বগুড়া প্রতিনিধি
স্মার্টফোন কেনার টাকা সংগ্রহ করতে নবম শ্রেণি পড়ুয়া এক মাদ্রাসাছাত্র অপহরণের নাটক সাজিয়ে বাবার কাছে মুক্তিপণ দাবি করেছে। এ পরিকল্পনায় যোগ দেয় তার আরও দুই চাচাতো ভাই। পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি অজ্ঞাতনামা নম্বর থেকে ওই ছাত্রের বাবাকে ফোন দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ না দিলে হত্যার পর লাশ গুমের হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনা পুলিশকে জানানো হলে তারা অভিযানে গেলে ধরা পড়ে বিষয়টি।
গতকাল রোববার রাতে বগুড়ার গাবতলী মডেল থানার পুলিশ কথিত অপহৃত নবম শ্রেণির সেই মাদ্রাসাছাত্রকে উদ্ধার ও তার দুই সহযোগীকে আটক করে। গাবতলী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোন্নাফ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোন্নাফ আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, গাইবান্ধার এক ব্যক্তি গতকাল রোববার দুপুরে থানায় অভিযোগ করেন যে তাঁর ছেলে গাবতলী উপজেলার নশিপুর এলাকায় একটি আবাসিক মাদ্রাসায় নবম শ্রেণিতে পড়ালেখা করে। ঢাকা থেকে কুরিয়ার সার্ভিসে আসা বই আনার কথা বলে ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। ১৬ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে এক নম্বর থেকে ফোন করে বলা হয় তাঁর ছেলেকে অপহরণ করে আটকে রাখা হয়েছে। তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ না দিলে খুন করে লাশ গুম করা হবে। এরপর থেকে ওই ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
এমন অভিযোগ পেয়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় গাবতলী পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল গতকাল রাত ৯টার দিকে বগুড়া শহরের তিনমাথা রেলগেট এলাকার একটি ছাত্রাবাস থেকে মাদ্রাসাছাত্র, তার চাচাতো ভাই খায়রুল ইসলাম লিমন (২২) এবং মেহেদী হাসানকে (২২) আটক করে।
মাদ্রাসার ছাত্র ও তার চাচাতো ভাইদের বরাতে মোন্নাফ আলী জানান, তাঁদের পরিকল্পনা ছিল—অপহরণ নাটক সাজিয়ে পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায় করে ওই ছাত্র একটি দামি স্মার্টফোন কিনবে এবং বাকি টাকা তার চাচাতো ভাইসহ অপর সহযোগীরা ভাগ করে নেবেন। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ সেপ্টেম্বর ছেলেটি মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে চাচাতো ভাইয়ের মেসে ওঠে। পরে সদর উপজেলার পীরগাছা বন্দরে গিয়ে ছেলেটির বাবাকে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়।
এ ঘটনায় ওই মাদ্রাসাছাত্রের বাবা মামলা না করায় আটককৃতদের নিজ নিজ পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে বলে গাবতলী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোন্নাফ আলী জানান।
স্মার্টফোন কেনার টাকা সংগ্রহ করতে নবম শ্রেণি পড়ুয়া এক মাদ্রাসাছাত্র অপহরণের নাটক সাজিয়ে বাবার কাছে মুক্তিপণ দাবি করেছে। এ পরিকল্পনায় যোগ দেয় তার আরও দুই চাচাতো ভাই। পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি অজ্ঞাতনামা নম্বর থেকে ওই ছাত্রের বাবাকে ফোন দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ না দিলে হত্যার পর লাশ গুমের হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনা পুলিশকে জানানো হলে তারা অভিযানে গেলে ধরা পড়ে বিষয়টি।
গতকাল রোববার রাতে বগুড়ার গাবতলী মডেল থানার পুলিশ কথিত অপহৃত নবম শ্রেণির সেই মাদ্রাসাছাত্রকে উদ্ধার ও তার দুই সহযোগীকে আটক করে। গাবতলী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোন্নাফ আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোন্নাফ আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, গাইবান্ধার এক ব্যক্তি গতকাল রোববার দুপুরে থানায় অভিযোগ করেন যে তাঁর ছেলে গাবতলী উপজেলার নশিপুর এলাকায় একটি আবাসিক মাদ্রাসায় নবম শ্রেণিতে পড়ালেখা করে। ঢাকা থেকে কুরিয়ার সার্ভিসে আসা বই আনার কথা বলে ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। ১৬ সেপ্টেম্বর রাত ১১টার দিকে এক নম্বর থেকে ফোন করে বলা হয় তাঁর ছেলেকে অপহরণ করে আটকে রাখা হয়েছে। তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ না দিলে খুন করে লাশ গুম করা হবে। এরপর থেকে ওই ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
এমন অভিযোগ পেয়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহযোগিতায় গাবতলী পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল গতকাল রাত ৯টার দিকে বগুড়া শহরের তিনমাথা রেলগেট এলাকার একটি ছাত্রাবাস থেকে মাদ্রাসাছাত্র, তার চাচাতো ভাই খায়রুল ইসলাম লিমন (২২) এবং মেহেদী হাসানকে (২২) আটক করে।
মাদ্রাসার ছাত্র ও তার চাচাতো ভাইদের বরাতে মোন্নাফ আলী জানান, তাঁদের পরিকল্পনা ছিল—অপহরণ নাটক সাজিয়ে পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায় করে ওই ছাত্র একটি দামি স্মার্টফোন কিনবে এবং বাকি টাকা তার চাচাতো ভাইসহ অপর সহযোগীরা ভাগ করে নেবেন। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ সেপ্টেম্বর ছেলেটি মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে চাচাতো ভাইয়ের মেসে ওঠে। পরে সদর উপজেলার পীরগাছা বন্দরে গিয়ে ছেলেটির বাবাকে ফোন করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়।
এ ঘটনায় ওই মাদ্রাসাছাত্রের বাবা মামলা না করায় আটককৃতদের নিজ নিজ পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে বলে গাবতলী মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোন্নাফ আলী জানান।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৯ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে