প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, করোনা শনাক্ত হয়ে মারা গেছেন ৬ জন ও উপসর্গে মারা গেছেন ৭ জন। মারা যাওয়া ১৩ জনের মধ্যে রাজশাহীর তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছয়জন, নওগাঁর একজন ও নাটোরের তিনজন রোগী ছিলেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর দুজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন ও নাটোরের একজনের করোনা পজিটিভ ছিল।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুজন ও নওগাঁর একজন করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি। এ ছাড়া পরীক্ষায় রাজশাহীর আরও একজনের রিপোর্ট নেগেটিভ থাকলেও তিনি মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
মৃত ১৩ জনের মধ্যে নয়জন নারী এবং চারজন পুরুষ। বয়স বিবেচনায় ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ এবং ষাটোর্ধ্ব পাঁচজন নারী ও একজন পুরুষ মারা গেছেন।
রামেক হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩০৯ টি। সোমবার সকালে সর্বোচ্চ ৪০২ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। এর মধ্যে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) ২০টি শয্যার মধ্যে ১৯ টিতে রোগী ছিলেন। বাকি রোগীরা ছিলেন করোনা ইউনিটের বিভিন্ন ওয়ার্ডে।
গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৪ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৬২ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নয়জন, নাটোর থেকে তিনজন, নওগাঁ থেকে তিনজন, জয়পুরহাট থেকে একজন এবং পাবনা থেকে একজন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালে বর্তমানে রাজশাহীর ২৬৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৭০ জন, নাটোরের ৩০ জন, নওগাঁর ২৯ জন, পাবনার পাঁচজন, কুষ্টিয়ার দুজন এবং চুয়াডাঙ্গার দুজন করে রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ১৬৪ জন আছেন উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হবে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক জটিলতা নিয়ে আছেন ৫৮ জন।
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ২০৮ জনে দাঁড়াল। সর্বশেষ ১৩ জনের আগে ১,২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন নয়জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫, ৮,৯ ও ১০ জুন ৮ জন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩ ও ১৬ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭,১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন।
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, করোনা শনাক্ত হয়ে মারা গেছেন ৬ জন ও উপসর্গে মারা গেছেন ৭ জন। মারা যাওয়া ১৩ জনের মধ্যে রাজশাহীর তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছয়জন, নওগাঁর একজন ও নাটোরের তিনজন রোগী ছিলেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর দুজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন ও নাটোরের একজনের করোনা পজিটিভ ছিল।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুজন ও নওগাঁর একজন করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি। এ ছাড়া পরীক্ষায় রাজশাহীর আরও একজনের রিপোর্ট নেগেটিভ থাকলেও তিনি মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে।
মৃত ১৩ জনের মধ্যে নয়জন নারী এবং চারজন পুরুষ। বয়স বিবেচনায় ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ এবং ষাটোর্ধ্ব পাঁচজন নারী ও একজন পুরুষ মারা গেছেন।
রামেক হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩০৯ টি। সোমবার সকালে সর্বোচ্চ ৪০২ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। এর মধ্যে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) ২০টি শয্যার মধ্যে ১৯ টিতে রোগী ছিলেন। বাকি রোগীরা ছিলেন করোনা ইউনিটের বিভিন্ন ওয়ার্ডে।
গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৪ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৬২ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৫ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নয়জন, নাটোর থেকে তিনজন, নওগাঁ থেকে তিনজন, জয়পুরহাট থেকে একজন এবং পাবনা থেকে একজন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালে বর্তমানে রাজশাহীর ২৬৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৭০ জন, নাটোরের ৩০ জন, নওগাঁর ২৯ জন, পাবনার পাঁচজন, কুষ্টিয়ার দুজন এবং চুয়াডাঙ্গার দুজন করে রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ১৬৪ জন আছেন উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হবে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক জটিলতা নিয়ে আছেন ৫৮ জন।
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ২০৮ জনে দাঁড়াল। সর্বশেষ ১৩ জনের আগে ১,২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন নয়জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫, ৮,৯ ও ১০ জুন ৮ জন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩ ও ১৬ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭,১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩ ঘণ্টা আগে