নওগাঁ প্রতিনিধি
প্রশাসনের নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার থেকে নওগাঁয় শুরু হয়েছে আম সংগ্রহের মৌসুম। পরিপক্ব গুটি জাতের আম পাড়ার মধ্য দিয়ে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করেছেন চাষিরা।
জেলার সড়কঘেঁষা ও গ্রামীণ এলাকায় হাতে গোনা কিছু গুটি জাতের আমবাগান থেকে সাগরিকা, চোষা, বৈশাখী ও চাপড়া জাতের আম সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ জাতের আম মূলত খাওয়ার জন্য নয়, ব্যবহৃত হয় আচার তৈরিতে।
চাষিরা জানান, জেলায় উন্নত জাতের আমবাগান বেশি হলেও গুটি আমের গাছ তুলনামূলক কম। বাড়ির উঠান বা সড়কের পাশে সীমিত পরিসরে এসব গাছ রয়েছে। যাদের গুটি আম রয়েছে, তারা মৌসুমের সূচনার অংশ হিসেবে আম সংগ্রহ শুরু করেছেন।
সাপাহার উপজেলার আমচাষি ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘প্রশাসনের নির্দেশ মেনে আজ গুটি আম পাড়তে শুরু করেছি। এখন দেখার বিষয়, বাজারে এর দাম কেমন হয়।’
পত্নীতলার চাষি মোজাম্মেল হক জানান, এই জাতের আমে তেমন লাভ নেই, তবে মৌসুমের খরচ তোলার জন্য তুলতেই হয়।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, অপরিপক্ব আম যেন কেউ বাজারে তুলতে না পারে, সে জন্যই জাতভেদে সময়সূচি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর নওগাঁয় ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৭ হাজার ২৩৪ টন। কৃষি বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, আমকে ঘিরে এবার জেলার বাণিজ্যের পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়াতে পারে।
এদিকে নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, ৩০ মে থেকে গোপালভোগ, ২ জুন হিমসাগর, ৫ জুন নাক ফজলি, ১০ জুন ল্যাংড়া ও হাড়িভাঙ্গা, ১৮ জুন আম্রপালি, ২৫ জুন ফজলি ও ব্যানানা ম্যাংগো সংগ্রহ করা যাবে। ১০ জুলাই থেকে তোলা যাবে আশ্বিনা, বারি-৪ ও গৌড়মতি।
নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অপরিপক্ব আমের বাজারজাত ঠেকাতে এবারও সময়সূচি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কেউ নির্দেশনা না মানলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রশাসনের নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার থেকে নওগাঁয় শুরু হয়েছে আম সংগ্রহের মৌসুম। পরিপক্ব গুটি জাতের আম পাড়ার মধ্য দিয়ে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করেছেন চাষিরা।
জেলার সড়কঘেঁষা ও গ্রামীণ এলাকায় হাতে গোনা কিছু গুটি জাতের আমবাগান থেকে সাগরিকা, চোষা, বৈশাখী ও চাপড়া জাতের আম সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ জাতের আম মূলত খাওয়ার জন্য নয়, ব্যবহৃত হয় আচার তৈরিতে।
চাষিরা জানান, জেলায় উন্নত জাতের আমবাগান বেশি হলেও গুটি আমের গাছ তুলনামূলক কম। বাড়ির উঠান বা সড়কের পাশে সীমিত পরিসরে এসব গাছ রয়েছে। যাদের গুটি আম রয়েছে, তারা মৌসুমের সূচনার অংশ হিসেবে আম সংগ্রহ শুরু করেছেন।
সাপাহার উপজেলার আমচাষি ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘প্রশাসনের নির্দেশ মেনে আজ গুটি আম পাড়তে শুরু করেছি। এখন দেখার বিষয়, বাজারে এর দাম কেমন হয়।’
পত্নীতলার চাষি মোজাম্মেল হক জানান, এই জাতের আমে তেমন লাভ নেই, তবে মৌসুমের খরচ তোলার জন্য তুলতেই হয়।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, অপরিপক্ব আম যেন কেউ বাজারে তুলতে না পারে, সে জন্যই জাতভেদে সময়সূচি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর নওগাঁয় ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৭ হাজার ২৩৪ টন। কৃষি বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, আমকে ঘিরে এবার জেলার বাণিজ্যের পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়াতে পারে।
এদিকে নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, ৩০ মে থেকে গোপালভোগ, ২ জুন হিমসাগর, ৫ জুন নাক ফজলি, ১০ জুন ল্যাংড়া ও হাড়িভাঙ্গা, ১৮ জুন আম্রপালি, ২৫ জুন ফজলি ও ব্যানানা ম্যাংগো সংগ্রহ করা যাবে। ১০ জুলাই থেকে তোলা যাবে আশ্বিনা, বারি-৪ ও গৌড়মতি।
নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অপরিপক্ব আমের বাজারজাত ঠেকাতে এবারও সময়সূচি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কেউ নির্দেশনা না মানলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে