চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে চলছে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলার আয়োজন। মাসব্যাপী মেলাটির জন্য খেলার মাঠ খুঁড়ে বানানো হচ্ছে ইট-সিমেন্টের স্থাপনা। ফলে মেলা শেষে মাঠটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান খোলোয়াড়েরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে ১ মে থেকে শুরু হবে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলা। চলবে ৩১ মে পর্যন্ত। এবারই প্রথম এখানে এই মেলা হচ্ছে। মেলাটির আয়োজন করছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি।
গতকাল সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে খেলার মাঠে ঢুকতেই দেখা গেল, নির্মিত হচ্ছে প্রধান ফটক। ইট-সিমেন্ট দিয়ে বানানো হয়েছে আরও বিভিন্ন স্থাপনা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেলার উদ্দশ্যে ১১ দিন ধরে মাঠটিতে অবকাঠামো নির্মাণের জন্য খোঁড়াখুঁড়ি চলছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মুস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, ‘মেলার জন্য পুরাতন স্টেডিয়ামটিতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণে ইট ফেলা হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আমার বুকেই ইট পড়ছে। আমাদের কোনো কিছু করার নেই। যদি কিছু করার থাকত তাহলে মেলাটি বন্ধ করে দিতাম। তারপরেও চেষ্টা করেছি। বিভিন্ন জনকে দিয়ে বলিয়েছি কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। মাঠটি যে অবস্থায় ছিল, সেটি আর আগের অবস্থায় নেওয়া সম্ভব হবে না।’
সাবেক ফুটবলার ও ক্রীড়া প্রশিক্ষক শামসুল আলম বলেন, ‘মাঠটিতে আমরা নিয়মিত ফুটবল খেলার অনুশীলন করাতাম। মেলার আয়োজন করায় প্রায় দুই কিলোমিটার দূরের আরেকটি স্টেডিয়ামে অনুশীলনে যেতে হচ্ছে। আমরা চাই, খেলার মাঠে মেলার আয়োজন বন্ধ করা হোক।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, ‘জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে অনুমতি নিয়ে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, খেলার মাঠটি সংস্কারের জন্য আলাদাভাবে জামানত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খেলার মাঠটি সংস্কার করে দিলে আমরা জামানত ফেরত পাব।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা ক্রীড়া সংস্থার এক সদস্য বলেন, ‘জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ যেখানে মেলার অনুমতি দিয়েছে। সেখানে ডিসি কিংবা জেলা ক্রীড়া সংস্থার কিছু করার থাকে না। আমরা স্থানীয় খেলাধুলার উন্নয়নের জন্য মেলা আয়োজকদের মোটা অঙ্কের একটি অ্যামাউন্ট জমা দিতে বলেছিলাম। সেটা সম্ভবত তাঁরা দিয়েছে। তবে কত টাকা দিয়েছে। সেটা আমার জানা নেই।’
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক ও ডিসি মো. আব্দুস সামাদ খেলার মাঠে মেলার আয়োজনের প্রশ্নের কথা শুনে ফোন কেটে দেন। পরে আবার কল দিলে তিনি ফোন ধরেননি।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমার জানা নেই। আপনি ডিসির সঙ্গে কথা বলতে পারেন। আমাকে খোঁজখবর নিতে হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে চলছে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলার আয়োজন। মাসব্যাপী মেলাটির জন্য খেলার মাঠ খুঁড়ে বানানো হচ্ছে ইট-সিমেন্টের স্থাপনা। ফলে মেলা শেষে মাঠটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান খোলোয়াড়েরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে ১ মে থেকে শুরু হবে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলা। চলবে ৩১ মে পর্যন্ত। এবারই প্রথম এখানে এই মেলা হচ্ছে। মেলাটির আয়োজন করছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি।
গতকাল সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে খেলার মাঠে ঢুকতেই দেখা গেল, নির্মিত হচ্ছে প্রধান ফটক। ইট-সিমেন্ট দিয়ে বানানো হয়েছে আরও বিভিন্ন স্থাপনা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেলার উদ্দশ্যে ১১ দিন ধরে মাঠটিতে অবকাঠামো নির্মাণের জন্য খোঁড়াখুঁড়ি চলছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মুস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, ‘মেলার জন্য পুরাতন স্টেডিয়ামটিতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণে ইট ফেলা হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আমার বুকেই ইট পড়ছে। আমাদের কোনো কিছু করার নেই। যদি কিছু করার থাকত তাহলে মেলাটি বন্ধ করে দিতাম। তারপরেও চেষ্টা করেছি। বিভিন্ন জনকে দিয়ে বলিয়েছি কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। মাঠটি যে অবস্থায় ছিল, সেটি আর আগের অবস্থায় নেওয়া সম্ভব হবে না।’
সাবেক ফুটবলার ও ক্রীড়া প্রশিক্ষক শামসুল আলম বলেন, ‘মাঠটিতে আমরা নিয়মিত ফুটবল খেলার অনুশীলন করাতাম। মেলার আয়োজন করায় প্রায় দুই কিলোমিটার দূরের আরেকটি স্টেডিয়ামে অনুশীলনে যেতে হচ্ছে। আমরা চাই, খেলার মাঠে মেলার আয়োজন বন্ধ করা হোক।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, ‘জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে অনুমতি নিয়ে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, খেলার মাঠটি সংস্কারের জন্য আলাদাভাবে জামানত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খেলার মাঠটি সংস্কার করে দিলে আমরা জামানত ফেরত পাব।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা ক্রীড়া সংস্থার এক সদস্য বলেন, ‘জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ যেখানে মেলার অনুমতি দিয়েছে। সেখানে ডিসি কিংবা জেলা ক্রীড়া সংস্থার কিছু করার থাকে না। আমরা স্থানীয় খেলাধুলার উন্নয়নের জন্য মেলা আয়োজকদের মোটা অঙ্কের একটি অ্যামাউন্ট জমা দিতে বলেছিলাম। সেটা সম্ভবত তাঁরা দিয়েছে। তবে কত টাকা দিয়েছে। সেটা আমার জানা নেই।’
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক ও ডিসি মো. আব্দুস সামাদ খেলার মাঠে মেলার আয়োজনের প্রশ্নের কথা শুনে ফোন কেটে দেন। পরে আবার কল দিলে তিনি ফোন ধরেননি।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ এনডিসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমার জানা নেই। আপনি ডিসির সঙ্গে কথা বলতে পারেন। আমাকে খোঁজখবর নিতে হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে