জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে ভোলা হত্যা মামলায় ছয় ভাইসহ ১৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারক নূর ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল এ রায়ের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন-জয়পুরহাট সদর উপজেলার হরেন্দ্রা গ্রামের আব্দুল মান্নান, ছানোয়ার হোসেন, সাহাজ হোসেন, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন ও রিয়াজ উদ্দিন। তারা সম্পর্কে আপন ভাই।
এছাড়া একই গ্রামের রমজান আলী ও আব্দুল ওহাব, ফারুক হোসেন, দুলো ও আব্দুল খালেক, শাহজাহান, শফিকুল ইসলাম এবং আনিছুর রহমান।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ এবং আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালের ৫ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দ্রা গ্রামে ভোলাসহ আপন চার ভাই ট্রাক্টর নিয়ে বাড়ির অদূরে একটি মাঠে জমি চাষ করতে যান। সেদিন রাত দেড়টার দিকে ওই মাঠে মামলায় সাজাপ্রাপ্তরা পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের দিকে এগিয়ে আসে।
একপর্যায়ে তাঁরা ভোলাকে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। সে সময় অন্য ভাইয়েরা চিৎকার দিলে তাঁদের কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ভোলাকে পাঁচবিবির মহীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে, জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই দোলা মণ্ডল বাদী হয়ে পর দিন ৬ নভেম্বর পাঁচবিবি থানায় ২৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন।
পরে তৎকালীন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুস সাত্তার ২০০৪ সালের ৩০ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ শুনানি এবং যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে বিচারক এ রায় দেন আজ।
বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি আর আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ছিলেন শহিদুল ইসলাম।
জয়পুরহাটে ভোলা হত্যা মামলায় ছয় ভাইসহ ১৪ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারক নূর ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল এ রায়ের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন-জয়পুরহাট সদর উপজেলার হরেন্দ্রা গ্রামের আব্দুল মান্নান, ছানোয়ার হোসেন, সাহাজ হোসেন, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন ও রিয়াজ উদ্দিন। তারা সম্পর্কে আপন ভাই।
এছাড়া একই গ্রামের রমজান আলী ও আব্দুল ওহাব, ফারুক হোসেন, দুলো ও আব্দুল খালেক, শাহজাহান, শফিকুল ইসলাম এবং আনিছুর রহমান।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ এবং আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালের ৫ মে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দ্রা গ্রামে ভোলাসহ আপন চার ভাই ট্রাক্টর নিয়ে বাড়ির অদূরে একটি মাঠে জমি চাষ করতে যান। সেদিন রাত দেড়টার দিকে ওই মাঠে মামলায় সাজাপ্রাপ্তরা পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁদের দিকে এগিয়ে আসে।
একপর্যায়ে তাঁরা ভোলাকে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। সে সময় অন্য ভাইয়েরা চিৎকার দিলে তাঁদের কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ভোলাকে পাঁচবিবির মহীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে, জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই দোলা মণ্ডল বাদী হয়ে পর দিন ৬ নভেম্বর পাঁচবিবি থানায় ২৫ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন।
পরে তৎকালীন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুস সাত্তার ২০০৪ সালের ৩০ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ শুনানি এবং যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে বিচারক এ রায় দেন আজ।
বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি আর আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ছিলেন শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বসানো স্থলমাইন বিস্ফোরণে আরেক বাংলাদেশি তরুণের পা উড়ে গেছে। আজ রোববার (২২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে সীমান্তের ৪৪ পিলারের ৩০ গজ পূর্বে সাপমারাঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজের জিম্মায় নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন মডেল মেঘনা আলম। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই আবেদন করেন তিনি।
১৩ মিনিট আগেজানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ডের সামনে অবস্থান করেছিল।
১৬ মিনিট আগে২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চাকরিচ্যুত ও কারাবন্দী হওয়া বিডিআর সদস্যের মুক্তি ও পুনর্বাসনের দাবিতে ‘মার্চ ফর সচিবালয়’ কর্মসূচি পালন করেন বহিষ্কৃত ও কারাবন্দী বিডিআর সদস্যদের সন্তানেরা। আজ রোববার (২২ জুন) রাজধানীর জাতীয় শহীদ মিনার থেকে এই কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
১৬ মিনিট আগে