পাবনা প্রতিনিধি
পরিবেশে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি ও বৈচিত্র্যের মাধ্যমে ঐক্যের বার্তা ছড়িয়ে দিতে বিশ্বভ্রমণে বের হয়েছেন ভারতের মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা ২১ বছর বয়সী যুবক রোহান আগরওয়াল। বাংলাদেশের ৬৩টি জেলা ভ্রমণ শেষ করে তিনি গতকাল রোববার রাতে পাবনায় এসে পৌঁছান।
এর আগে নেপালের কিছু অংশ এবং ভারতের ২৭টি রাজ্য ঘুরে সাত মাস আগে বাংলাদেশে আসেন রোহান আগরওয়াল। পায়ে হেঁটে এবং কিছু সময় অন্যের যানবাহনে করে বাংলাদেশের ৬৩টি জেলা ভ্রমণ শেষ করেন এ যুবক।
আজ সোমবার সকালে রোহান আগরওয়াল পাবনা শহরের শালগাড়িয়া এলাকায় আইডিয়াল ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শন করেন। এ সময় স্কুলের পরিচালক জহিরুল ইসলামসহ অন্য শিক্ষকেরা তাঁকে স্বাগত জানান।
পরে রোহান আগরওয়াল স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের প্লাস্টিক ব্যবহারের বিপজ্জনক প্রভাব সম্পর্কে ধারণা দেন এবং প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। পরে তিনি জেলার বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
স্কুলের পরিচালক জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবেশ নিয়ে তার যে চিন্তা সেটি পুরো পৃথিবীর জন্য একটি ইতিবাচক বিষয়। আমরা সবাই যদি তার ধারণাকে গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে পৃথিবী বদলে যাবে। পলিথিনের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে পৃথিবীর পরিবেশ রক্ষা পাবে।’
বিশ্বভ্রমণে বের হওয়া যুবক রোহান আগরওয়াল বলেন, ‘আমি হেঁটে বিশ্বভ্রমণে বের হয়েছি। বাংলাদেশের সব জেলা ভ্রমণ শেষে আমি সর্বশেষ পাবনা জেলায় এসেছি। কখনো হেঁটে, কখনো কারও মাধ্যমে সহযোগিতা নিয়ে আমি এ ভ্রমণ করছি।’
রোহান আরও বলেন, ‘আমার ভ্রমণের উদ্দেশ্য পলিথিনের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে পরিবেশকে বাঁচানোর বার্তা সবার কাছে পৌঁছানো। আমি বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও জনপ্রতিনিধিদের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি। বাংলাদেশ ভ্রমণ শেষে আমি মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, হংকং, মঙ্গোলিয়া, রাশিয়া, সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের উদ্দেশে বের হব।’ পরিবেশ সংরক্ষণে রোহান আগরওয়ালের এই ভ্রমণকে সবাই সাধুবাদ জানান।
পরিবেশে প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি ও বৈচিত্র্যের মাধ্যমে ঐক্যের বার্তা ছড়িয়ে দিতে বিশ্বভ্রমণে বের হয়েছেন ভারতের মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা ২১ বছর বয়সী যুবক রোহান আগরওয়াল। বাংলাদেশের ৬৩টি জেলা ভ্রমণ শেষ করে তিনি গতকাল রোববার রাতে পাবনায় এসে পৌঁছান।
এর আগে নেপালের কিছু অংশ এবং ভারতের ২৭টি রাজ্য ঘুরে সাত মাস আগে বাংলাদেশে আসেন রোহান আগরওয়াল। পায়ে হেঁটে এবং কিছু সময় অন্যের যানবাহনে করে বাংলাদেশের ৬৩টি জেলা ভ্রমণ শেষ করেন এ যুবক।
আজ সোমবার সকালে রোহান আগরওয়াল পাবনা শহরের শালগাড়িয়া এলাকায় আইডিয়াল ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শন করেন। এ সময় স্কুলের পরিচালক জহিরুল ইসলামসহ অন্য শিক্ষকেরা তাঁকে স্বাগত জানান।
পরে রোহান আগরওয়াল স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের প্লাস্টিক ব্যবহারের বিপজ্জনক প্রভাব সম্পর্কে ধারণা দেন এবং প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। পরে তিনি জেলার বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
স্কুলের পরিচালক জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবেশ নিয়ে তার যে চিন্তা সেটি পুরো পৃথিবীর জন্য একটি ইতিবাচক বিষয়। আমরা সবাই যদি তার ধারণাকে গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে পৃথিবী বদলে যাবে। পলিথিনের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে পৃথিবীর পরিবেশ রক্ষা পাবে।’
বিশ্বভ্রমণে বের হওয়া যুবক রোহান আগরওয়াল বলেন, ‘আমি হেঁটে বিশ্বভ্রমণে বের হয়েছি। বাংলাদেশের সব জেলা ভ্রমণ শেষে আমি সর্বশেষ পাবনা জেলায় এসেছি। কখনো হেঁটে, কখনো কারও মাধ্যমে সহযোগিতা নিয়ে আমি এ ভ্রমণ করছি।’
রোহান আরও বলেন, ‘আমার ভ্রমণের উদ্দেশ্য পলিথিনের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে পরিবেশকে বাঁচানোর বার্তা সবার কাছে পৌঁছানো। আমি বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও জনপ্রতিনিধিদের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি। বাংলাদেশ ভ্রমণ শেষে আমি মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, হংকং, মঙ্গোলিয়া, রাশিয়া, সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের উদ্দেশে বের হব।’ পরিবেশ সংরক্ষণে রোহান আগরওয়ালের এই ভ্রমণকে সবাই সাধুবাদ জানান।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৫ মিনিট আগে