চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

বিশাল হলরুমের দুই পাশে সারি সারি বইয়ের তাক। সেগুলোয় থরে থরে সাজানো বই। বসার জন্য আছে আরামদায়ক চেয়ার, সোফা ও টেবিল। পড়ার জন্য আছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসসহ সুন্দর পরিবেশ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সরকারি এই গ্রন্থাগারটিতে ৩৪ হাজারের বেশি বই থাকলেও দিনে গড়ে পাঠক নেই ৩৪ জনও।
২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ্রন্থাগারে স্বপদে বহাল থাকায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া আসেন না।
সরকারি এই গ্রন্থাগারের রেজিস্ট্রি খাতায় গড়ে প্রতিদিন ১৬ থেকে ২৮ জন পাঠকের স্বাক্ষর দেখা যায়। ঘুরেফিরে তাঁরাই মূলত নিয়মিত পাঠক। তাঁরা চাকরিপ্রত্যাশী বা শুধু সংবাদপত্র পড়তে আসেন। পাঠাগারে নারী ও শিশুদের পড়ার ব্যবস্থা থাকলেও চলতি মাসে নারী পাঠক এসেছেন হাতে গোনা কয়েকজন।
সেরাজুল ইসলাম নামের একজন চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, এখানে চাকরির প্রস্তুতিমূলক বইয়ের সংকট রয়েছে। চাকরির বইগুলো বাড়ানোর কথা বললেও কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ ছাড়া পাঠাগারটিতে ইন্টারনেট কর্নার থাকলেও একজনের বেশি ব্যবহার করতে পারা যায় না।
সিফাতুল্লাহ নামের একজন বলেন, এই পাঠাগারে জব প্রিপারেশনের জন্য পাঠক আসে। বিশ্ব জানার জন্য যে বইগুলো আছে, সেগুলো পড়ার জন্য পাঠক আসে না।
শিক্ষানবিশ আইনজীবী কুতুব উদ্দিন বলেন, ‘এই লাইব্রেরিতে তিনি পত্রিকা পড়তে আসেন। অনেক সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয় লাইব্রেরিতে, এ জন্য পত্রিকা পড়তে এসে বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে চলে যেতে হয়। আইপিএস আগে ছিল, এখন নেই। ফলে বিদ্যুৎ না থাকলে পড়তে পারি না। আলোর স্বল্পতাও রয়েছে।’
হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র মো. তাওসিফ হোসেন বলে, ‘ক্লাস শেষ করে বিজ্ঞানবিষয়ক বই পড়তে আসি। এখানে ক্লাসের বই ও ম্যাগাজিন থাকলে ভালো হতো।’
সৌরভ দাস নামের এক যুবক বলেন, সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দুই সপ্তাহ থেকে এই লাইব্রেরিতে আসেন। ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে পড়েন এখানে তিনি।
তানিয়া মোস্তারি নামে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে এই লাইব্রেরিতে বসে পড়েন। এখানে পাঠ্যবই থাকলে ভালো হতো।’
রাজশাহী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সাদ মুনতাসির হাসান বলেন, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নতুন বই নেই। ইতিহাস ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আত্মজীবনী নিয়ে তেমন কোনো বই নেই বললে চলে। আট-নয় বছর এখানে আসেন তিনি। নতুন বই আসছে না বলে জানান তিনি।
সহকারী গ্রন্থাগারিক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘৩৪ হাজার বই থাকলেও এখানে পাঠকের সংখ্যা একেবারেই কম। আমরাও লোকবল সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সেবা দিতে পারি না। নতুন পাঠকের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা গ্রন্থাগারের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক সাজিয়া আফরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পাঠক সৃষ্টি হচ্ছে না। আশা করছি, ভিন্ন কিছু আয়োজন করে পাঠকদের আবারও গ্রন্থাগারে ফিরিয়ে আনা যাবে।’ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এখনকার মানুষ মোবাইল ফোনের প্রতি বেশি আগ্রহী বলে পাঠাগারে কেউ বই পড়তে আসেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিশাল হলরুমের দুই পাশে সারি সারি বইয়ের তাক। সেগুলোয় থরে থরে সাজানো বই। বসার জন্য আছে আরামদায়ক চেয়ার, সোফা ও টেবিল। পড়ার জন্য আছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসসহ সুন্দর পরিবেশ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সরকারি এই গ্রন্থাগারটিতে ৩৪ হাজারের বেশি বই থাকলেও দিনে গড়ে পাঠক নেই ৩৪ জনও।
২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ্রন্থাগারে স্বপদে বহাল থাকায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া আসেন না।
সরকারি এই গ্রন্থাগারের রেজিস্ট্রি খাতায় গড়ে প্রতিদিন ১৬ থেকে ২৮ জন পাঠকের স্বাক্ষর দেখা যায়। ঘুরেফিরে তাঁরাই মূলত নিয়মিত পাঠক। তাঁরা চাকরিপ্রত্যাশী বা শুধু সংবাদপত্র পড়তে আসেন। পাঠাগারে নারী ও শিশুদের পড়ার ব্যবস্থা থাকলেও চলতি মাসে নারী পাঠক এসেছেন হাতে গোনা কয়েকজন।
সেরাজুল ইসলাম নামের একজন চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, এখানে চাকরির প্রস্তুতিমূলক বইয়ের সংকট রয়েছে। চাকরির বইগুলো বাড়ানোর কথা বললেও কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ ছাড়া পাঠাগারটিতে ইন্টারনেট কর্নার থাকলেও একজনের বেশি ব্যবহার করতে পারা যায় না।
সিফাতুল্লাহ নামের একজন বলেন, এই পাঠাগারে জব প্রিপারেশনের জন্য পাঠক আসে। বিশ্ব জানার জন্য যে বইগুলো আছে, সেগুলো পড়ার জন্য পাঠক আসে না।
শিক্ষানবিশ আইনজীবী কুতুব উদ্দিন বলেন, ‘এই লাইব্রেরিতে তিনি পত্রিকা পড়তে আসেন। অনেক সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয় লাইব্রেরিতে, এ জন্য পত্রিকা পড়তে এসে বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে চলে যেতে হয়। আইপিএস আগে ছিল, এখন নেই। ফলে বিদ্যুৎ না থাকলে পড়তে পারি না। আলোর স্বল্পতাও রয়েছে।’
হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র মো. তাওসিফ হোসেন বলে, ‘ক্লাস শেষ করে বিজ্ঞানবিষয়ক বই পড়তে আসি। এখানে ক্লাসের বই ও ম্যাগাজিন থাকলে ভালো হতো।’
সৌরভ দাস নামের এক যুবক বলেন, সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দুই সপ্তাহ থেকে এই লাইব্রেরিতে আসেন। ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে পড়েন এখানে তিনি।
তানিয়া মোস্তারি নামে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে এই লাইব্রেরিতে বসে পড়েন। এখানে পাঠ্যবই থাকলে ভালো হতো।’
রাজশাহী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সাদ মুনতাসির হাসান বলেন, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নতুন বই নেই। ইতিহাস ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আত্মজীবনী নিয়ে তেমন কোনো বই নেই বললে চলে। আট-নয় বছর এখানে আসেন তিনি। নতুন বই আসছে না বলে জানান তিনি।
সহকারী গ্রন্থাগারিক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘৩৪ হাজার বই থাকলেও এখানে পাঠকের সংখ্যা একেবারেই কম। আমরাও লোকবল সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সেবা দিতে পারি না। নতুন পাঠকের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা গ্রন্থাগারের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক সাজিয়া আফরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পাঠক সৃষ্টি হচ্ছে না। আশা করছি, ভিন্ন কিছু আয়োজন করে পাঠকদের আবারও গ্রন্থাগারে ফিরিয়ে আনা যাবে।’ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এখনকার মানুষ মোবাইল ফোনের প্রতি বেশি আগ্রহী বলে পাঠাগারে কেউ বই পড়তে আসেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

বিশাল হলরুমের দুই পাশে সারি সারি বইয়ের তাক। সেগুলোয় থরে থরে সাজানো বই। বসার জন্য আছে আরামদায়ক চেয়ার, সোফা ও টেবিল। পড়ার জন্য আছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসসহ সুন্দর পরিবেশ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সরকারি এই গ্রন্থাগারটিতে ৩৪ হাজারের বেশি বই থাকলেও দিনে গড়ে পাঠক নেই ৩৪ জনও।
২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ্রন্থাগারে স্বপদে বহাল থাকায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া আসেন না।
সরকারি এই গ্রন্থাগারের রেজিস্ট্রি খাতায় গড়ে প্রতিদিন ১৬ থেকে ২৮ জন পাঠকের স্বাক্ষর দেখা যায়। ঘুরেফিরে তাঁরাই মূলত নিয়মিত পাঠক। তাঁরা চাকরিপ্রত্যাশী বা শুধু সংবাদপত্র পড়তে আসেন। পাঠাগারে নারী ও শিশুদের পড়ার ব্যবস্থা থাকলেও চলতি মাসে নারী পাঠক এসেছেন হাতে গোনা কয়েকজন।
সেরাজুল ইসলাম নামের একজন চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, এখানে চাকরির প্রস্তুতিমূলক বইয়ের সংকট রয়েছে। চাকরির বইগুলো বাড়ানোর কথা বললেও কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ ছাড়া পাঠাগারটিতে ইন্টারনেট কর্নার থাকলেও একজনের বেশি ব্যবহার করতে পারা যায় না।
সিফাতুল্লাহ নামের একজন বলেন, এই পাঠাগারে জব প্রিপারেশনের জন্য পাঠক আসে। বিশ্ব জানার জন্য যে বইগুলো আছে, সেগুলো পড়ার জন্য পাঠক আসে না।
শিক্ষানবিশ আইনজীবী কুতুব উদ্দিন বলেন, ‘এই লাইব্রেরিতে তিনি পত্রিকা পড়তে আসেন। অনেক সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয় লাইব্রেরিতে, এ জন্য পত্রিকা পড়তে এসে বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে চলে যেতে হয়। আইপিএস আগে ছিল, এখন নেই। ফলে বিদ্যুৎ না থাকলে পড়তে পারি না। আলোর স্বল্পতাও রয়েছে।’
হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র মো. তাওসিফ হোসেন বলে, ‘ক্লাস শেষ করে বিজ্ঞানবিষয়ক বই পড়তে আসি। এখানে ক্লাসের বই ও ম্যাগাজিন থাকলে ভালো হতো।’
সৌরভ দাস নামের এক যুবক বলেন, সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দুই সপ্তাহ থেকে এই লাইব্রেরিতে আসেন। ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে পড়েন এখানে তিনি।
তানিয়া মোস্তারি নামে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে এই লাইব্রেরিতে বসে পড়েন। এখানে পাঠ্যবই থাকলে ভালো হতো।’
রাজশাহী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সাদ মুনতাসির হাসান বলেন, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নতুন বই নেই। ইতিহাস ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আত্মজীবনী নিয়ে তেমন কোনো বই নেই বললে চলে। আট-নয় বছর এখানে আসেন তিনি। নতুন বই আসছে না বলে জানান তিনি।
সহকারী গ্রন্থাগারিক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘৩৪ হাজার বই থাকলেও এখানে পাঠকের সংখ্যা একেবারেই কম। আমরাও লোকবল সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সেবা দিতে পারি না। নতুন পাঠকের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা গ্রন্থাগারের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক সাজিয়া আফরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পাঠক সৃষ্টি হচ্ছে না। আশা করছি, ভিন্ন কিছু আয়োজন করে পাঠকদের আবারও গ্রন্থাগারে ফিরিয়ে আনা যাবে।’ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এখনকার মানুষ মোবাইল ফোনের প্রতি বেশি আগ্রহী বলে পাঠাগারে কেউ বই পড়তে আসেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিশাল হলরুমের দুই পাশে সারি সারি বইয়ের তাক। সেগুলোয় থরে থরে সাজানো বই। বসার জন্য আছে আরামদায়ক চেয়ার, সোফা ও টেবিল। পড়ার জন্য আছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসসহ সুন্দর পরিবেশ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সরকারি এই গ্রন্থাগারটিতে ৩৪ হাজারের বেশি বই থাকলেও দিনে গড়ে পাঠক নেই ৩৪ জনও।
২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ্রন্থাগারে স্বপদে বহাল থাকায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া আসেন না।
সরকারি এই গ্রন্থাগারের রেজিস্ট্রি খাতায় গড়ে প্রতিদিন ১৬ থেকে ২৮ জন পাঠকের স্বাক্ষর দেখা যায়। ঘুরেফিরে তাঁরাই মূলত নিয়মিত পাঠক। তাঁরা চাকরিপ্রত্যাশী বা শুধু সংবাদপত্র পড়তে আসেন। পাঠাগারে নারী ও শিশুদের পড়ার ব্যবস্থা থাকলেও চলতি মাসে নারী পাঠক এসেছেন হাতে গোনা কয়েকজন।
সেরাজুল ইসলাম নামের একজন চাকরিপ্রত্যাশী বলেন, এখানে চাকরির প্রস্তুতিমূলক বইয়ের সংকট রয়েছে। চাকরির বইগুলো বাড়ানোর কথা বললেও কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এ ছাড়া পাঠাগারটিতে ইন্টারনেট কর্নার থাকলেও একজনের বেশি ব্যবহার করতে পারা যায় না।
সিফাতুল্লাহ নামের একজন বলেন, এই পাঠাগারে জব প্রিপারেশনের জন্য পাঠক আসে। বিশ্ব জানার জন্য যে বইগুলো আছে, সেগুলো পড়ার জন্য পাঠক আসে না।
শিক্ষানবিশ আইনজীবী কুতুব উদ্দিন বলেন, ‘এই লাইব্রেরিতে তিনি পত্রিকা পড়তে আসেন। অনেক সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয় লাইব্রেরিতে, এ জন্য পত্রিকা পড়তে এসে বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে চলে যেতে হয়। আইপিএস আগে ছিল, এখন নেই। ফলে বিদ্যুৎ না থাকলে পড়তে পারি না। আলোর স্বল্পতাও রয়েছে।’
হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র মো. তাওসিফ হোসেন বলে, ‘ক্লাস শেষ করে বিজ্ঞানবিষয়ক বই পড়তে আসি। এখানে ক্লাসের বই ও ম্যাগাজিন থাকলে ভালো হতো।’
সৌরভ দাস নামের এক যুবক বলেন, সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দুই সপ্তাহ থেকে এই লাইব্রেরিতে আসেন। ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে পড়েন এখানে তিনি।
তানিয়া মোস্তারি নামে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ভালো পরিবেশের জন্য বাড়ি থেকে বই এনে এই লাইব্রেরিতে বসে পড়েন। এখানে পাঠ্যবই থাকলে ভালো হতো।’
রাজশাহী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র সাদ মুনতাসির হাসান বলেন, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য নতুন বই নেই। ইতিহাস ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আত্মজীবনী নিয়ে তেমন কোনো বই নেই বললে চলে। আট-নয় বছর এখানে আসেন তিনি। নতুন বই আসছে না বলে জানান তিনি।
সহকারী গ্রন্থাগারিক গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘৩৪ হাজার বই থাকলেও এখানে পাঠকের সংখ্যা একেবারেই কম। আমরাও লোকবল সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সেবা দিতে পারি না। নতুন পাঠকের উপস্থিতি নেই বললেই চলে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা গ্রন্থাগারের ভারপ্রাপ্ত গ্রন্থাগারিক সাজিয়া আফরিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন পাঠক সৃষ্টি হচ্ছে না। আশা করছি, ভিন্ন কিছু আয়োজন করে পাঠকদের আবারও গ্রন্থাগারে ফিরিয়ে আনা যাবে।’ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এখনকার মানুষ মোবাইল ফোনের প্রতি বেশি আগ্রহী বলে পাঠাগারে কেউ বই পড়তে আসেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
৩২ মিনিট আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার প্রতিনিধি

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। বরাবরের মতোই অবকাশযাপনে ভ্রমণপিপাসুরা এবারও দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, শনিবার পর্যন্ত অন্তত ৫ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করবেন। তবে শনিবারেই চাপ কমবে না। পর্যটকের এই ঢল আগামী ১ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকবে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পর্যটকেরা ভিড় করবেন।
হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসের মালিকেরা বলছেন, বুধবার বিকেল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। ইতিমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত শহরের তারকা মানের হোটেলগুলোয় শতভাগ কক্ষ বুকিং রয়েছে। মাঝারি মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
সাগরপারের তারকা মানের হোটেল কক্স টুডেতে কক্ষ আছে ২৪৫টি। তাদের প্রায় সব কক্ষ শনিবার পর্যন্ত বুকিং আছে। হোটেলটির মহাব্যবস্থাপক (রিজার্ভেশন) আবু তালেব শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশানুরূপ পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন।
কক্সবাজার শহর, মেরিন ড্রাইভ, সেন্ট মার্টিন ও আশপাশের এলাকার ৬০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউসে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের রাতযাপনের সুযোগ আছে। হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, বছরের শেষ সময়ে আশানুরূপ পর্যটকের সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল পর্যটক সমাগমে যেন কেউ থাকা-খাওয়ায় বাড়তি অর্থ আদায় না করে তার জন্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আনাগোনায় তিন কিলোমিটার সৈকত মুখর। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শান্ত সৈকতে কেউ গোসলে নেমেছেন, কেউ জেটস্কি করে দূর সাগরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ আবার চেয়ার-ছাতায় বসে প্রিয়জনদের সঙ্গে সমুদ্র দর্শনে সময় কাটাচ্ছেন। গোসলে নামা বিপুল পর্যটকদের নানাভাবে সতর্ক করছেন লাইফগার্ড ও বিচকর্মীরা। এ দিন সকাল থেকেই পর্যটকের বাড়তি চাপে কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী সড়ক, মেরিন ড্রাইভ ও শহরের প্রধান সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
পর্যটকেরা শহরের এই তিন পয়েন্টের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সৈকতে ভিড় করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
কুমিল্লার হোমনা থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা আবিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এর মধ্যে বড়দিনের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে। ফলে বাচ্চাদের নিয়ে তিন দিনের জন্য ঘুরতে বেরিয়ে পড়লাম।’ তাঁর মতো পরিবার নিয়ে অনেকেই বেড়ানোর জন্য বের হয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান ও অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বাড়বে—বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক টহলে রয়েছেন। কোথাও পর্যটক হয়রানির খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন। বরাবরের মতোই অবকাশযাপনে ভ্রমণপিপাসুরা এবারও দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন।
পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, শনিবার পর্যন্ত অন্তত ৫ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে ভ্রমণ করবেন। তবে শনিবারেই চাপ কমবে না। পর্যটকের এই ঢল আগামী ১ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকবে। এর মধ্যে ৩১ ডিসেম্বর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে পর্যটকেরা ভিড় করবেন।
হোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসের মালিকেরা বলছেন, বুধবার বিকেল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। ইতিমধ্যে হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউসগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী শনিবার পর্যন্ত শহরের তারকা মানের হোটেলগুলোয় শতভাগ কক্ষ বুকিং রয়েছে। মাঝারি মানের হোটেল ও রিসোর্টগুলোয় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে।
সাগরপারের তারকা মানের হোটেল কক্স টুডেতে কক্ষ আছে ২৪৫টি। তাদের প্রায় সব কক্ষ শনিবার পর্যন্ত বুকিং আছে। হোটেলটির মহাব্যবস্থাপক (রিজার্ভেশন) আবু তালেব শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন দিনের ছুটিতে আশানুরূপ পর্যটক ভ্রমণে এসেছেন।
কক্সবাজার শহর, মেরিন ড্রাইভ, সেন্ট মার্টিন ও আশপাশের এলাকার ৬০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউসে প্রায় দুই লাখ পর্যটকের রাতযাপনের সুযোগ আছে। হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, বছরের শেষ সময়ে আশানুরূপ পর্যটকের সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। বিপুল পর্যটক সমাগমে যেন কেউ থাকা-খাওয়ায় বাড়তি অর্থ আদায় না করে তার জন্য পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, লাবণী ও সুগন্ধা পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, পর্যটকের আনাগোনায় তিন কিলোমিটার সৈকত মুখর। কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। শান্ত সৈকতে কেউ গোসলে নেমেছেন, কেউ জেটস্কি করে দূর সাগরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ আবার চেয়ার-ছাতায় বসে প্রিয়জনদের সঙ্গে সমুদ্র দর্শনে সময় কাটাচ্ছেন। গোসলে নামা বিপুল পর্যটকদের নানাভাবে সতর্ক করছেন লাইফগার্ড ও বিচকর্মীরা। এ দিন সকাল থেকেই পর্যটকের বাড়তি চাপে কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে কলাতলী সড়ক, মেরিন ড্রাইভ ও শহরের প্রধান সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
পর্যটকেরা শহরের এই তিন পয়েন্টের পাশাপাশি মেরিন ড্রাইভ ধরে দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সৈকতে ভিড় করছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন।
কুমিল্লার হোমনা থেকে পরিবার নিয়ে বেড়াতে এসেছেন সরকারি কর্মকর্তা আবিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। এর মধ্যে বড়দিনের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে। ফলে বাচ্চাদের নিয়ে তিন দিনের জন্য ঘুরতে বেরিয়ে পড়লাম।’ তাঁর মতো পরিবার নিয়ে অনেকেই বেড়ানোর জন্য বের হয়েছেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের প্রধান ও অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছুটিতে পর্যটকদের চাপ বাড়বে—বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক টহলে রয়েছেন। কোথাও পর্যটক হয়রানির খবর পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, বুধবার বিকেলে সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইল ১ নম্বর রোডের মারুফ টি স্টল নামক দোকানে অভিযান পরিচালনা করে তির শিলং-জাতীয় জুয়া খেলা অবস্থায় তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সিলেটের কোতোয়ালি মডেল থানাধীন কানিশাইলের সজীব মিয়ার কলোনির রমিজ আলীর ছেলে তাহের মিয়া (৩০), উসমান মিয়ার ছেলে শামীম (২০), ইমন মিয়ার কলোনির মো. আব্দুল করিম তালুকদারের ছেলে মো. স্বপন মিয়া (৫৫), রঙ্গ মিয়ার ছেলে জসিম (৪৫), জামাল উদ্দিনের ছেলে আল আমিন (২৭), আব্দুর রশিদের ছেলে মো. বাদল (৩৮) এবং আবুল কালামের ছেলে সুজাত মিয়া (৩৫)।
মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানান, তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
৩২ মিনিট আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।
র্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।
দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।
৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার রিয়াদ শিউলী বেগমের একমাত্র ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২ লাখ ৫ হাজার ৮০ টাকা, দুটি আইফোন, একটি স্মার্টফোন ও একটি এয়ারপড জব্দ করা হয়।
র্যাবের পাঠানো বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, নিহত শিউলি বেগম সৌদি আরবপ্রবাসী ছিলেন। গত ২৭ অক্টোবর দুই মাসের ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। পরে নগরীর ট্যাংক রোডের বাসিন্দা রবিউল ইসলামের বাড়ির নিচতলায় ছেলে রিয়াদ খান এবং দ্বিতীয় স্বামী সাগরকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন।
দেশে আসার ১০-১২ দিন পরে উত্তরা ব্যাংক খুলনা শাখা থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আলমারিতে রেখে দেন।
৯ ডিসেম্বর রাতে শিউলী বেগমের বড় মেয়ে রুবিনা আক্তার এবং তাঁর স্বামী রাজিব রাতের খাবার খেয়ে বাড়িতে চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল থেকে শিউলী বেগমকে ফোনে না পেয়ে রুবিনা আক্তারকে খোঁজ নিতে বলেন তাঁর স্বামী।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে তাঁর সন্ধান না পেয়ে ওই দিন রাতে স্থানীয়দের সহায়তায় তালা ভেঙে ঘর থেকে শিউলী বেগমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পরে তাঁর ঘর থেকে পৌনে ৭ লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়। শিউলী বেগম হত্যার পর থেকে একমাত্র ছেলে রিয়াদ খানেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই রায়হান গাজী বাদী হয়ে শিউলী বেগমের ছেলে রিয়াদ খানকে আসামি করে মামলা করেন। উন্নত প্রযুক্তির সহায়তায় র্যাব খুলনা-৬ ও ৭-এর একটি দল তাঁকে ফেনী সদর থেকে গ্রেপ্তার করে।

২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
৩২ মিনিট আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।
খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।
তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।
ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’
আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’
এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

নরসিংদীতে অদ্ভুত আকৃতির বাছুরের জন্ম হয়েছে। বাছুরটির রয়েছে দুটি মুখ, দুটি জিহ্বা, দুটি কান ও তিনটি চোখ। এর মধ্যে একটি চোখ বাছুরের কপালের মাঝখানে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর রাতে শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের পুবেরগাঁও গ্রামে স্থানীয় ইউপি সদস্য কাশেম খানের খামারে বাছুরটির জন্ম।
খামারমালিক কাশেম খান বলেন, বাছুরটি জন্মের পর থেকেই অসুস্থ। স্বাভাবিকভাবে দুধ পান করতে না পারায় ফিডারের মাধ্যমে দুধ খাওয়াতে হচ্ছে।
তিনি জানান, তাঁর খামারের একটি গাভি বাছুরটির জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, এর আগেও গাভিটির বাছুর হয়েছে। কিন্তু এবারের মতো এমন অদ্ভুদ বাছুর আগে কখনো হয়নি।
ঘটনাটি জানাজানির পর থেকেই বাছুরটিকে একনজর দেখতে আশপাশের কৌতূহলী মানুষ খামারে আসছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল জলিল বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে গরু-ছাগল দেখছি। কিন্তু তিন চোখ আর দুই মুখের বাছুর এই প্রথম দেখলাম। খবর পেয়ে দূর থেকে এসেছি।’
আরেক স্থানীয় নারী জরিনা বেগম বলেন, ‘বাছুরটা দেখতে অদ্ভুত লাগলেও মায়া হচ্ছে। বাছুরটির স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। অনেকেই দ্রুত প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিচ্ছেন।’
এর আগে এ ধরনের বাছুর জন্মের বিষয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সাধারণত জেনেটিকস ডিফেক্টের কারণে গাভির এমন ত্রুটিপূর্ণ বাচ্চার জন্ম হয়।

২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বড়দিন ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত টানা তিন দিন অফিস-আদালতে ছুটি চলছে। বার্ষিক পরীক্ষা শেষে কয়েক দিন ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ। এই লম্বা ছুটি কিংবা বিশেষ দিনে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে বের হয়েছেন।
৩২ মিনিট আগে
সিলেটে জুয়া খেলা অবস্থায় ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনায় শিউলী বেগম হত্যা মামলায় ছেলে মো. রিয়াদ খানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৪টার দিকে তাঁকে খুলনা র্যাব-৬ এবং ৭-এর যৌথ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে