চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহারাজপুর ইউনিয়নের মজিবুর রহমান টুটুল প্রায় এক যুগ ধরে মাদকের কারবার করে আসছেন। তবে তাঁর দাবি অনুযায়ী, দুই মাস ধরে তিনি মাদক কারবার ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু এলাকাবাসী তা বিশ্বাস করছে না। তাই আজ বুধবার দুপুরে স্ত্রী এমালি বেগমকে সঙ্গে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে মাদকের কারবার ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
আজ বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিশ্বরোড মোড়ের একটি অফিসে সংবাদ সম্মেলন করেন এই দম্পতি। এ সময় তাঁরা মাদক কারবার ছেড়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। টুটুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের মহারাজপুর ইউনিয়নের গোয়াটুলি গ্রামের বাসিন্দা।
সংবাদ সম্মেলনে মজিবুর রহমান টুটুল বলেন, ‘আমি ১২ বছর ধরে গাঁজা, হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। দুই মাস ধরে আমার স্বাভাবিক জ্ঞান ফিরেছে। বুঝতে পেরেছি, আমি ভুল পথে হাঁটছিলাম। তাই এই চিন্তা থেকেই আমি মাদক কারবার ছেড়ে দিয়েছি। কিন্তু এলাকাবাসী আমাকে মেনে নিচ্ছে না। তারা আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। তাই বাধ্য হয়ে সংবাদ সম্মেলন করছি। আমি সবার মতো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই।’
মুজিবুর রহমানের স্ত্রী এমালি বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী দুই মাস আগেই মাদক কারবার ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু মানুষ আমাদের এখনো খারাপ চোখে দেখছে। এতে আমাদের বিভিন্ন হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। আমি ও আমার স্বামী স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই। মানসম্মান নিয়ে সমাজে বসবাস করতে চাই।’
এমালি বেগম আরও বলেন, ‘আমার স্বামীর নামে এখনো ছয়টি মাদক মামলা রয়েছে। মামলাগুলোতে তিনি জামিনে আছেন।’
এ বিষয়ে মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নাহিদ ইসলাম রাজন বলেন, ‘টুটুল মাদক কারবার ছাড়ার বিষয়ে আমাকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছিল। আমি পুলিশ ও মিডিয়া কর্মীদের সহায়তা নিতে বলেছিলাম। সে যদি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে, তবে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম সাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদক কারবারিরা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এলে তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। আবার ঘোষণা দিয়ে যদি ভেতরে ভেতরে মাদকের কারবার করে, তবে প্রমাণ সাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহারাজপুর ইউনিয়নের মজিবুর রহমান টুটুল প্রায় এক যুগ ধরে মাদকের কারবার করে আসছেন। তবে তাঁর দাবি অনুযায়ী, দুই মাস ধরে তিনি মাদক কারবার ছেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু এলাকাবাসী তা বিশ্বাস করছে না। তাই আজ বুধবার দুপুরে স্ত্রী এমালি বেগমকে সঙ্গে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে মাদকের কারবার ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
আজ বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিশ্বরোড মোড়ের একটি অফিসে সংবাদ সম্মেলন করেন এই দম্পতি। এ সময় তাঁরা মাদক কারবার ছেড়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। টুটুল চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের মহারাজপুর ইউনিয়নের গোয়াটুলি গ্রামের বাসিন্দা।
সংবাদ সম্মেলনে মজিবুর রহমান টুটুল বলেন, ‘আমি ১২ বছর ধরে গাঁজা, হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। দুই মাস ধরে আমার স্বাভাবিক জ্ঞান ফিরেছে। বুঝতে পেরেছি, আমি ভুল পথে হাঁটছিলাম। তাই এই চিন্তা থেকেই আমি মাদক কারবার ছেড়ে দিয়েছি। কিন্তু এলাকাবাসী আমাকে মেনে নিচ্ছে না। তারা আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছে। তাই বাধ্য হয়ে সংবাদ সম্মেলন করছি। আমি সবার মতো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই।’
মুজিবুর রহমানের স্ত্রী এমালি বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী দুই মাস আগেই মাদক কারবার ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু মানুষ আমাদের এখনো খারাপ চোখে দেখছে। এতে আমাদের বিভিন্ন হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। আমি ও আমার স্বামী স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই। মানসম্মান নিয়ে সমাজে বসবাস করতে চাই।’
এমালি বেগম আরও বলেন, ‘আমার স্বামীর নামে এখনো ছয়টি মাদক মামলা রয়েছে। মামলাগুলোতে তিনি জামিনে আছেন।’
এ বিষয়ে মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নাহিদ ইসলাম রাজন বলেন, ‘টুটুল মাদক কারবার ছাড়ার বিষয়ে আমাকে মৌখিকভাবে জানানো হয়েছিল। আমি পুলিশ ও মিডিয়া কর্মীদের সহায়তা নিতে বলেছিলাম। সে যদি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে, তবে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম সাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদক কারবারিরা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এলে তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। আবার ঘোষণা দিয়ে যদি ভেতরে ভেতরে মাদকের কারবার করে, তবে প্রমাণ সাপেক্ষে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে