নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ঈদের আগে ১২০ জন অস্থায়ী কর্মচারীকে ছাঁটাই করেছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। গতকাল বৃহস্পতিবার এক অফিস আদেশে রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব তৈমুর রহমান তাঁদের ছাঁটাই করেন। ঈদের পর ১ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। ঈদের আগে এভাবে কর্মচারীদের ছাঁটাই করা অমানবিক বলছেন অনেকে।
‘অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামোবহির্ভূত বিভাগ/শাখা বিলুপ্তকরণসহ প্রয়োজনীয় জনবল সংযুক্তি ও কর্মরত দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের, যাদের কাজ নেই, তাদের যাচাই–বাছাইপূর্বক অব্যাহতি’ শীর্ষক এই চিঠিতে মোট ১৬৫ জন কর্মচারীর তালিকা রয়েছে। এর মধ্যে ১২০ জনের নামের পাশে লেখা রয়েছে ‘প্রয়োজন নাই’। তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আর বাকি ৪৫ জন কর্মচারীকে বিভিন্ন শাখা ও দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।
জানতে চাইলে রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব তৈমুর রহমান বলেন, ‘তালিকায় থাকা ১৬৫ জনের মধ্যে ১২০ জনকে ছাঁটাই করা হয়েছে। বিধিবহির্ভূতভাবে খোলা কিছু শাখা বিলুপ্ত করার কারণে এসব জনবলের আর দরকার নেই। তবে যে ৪৫ জন কর্মচারীর দরকার আছে, তাদের রাখা হয়েছে।’
এর আগে গত বছরের নভেম্বরে রাসিকের অস্থায়ী ১৬১ কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছিল। দফায় দফায় এভাবে আকস্মিক ছাঁটাই অমানবিক বলছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর অনেক মানুষ চাকরিহারা হয়েছে। এই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পেছনে এটা একটা কারণ কি না, তা নিয়ে কোনো গবেষণা হয়নি। কর্ম হারালে মানুষ কিন্তু বিপথে চলে যায়। রাসিকের ছাঁটাইয়ের যে প্রক্রিয়া, সেটা দুঃখজনক। এটা একেবারে অমানবিক। আরও ভেবেচিন্তে এটা করা উচিত ছিল। দেশের উন্নয়ন বলতে আমি কর্মসংস্থানকেই বুঝি। কর্মহীন করা নয়।’
আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, ‘সিটি করপোরেশনকে নাগরিক সেবায় প্রায় ৫০ ধরনের কাজ করতে হয়। এখন নাগরিক সেবা একেবারে মুখ থুবড়ে পড়েছে। রাজশাহীতে মানুষ হয়রানিতে শেষ হয়ে যাচ্ছে। নাগরিক সেবা বাড়াতে জনবল দরকার। উল্টো কমালে তো হবে না। অতীতের সরকার যদি রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ দিয়ে থাকে, তাহলে সেটা তাদের দোষ। যারা চাকরি করত, তাদের তো দোষ নয়। এখন আগামী দিনে হয়তো দেখব রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নতুন করে নিয়োগ হবে। এটা হলে বিষয়টা নতুন বোতলে পুরোনো মদের মতো হবে।’
রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব তৈমুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আসলে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী শুধু চিঠিতে স্বাক্ষর করেছি।’
ঈদের আগে ১২০ জন অস্থায়ী কর্মচারীকে ছাঁটাই করেছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। গতকাল বৃহস্পতিবার এক অফিস আদেশে রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব তৈমুর রহমান তাঁদের ছাঁটাই করেন। ঈদের পর ১ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। ঈদের আগে এভাবে কর্মচারীদের ছাঁটাই করা অমানবিক বলছেন অনেকে।
‘অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামোবহির্ভূত বিভাগ/শাখা বিলুপ্তকরণসহ প্রয়োজনীয় জনবল সংযুক্তি ও কর্মরত দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের, যাদের কাজ নেই, তাদের যাচাই–বাছাইপূর্বক অব্যাহতি’ শীর্ষক এই চিঠিতে মোট ১৬৫ জন কর্মচারীর তালিকা রয়েছে। এর মধ্যে ১২০ জনের নামের পাশে লেখা রয়েছে ‘প্রয়োজন নাই’। তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আর বাকি ৪৫ জন কর্মচারীকে বিভিন্ন শাখা ও দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।
জানতে চাইলে রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব তৈমুর রহমান বলেন, ‘তালিকায় থাকা ১৬৫ জনের মধ্যে ১২০ জনকে ছাঁটাই করা হয়েছে। বিধিবহির্ভূতভাবে খোলা কিছু শাখা বিলুপ্ত করার কারণে এসব জনবলের আর দরকার নেই। তবে যে ৪৫ জন কর্মচারীর দরকার আছে, তাদের রাখা হয়েছে।’
এর আগে গত বছরের নভেম্বরে রাসিকের অস্থায়ী ১৬১ কর্মচারীকে ছাঁটাই করা হয়েছিল। দফায় দফায় এভাবে আকস্মিক ছাঁটাই অমানবিক বলছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পর অনেক মানুষ চাকরিহারা হয়েছে। এই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পেছনে এটা একটা কারণ কি না, তা নিয়ে কোনো গবেষণা হয়নি। কর্ম হারালে মানুষ কিন্তু বিপথে চলে যায়। রাসিকের ছাঁটাইয়ের যে প্রক্রিয়া, সেটা দুঃখজনক। এটা একেবারে অমানবিক। আরও ভেবেচিন্তে এটা করা উচিত ছিল। দেশের উন্নয়ন বলতে আমি কর্মসংস্থানকেই বুঝি। কর্মহীন করা নয়।’
আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, ‘সিটি করপোরেশনকে নাগরিক সেবায় প্রায় ৫০ ধরনের কাজ করতে হয়। এখন নাগরিক সেবা একেবারে মুখ থুবড়ে পড়েছে। রাজশাহীতে মানুষ হয়রানিতে শেষ হয়ে যাচ্ছে। নাগরিক সেবা বাড়াতে জনবল দরকার। উল্টো কমালে তো হবে না। অতীতের সরকার যদি রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ দিয়ে থাকে, তাহলে সেটা তাদের দোষ। যারা চাকরি করত, তাদের তো দোষ নয়। এখন আগামী দিনে হয়তো দেখব রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নতুন করে নিয়োগ হবে। এটা হলে বিষয়টা নতুন বোতলে পুরোনো মদের মতো হবে।’
রাসিকের ভারপ্রাপ্ত সচিব তৈমুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আসলে আমার কোনো মন্তব্য নেই। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী শুধু চিঠিতে স্বাক্ষর করেছি।’
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়নের চরগোয়াল গ্রাম থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে গাংনী থানার পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চরগোয়াল গ্রামের ক্লাব বাজারের রহিতুল্লাহ সুপার মার্কেটের সামনে থেকে দুটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেবগুড়ার কাহালু উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতায় ডাকাতদলের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কাহালু থানা-পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কালাই ইউনিয়নের বার মাইল-তিন দিঘি গামী পাকা রাস্তার কুর্নিপাড়া এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় আদালতের হাজতখানা থেকে জোড়া খুন ও ডাকাতি মামলার প্রধান আসামি পালানোর ঘটনায় ছয় পুলিশকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন করেছেন আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোসাদ্দেক হোসেন। প্রত্যাহারকৃত পুলিশ সদস্যরা হলেন আদালত হাজতখানার ইনচার্জ সহকারী টাউন উপপরিদর্শক (এটিএসআই) গোলাম কিবরিয়া..
১ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ভুয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে অন্তত ১৫ শিক্ষার্থীকে যৌন হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রীর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী হলেন লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী জান্নাতুল মাওয়া স্নেহা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী কমিটির নিকট সামাজিক...
১ ঘণ্টা আগে