ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে বিদ্যালয়ের পুরোনো আসবাব বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে উপজেলা শিক্ষা অফিস।
আজ বুধবার সকালের দিকে ধুনট উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিক তদন্তে স্থানীয় লোকজনের এ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে দু-এক দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
জানা গেছে, ভান্ডারবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আধা পাকা পুরোনো ভবনটি অপসারণের জন্য উপজেলা পরিষদ থেকে প্রকাশ্যে নিলাম ডাক হয়। গত ২২ ফেব্রুয়ারি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিলাম ডাকের মাধ্যমে জুয়েল সরকার নামের এক ব্যবসায়ী কার্যাদেশটি পেয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কার্যাদেশ পাওয়ার পর ওই ব্যবসায়ী অপসারণের কাজ শুরু করে ভবনে থাকা আলমারি, টেবিল, চেয়ার, বেঞ্চ ও ঢেউটিন বিধিবহির্ভূতভাবে নিয়ে যান। শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার সামগ্রী কেনার অজুহাতে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম ও সভাপতি অমিত হাসান পুরোনো আসবাবগুলো ওই ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করেছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভাপতির অনুমতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার সামগ্রী কেনার জন্য ব্যবসায়ীকে পুরোনো আসবাব দেওয়া হয়েছে। তবে সভাপতি ওই ব্যবসায়ীর কাছে কত টাকায় বিক্রি করেছেন, তা জানা নেই।’
বিদ্যালয়ের সভাপতি অমিত হাসান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ব্যবসায়ী জুয়েল সরকার বলেন, ‘কার্যাদেশের বাইরে কোনো আসবাব নেওয়া হয়নি। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমার নামে অপপ্রচার করছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার মহন্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বগুড়ার ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সভাপতির বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে বিদ্যালয়ের পুরোনো আসবাব বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে উপজেলা শিক্ষা অফিস।
আজ বুধবার সকালের দিকে ধুনট উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার দেবনাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিক তদন্তে স্থানীয় লোকজনের এ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে দু-এক দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।
জানা গেছে, ভান্ডারবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আধা পাকা পুরোনো ভবনটি অপসারণের জন্য উপজেলা পরিষদ থেকে প্রকাশ্যে নিলাম ডাক হয়। গত ২২ ফেব্রুয়ারি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিলাম ডাকের মাধ্যমে জুয়েল সরকার নামের এক ব্যবসায়ী কার্যাদেশটি পেয়েছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কার্যাদেশ পাওয়ার পর ওই ব্যবসায়ী অপসারণের কাজ শুরু করে ভবনে থাকা আলমারি, টেবিল, চেয়ার, বেঞ্চ ও ঢেউটিন বিধিবহির্ভূতভাবে নিয়ে যান। শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার সামগ্রী কেনার অজুহাতে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম ও সভাপতি অমিত হাসান পুরোনো আসবাবগুলো ওই ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করেছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভাপতির অনুমতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার সামগ্রী কেনার জন্য ব্যবসায়ীকে পুরোনো আসবাব দেওয়া হয়েছে। তবে সভাপতি ওই ব্যবসায়ীর কাছে কত টাকায় বিক্রি করেছেন, তা জানা নেই।’
বিদ্যালয়ের সভাপতি অমিত হাসান অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ব্যবসায়ী জুয়েল সরকার বলেন, ‘কার্যাদেশের বাইরে কোনো আসবাব নেওয়া হয়নি। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আমার নামে অপপ্রচার করছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার মহন্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৬ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১০ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে