নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়ার মামলায় রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে পাঁচদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজশাহী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ এর বিচারক মাহবুব আলম তাঁর রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জালাল উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ৬ এর ২ ধারার মামলায় আসামি চাঁদকে বিকেলে আদালতে তোলে পুলিশ। চাঁদ প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি কেন দিয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রীকে ও হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না তা জানতে জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন জানিয়ে আদালতে তাঁর ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়।
এ সময় চাঁদের আইনজীবীরা রিমান্ডের বিরোধিতা করেন। তবে শুনানি শেষে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদেশের পর বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চাঁদ আদালতের কাঠগড়ায় বসে ছিলেন। আদালত থেকে তাঁকে সরাসরি রাজশাহীর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নেওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে নগরীর ভেড়িপাড়া মোড় থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তাকে আদালতে তোলা হয়।
গত ১৯ মে বিকেলে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে চাঁদ বলেন, ‘আর ২৭ দফা ১০ দফার মধ্যে আমরা নাই। এক দফা-শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করার জন্য যা যা করার দরকার আমরা করব।’
তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও দুই দিন পর ছড়িয়ে পড়লে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। রাজশাহী জেলা ও মহানগরসহ দেশের বিভিন্ন থানায় তার নামে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বেশকিছু মামলা হয়। আত্মগোপনে থাকা চাঁদকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়ে আসছিল পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তারের পর চাঁদকে রাজশাহীর পুঠিয়া থানার মামলায় আদালতে তোলে পুলিশ।
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়ার মামলায় রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে পাঁচদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজশাহী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ এর বিচারক মাহবুব আলম তাঁর রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জালাল উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ৬ এর ২ ধারার মামলায় আসামি চাঁদকে বিকেলে আদালতে তোলে পুলিশ। চাঁদ প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি কেন দিয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রীকে ও হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না তা জানতে জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন জানিয়ে আদালতে তাঁর ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়।
এ সময় চাঁদের আইনজীবীরা রিমান্ডের বিরোধিতা করেন। তবে শুনানি শেষে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আদেশের পর বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চাঁদ আদালতের কাঠগড়ায় বসে ছিলেন। আদালত থেকে তাঁকে সরাসরি রাজশাহীর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নেওয়ার কথা রয়েছে।
এর আগে আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে নগরীর ভেড়িপাড়া মোড় থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তাকে আদালতে তোলা হয়।
গত ১৯ মে বিকেলে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে চাঁদ বলেন, ‘আর ২৭ দফা ১০ দফার মধ্যে আমরা নাই। এক দফা-শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে। শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করার জন্য যা যা করার দরকার আমরা করব।’
তাঁর এই বক্তব্যের ভিডিও দুই দিন পর ছড়িয়ে পড়লে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। রাজশাহী জেলা ও মহানগরসহ দেশের বিভিন্ন থানায় তার নামে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বেশকিছু মামলা হয়। আত্মগোপনে থাকা চাঁদকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়ে আসছিল পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তারের পর চাঁদকে রাজশাহীর পুঠিয়া থানার মামলায় আদালতে তোলে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানায়, আছমা আক্তার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের হবিরবাড়ী গ্রামের সিডষ্টোর বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে দিয়ে মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময় দ্রুতগতির বালি বোঝাই একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে।
২ মিনিট আগেআবিদ নার্সারির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘২০২০–২১ সালে বিভিন্ন স্থান থেকে চারা এনে রোপণ করি। গত বছর কয়েকটি গাছে সামান্য ফল ধরেছিল। এবছর আশানুরূপ ফল এসেছে। আগস্টের শেষ সপ্তাহ থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ফলগুলো পাকে।’
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি কখনো ক্ষমতার রাজনীতি করে না, বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দলের নেতা–কর্মীরা রক্ত দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন। আমরা তাঁদের কাছে দায়বদ্ধ।’
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঘরে একা ছিলেন। তাঁর ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে দেখতে পান, ঘরের দরজা খোলা এবং কক্ষগুলো রক্তাক্ত। পরে রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তূপের নিচে মমতাজ বেগমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের
১ ঘণ্টা আগে