রাত ১১টায় জয়দেবপুর ছেড়ে যাবে। আসনবিহীন টিকিট ট্রেন ছাড়ার দুই ঘণ্টা আগে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে দেওয়া হবে। অপরদিকে ওই ট্রেনটি ঈদের পরদিন থেকে টানা তিন দিন বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে গাজীপুরের জয়দেবপুর পৌঁছাবে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১১০টি কোচের মধ্যে আসনবিহীন যাত্রীদের জন্য দুটি কোচ বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। কোচের ভেতরে দুই পাশে ৮০ জন যাত্রীর বসার ব্যবস্থা রয়েছে। আর মাঝখানের প্রশস্ত ফাঁকা জায়গায় ১৪১ জন আসনবিহীন যাত্রী দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন। দাঁড়ানো যাত্রীদের ধরার জন্য ওপরে হাতল এবং মাঝে মাঝে লোহার খুঁটি আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে মধ্যে সব কটি কোচ মেরামত শেষে রেলের ট্রাফিক বিভাগে হস্তান্তর করা হয়েছে। কারখানার শ্রমিক-কর্মচারীদের আন্তরিকতায় নষ্ট ও চলাচল অযোগ্য কোচগুলোকে সচল করা সম্ভব হয়েছে।’ আসনবিহীন যাত্রীদের জন্য তৈরি কোচ দুইটি পার্বতীপুর-জয়দেবপুর রুটের ঈদ স্পেশাল ট্রেনের সঙ্গে যুক্ত হবে বলে জানান তিনি।
পবিত্র ঈদুল ফিতরে দেশের বিভিন্ন জেলা শহর থেকে বাড়ি ফিরবেন বিপুলসংখ্যক কর্মজীবী মানুষ। তাই রেলওয়ের নিয়মিত ট্রেনের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে বাড়তি দুই শতাধিক কোচ। ইতোমধ্যে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় ৮০টি ব্রডগেজ ও ৩০টি মিটারগেজ কোচ মেরামত শেষে ট্রাফিক বিভাগে হস্তান্তর হয়েছে। এর মধ্যে আসনবিহীন যাত্রীদের জন্য দুটি কোচ রয়েছে। বিশেষভাবে তৈরিকৃত কোচ দুটি সবার নজর কেড়েছে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১৮৭০ সালে ১১০ একর জমির ওপর নির্মিত হয় দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে কারখানা। এর মধ্যে ২৬টি উপ-কারখানায় শ্রমিকেরা কাজ করেন। প্রতিষ্ঠার পর এখানে নতুন কোচ তৈরি হতো, কিন্তু ১৯৯৩ সালে রেল সংকোচন নীতির আওতায় কোচ নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। বর্তমানে রেলের ছোট–বড় যন্ত্রাংশ থেকে শুরু করে ব্রডগেজ ও মিটারগেজ লাইনের বগি মেরামতসহ যাবতীয় কাজ করা হয় এই কারখানায়।
কারখানাটিতে স্বাভাবিক সময় প্রতি মাসে গড়ে ৩০টি কোচ মেরামত করা হয়। কিন্তু সারা দেশে ঈদের আগে ও পরের পাঁচ দিন বিশেষ ট্রেন চলাচল, নিয়মিত ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ যুক্ত করায় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় ৫১ কর্মদিবসে ১১০টি যাত্রীবাহী কোচ প্রস্তুত করা হয়। ঈদযাত্রায় ১৬টি বিশেষ ট্রেনের সঙ্গে এসব কোচ দিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ২২ হাজার অতিরিক্ত মানুষ যাত্রা করতে পারবে।
এর মধ্যে ঈদ উপলক্ষে গাজীপুরের শিল্পকারখানার শ্রমিকদের জন্য জয়দেবপুর থেকে পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চালু করা হচ্ছে। আগামী ৭,৮ ও ৯ এপ্রিল তিন দিনে তিনটি স্পেশাল ট্রেন রাত ১১টায় জয়দেবপুর ছেড়ে যাবে। আসনবিহীন টিকিট ট্রেন ছাড়ার দুই ঘণ্টা আগে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে দেওয়া হবে। অপরদিকে ওই ট্রেনটি ঈদের পরদিন থেকে টানা তিন দিন বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে গাজীপুরের জয়দেবপুর পৌঁছাবে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১১০টি কোচের মধ্যে আসনবিহীন যাত্রীদের জন্য দুটি কোচ বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। কোচের ভেতরে দুই পাশে ৮০ জন যাত্রীর বসার ব্যবস্থা রয়েছে। আর মাঝখানের প্রশস্ত ফাঁকা জায়গায় ১৪১ জন আসনবিহীন যাত্রী দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন। দাঁড়ানো যাত্রীদের ধরার জন্য ওপরে হাতল এবং মাঝে মাঝে লোহার খুঁটি আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে মধ্যে সব কটি কোচ মেরামত শেষে রেলের ট্রাফিক বিভাগে হস্তান্তর করা হয়েছে। কারখানার শ্রমিক-কর্মচারীদের আন্তরিকতায় নষ্ট ও চলাচল অযোগ্য কোচগুলোকে সচল করা সম্ভব হয়েছে।’ আসনবিহীন যাত্রীদের জন্য তৈরি কোচ দুইটি পার্বতীপুর-জয়দেবপুর রুটের ঈদ স্পেশাল ট্রেনের সঙ্গে যুক্ত হবে বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে