নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
প্রথমেই শপথ নিতে হবে যে, কখনো আর কেউ কোনো অপরাধে জড়াবে না। বাড়ি গিয়ে মা-বাবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে। গাছ লাগাতে হবে। বড়দের ভালো কাজের সঙ্গেও থাকতে হবে। সাজা না দিয়ে এসব ভালো কাজ করার শর্তে রাজশাহীর ৩৭ শিশুকে প্রবেশন দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহীর শিশু আদালত-২ এর বিচারক মুহা. হাসানুজ্জামান এ আদেশ দেন। প্রবেশন আইনের সুবিধা দিয়ে ৩০টি মামলায় মোট ৩৭ শিশুকে প্রবেশন দেন আদালত। রাজশাহীর আদালতে আগেও এ ধরনের ব্যতিক্রমী আদেশ দেওয়া হলেও একসঙ্গে এত বেশিজনকে এবারই প্রথম এ ধরনের সুবিধা দেওয়া হলো।
শিশু-কিশোর আসামি বলে তাদের ভালো হওয়ার সুযোগ দিতে আদালত ব্যতিক্রমী এ আদেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নাসরিন আখতার মিতা। তিনি জানান, মোট ৩০টি মামলায় এই ৩৭ জন শিশুর ব্যাপারে আদেশ দেওয়া হয়েছে। রাজশাহীর পবা, মোহনপুর, দুর্গাপুর, পুঠিয়া, বাগমারা, বাঘা ও চারঘাট উপজেলায় এই ৩০ মামলা দায়ের হয়েছিল।
মামলার মোট ৩৭ শিশু আসামির মধ্যে আদেশের সময় আদালতে ২৬ জন উপস্থিত ছিল। এর মধ্যে ২৫ জন ছেলে ও একজন মেয়ে। মাদকদ্রব্য বহন, মারামারি, যৌন হয়রানি ও ধর্ষণ চেষ্টাসহ বিভিন্ন লঘুদণ্ডের মামলা আছে এদের বিরুদ্ধে। আদেশের সময় ১১ জন অনুপস্থিত থাকলেও আদেশ সবার জন্য প্রযোজ্য বলে আদালত আদেশে বলেছেন।
তিনি আরও জানান, সবার জীবনেই এটি প্রথম মামলা ছিল। আর কোনো দিন অপরাধে জড়াবে না শপথ পাঠসহ, ভালো কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রায় কার্যকরের এই বিষয়টি সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রবেশন কর্মকর্তাকে দেখভাল করতে বলা হয়েছে। শিশুরা আগামী ছয় মাস তার পর্যবেক্ষণে থাকবে। প্রবেশন কর্মকর্তা দুই মাস পর পর আদালতে প্রতিবেদন দেবেন। আগামী বছরের ১৫ মে শিশুরা আদালতে হাজির হবে। সেদিন প্রবেশন কর্মকর্তার প্রতিবেদন দেখে আদালত মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করবেন।
রাজশাহী সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রবেশন কর্মকর্তা মতিনুর রহমান বলেন, সাজা না দিয়ে বিকল্প পন্থায় এসব শিশুদের সংশোধনের সুযোগ দিয়েছেন আদালত। শিশুদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আদালত একটি ভালো আদেশ দিয়েছেন।
আদালত বলেছেন, শিশুরা ভালোভাবে চলাফেরার পাশাপাশি দুটি করে ভালো কাজও করবে। কে কোন ভালো কাজ দুটি করবে তা ওই শিশুদের অপরাধের ধরন দেখে ঠিক করে দেওয়া হবে।
প্রথমেই শপথ নিতে হবে যে, কখনো আর কেউ কোনো অপরাধে জড়াবে না। বাড়ি গিয়ে মা-বাবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে। গাছ লাগাতে হবে। বড়দের ভালো কাজের সঙ্গেও থাকতে হবে। সাজা না দিয়ে এসব ভালো কাজ করার শর্তে রাজশাহীর ৩৭ শিশুকে প্রবেশন দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজশাহীর শিশু আদালত-২ এর বিচারক মুহা. হাসানুজ্জামান এ আদেশ দেন। প্রবেশন আইনের সুবিধা দিয়ে ৩০টি মামলায় মোট ৩৭ শিশুকে প্রবেশন দেন আদালত। রাজশাহীর আদালতে আগেও এ ধরনের ব্যতিক্রমী আদেশ দেওয়া হলেও একসঙ্গে এত বেশিজনকে এবারই প্রথম এ ধরনের সুবিধা দেওয়া হলো।
শিশু-কিশোর আসামি বলে তাদের ভালো হওয়ার সুযোগ দিতে আদালত ব্যতিক্রমী এ আদেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নাসরিন আখতার মিতা। তিনি জানান, মোট ৩০টি মামলায় এই ৩৭ জন শিশুর ব্যাপারে আদেশ দেওয়া হয়েছে। রাজশাহীর পবা, মোহনপুর, দুর্গাপুর, পুঠিয়া, বাগমারা, বাঘা ও চারঘাট উপজেলায় এই ৩০ মামলা দায়ের হয়েছিল।
মামলার মোট ৩৭ শিশু আসামির মধ্যে আদেশের সময় আদালতে ২৬ জন উপস্থিত ছিল। এর মধ্যে ২৫ জন ছেলে ও একজন মেয়ে। মাদকদ্রব্য বহন, মারামারি, যৌন হয়রানি ও ধর্ষণ চেষ্টাসহ বিভিন্ন লঘুদণ্ডের মামলা আছে এদের বিরুদ্ধে। আদেশের সময় ১১ জন অনুপস্থিত থাকলেও আদেশ সবার জন্য প্রযোজ্য বলে আদালত আদেশে বলেছেন।
তিনি আরও জানান, সবার জীবনেই এটি প্রথম মামলা ছিল। আর কোনো দিন অপরাধে জড়াবে না শপথ পাঠসহ, ভালো কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। রায় কার্যকরের এই বিষয়টি সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রবেশন কর্মকর্তাকে দেখভাল করতে বলা হয়েছে। শিশুরা আগামী ছয় মাস তার পর্যবেক্ষণে থাকবে। প্রবেশন কর্মকর্তা দুই মাস পর পর আদালতে প্রতিবেদন দেবেন। আগামী বছরের ১৫ মে শিশুরা আদালতে হাজির হবে। সেদিন প্রবেশন কর্মকর্তার প্রতিবেদন দেখে আদালত মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করবেন।
রাজশাহী সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রবেশন কর্মকর্তা মতিনুর রহমান বলেন, সাজা না দিয়ে বিকল্প পন্থায় এসব শিশুদের সংশোধনের সুযোগ দিয়েছেন আদালত। শিশুদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আদালত একটি ভালো আদেশ দিয়েছেন।
আদালত বলেছেন, শিশুরা ভালোভাবে চলাফেরার পাশাপাশি দুটি করে ভালো কাজও করবে। কে কোন ভালো কাজ দুটি করবে তা ওই শিশুদের অপরাধের ধরন দেখে ঠিক করে দেওয়া হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে