রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার ঘটনার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভবনের সামনে গতকাল রোববার বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় উপাচার্য সেখানে কথা বলার জন্য গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁর ওপর চড়াও হন। এ ঘটনার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভবনের নামফলক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বলছেন, এ ধরনের কাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা করতে পারেন না। তাঁদের আন্দোলনের আড়ালে তৃতীয় পক্ষ এই কাজ করেছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপাচার্যের বাসভবনের সামনের দেয়ালে যে নামফলক ছিল, সেটা নেই। এখন শুধু এর ছাপের চিহ্ন রয়ে গেছে।
উপাচার্য ভবনের প্রহরী সাদেম মিয়া জানান, গতকাল উপাচার্য অবরুদ্ধ থাকার সময় শিক্ষার্থীরা বাসভবনের দিকে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। এরপর থেকেই নামফলকটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়ক আব্দুল মজিদ অন্তর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন শুরু করি। কিন্তু এর মধ্যে বিভিন্ন গ্রুপ তৈরি হয়েছে এবং কিছু দুষ্কৃতকারী ঢুকে পড়েছেন। তাঁরা সাংবাদিকদের ওপর হামলা করেছেন, উপাচার্যের বাড়ির নাম ফলক খুলে নিয়ে গেছেন। পরে ওই আন্দোলন আর আমাদের ছিল না। এমনকি রেললাইনে আগুন জ্বালানোর ঘটনায় আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আতাউর রহমান রাজু বলেন, ‘তিলকে তাল করা উচিত হয়নি। এতে শিক্ষার্থীদের এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অতুলনীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। আন্দোলন-সংগ্রামের প্রয়োজন আছে তবে এর ভাষা ভিন্ন হতে পারত। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সুষ্ঠু পরিবেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য যারা তৎপর ছিল তাঁরাই এই কাজ করেছে।’
নামফলক উধাও হওয়ার বিষয়ে অবগত নন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক। তিনি বলেন, ‘আমি খোঁজ নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করব।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার ঘটনার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভবনের সামনে গতকাল রোববার বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় উপাচার্য সেখানে কথা বলার জন্য গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁর ওপর চড়াও হন। এ ঘটনার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভবনের নামফলক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বলছেন, এ ধরনের কাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা করতে পারেন না। তাঁদের আন্দোলনের আড়ালে তৃতীয় পক্ষ এই কাজ করেছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপাচার্যের বাসভবনের সামনের দেয়ালে যে নামফলক ছিল, সেটা নেই। এখন শুধু এর ছাপের চিহ্ন রয়ে গেছে।
উপাচার্য ভবনের প্রহরী সাদেম মিয়া জানান, গতকাল উপাচার্য অবরুদ্ধ থাকার সময় শিক্ষার্থীরা বাসভবনের দিকে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। এরপর থেকেই নামফলকটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়ক আব্দুল মজিদ অন্তর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন শুরু করি। কিন্তু এর মধ্যে বিভিন্ন গ্রুপ তৈরি হয়েছে এবং কিছু দুষ্কৃতকারী ঢুকে পড়েছেন। তাঁরা সাংবাদিকদের ওপর হামলা করেছেন, উপাচার্যের বাড়ির নাম ফলক খুলে নিয়ে গেছেন। পরে ওই আন্দোলন আর আমাদের ছিল না। এমনকি রেললাইনে আগুন জ্বালানোর ঘটনায় আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক আতাউর রহমান রাজু বলেন, ‘তিলকে তাল করা উচিত হয়নি। এতে শিক্ষার্থীদের এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অতুলনীয় ক্ষতি হয়ে গেছে। আন্দোলন-সংগ্রামের প্রয়োজন আছে তবে এর ভাষা ভিন্ন হতে পারত। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সুষ্ঠু পরিবেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য যারা তৎপর ছিল তাঁরাই এই কাজ করেছে।’
নামফলক উধাও হওয়ার বিষয়ে অবগত নন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক। তিনি বলেন, ‘আমি খোঁজ নিয়ে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করব।’
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সিএনজি রিফুয়েলিং স্টেশনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বাস ও অটোরিকশাসহ অন্তত ১২টি গাড়ি যান পুড়ে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকালে উপজেলার আউশকান্দিতে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একটি প্রাইভেটকার উল্টে গিয়ে তিনজন নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের উপজেলার ষোলঘর এলাকায় যাত্রী ছাউনির পাশে ঢাকামুখী লেনে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও একজন।
৩৮ মিনিট আগেমাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৭ ঘণ্টা আগে