পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারায় সজিরন খাতুন (৪০) নামের এক নারীকে কুপিয়ে হত্যা মামলার প্রধান আসামি জিয়াউর রহমান ওরফে জিয়া সরদারকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁকে পাবনা সদরের মালিগাছা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিয়া সরদার সদর উপজেলার চর বলরামপুর গ্রামের ইসাহাক সরদারের ছেলে। নিহত সজিরন খাতুন একই উপজেলার পশ্চিম চর বলরামপুর গ্রামের মৃত হেকমত আলী প্রামাণিকের মেয়ে। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা ছিলেন এবং তাঁর বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।
র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত ৩১ মার্চ বিকেল ৫টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের বিআরএস ইটভাটার মধ্যে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। সেই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেদিন রাত ১০টার দিকে পশ্চিম চর বলরামপুর নামক এলাকায় গৃহবধূ সজিরন খাতুনকে প্রতিপক্ষের লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়।
পরে পরিবারের লোকজন আহত সজিরন খাতুনকে প্রথমে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন সজিরন।
এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ভাই আব্দুল গফুর প্রামাণিক বাদী হয়ে ১ এপ্রিল পাবনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় জিয়া সরদারকে প্রধান আসামিসহ ২০ জনকে এজাহারনামীয় এবং ১০-১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
মামলার পরে র্যাব সদর দপ্তর ইন্ট উইংয়ের সহায়তায় মঙ্গলবার রাতে পাবনা সদরের মালিগাছা এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামি জিয়াউর রহমান ওরফে জিয়া সরদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়ে র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান জানান, পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেপ্তার আসামিকে পাবনা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়। পরে সেখান থেকে আজ দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারায় সজিরন খাতুন (৪০) নামের এক নারীকে কুপিয়ে হত্যা মামলার প্রধান আসামি জিয়াউর রহমান ওরফে জিয়া সরদারকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁকে পাবনা সদরের মালিগাছা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জিয়া সরদার সদর উপজেলার চর বলরামপুর গ্রামের ইসাহাক সরদারের ছেলে। নিহত সজিরন খাতুন একই উপজেলার পশ্চিম চর বলরামপুর গ্রামের মৃত হেকমত আলী প্রামাণিকের মেয়ে। তিনি স্বামী পরিত্যক্তা ছিলেন এবং তাঁর বাবার বাড়িতে বসবাস করতেন।
র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত ৩১ মার্চ বিকেল ৫টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের বিআরএস ইটভাটার মধ্যে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। সেই তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেদিন রাত ১০টার দিকে পশ্চিম চর বলরামপুর নামক এলাকায় গৃহবধূ সজিরন খাতুনকে প্রতিপক্ষের লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়।
পরে পরিবারের লোকজন আহত সজিরন খাতুনকে প্রথমে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন সজিরন।
এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির ভাই আব্দুল গফুর প্রামাণিক বাদী হয়ে ১ এপ্রিল পাবনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় জিয়া সরদারকে প্রধান আসামিসহ ২০ জনকে এজাহারনামীয় এবং ১০-১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
মামলার পরে র্যাব সদর দপ্তর ইন্ট উইংয়ের সহায়তায় মঙ্গলবার রাতে পাবনা সদরের মালিগাছা এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামি জিয়াউর রহমান ওরফে জিয়া সরদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়ে র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান জানান, পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেপ্তার আসামিকে পাবনা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়। পরে সেখান থেকে আজ দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে