চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
বসন্তবরণ মঞ্চে হলুদ শাড়িতে হেলেদুলে নাচছিল বাক্প্রতিবন্ধী শিশু মীম তার সহপাঠীরা। মঞ্চে তাদের নাচের কৌশল ঠিক রাখতে নাচের মুদ্রা বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন শিক্ষক। এ দিকে মঞ্চে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মনোমুগ্ধকর উপস্থাপনা দেখে করতালি দিয়ে মুখর করেন উপস্থিত দর্শকেরা।
আজ বুধবার বেলা ১১টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের সুইড বাংলাদেশে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় মাঠে বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসব উদ্যাপন করা হয়। বাহারি স্বাদের পিঠার স্বাদে মেতে ওঠে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা ও তাদের অভিভাবকেরা। সেই সঙ্গে তাদের বসন্তের নাচ-গান উপভোগ করেন আমন্ত্রিত অতিথিসহ উপস্থিত সকলে।
সুইড বাংলাদেশে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের নৃত্য শিক্ষক ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নাচে অংশগ্রহণ করিয়ে জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার অর্জন করেছি। আমাদের নাচের মেয়েরাও প্রথম হয়েছে, গানের মেয়েরাও প্রথম স্থান অধিকার করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এসব শিশুদের সুবিধাবঞ্চিত বলে থাকি, কিন্তু আমরা তাদের সুবিধাবঞ্চিত করি না। এগুলো আমাদেরই সন্তান মনে করে তাদের ভালোর জন্য সব কাজ করে থাকি। মানুষের স্বাভাবিক সন্তানেরা যেসব সুবিধা পায়, আমরাও তাদের সব ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকি।’
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঙালির সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। যাতে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা অন্য সাধারণ মানুষের মতোই দিনটি উপভোগ করতে পারেন। এ ছাড়া সমাজের মানুষদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেন তারা চলতে পারে, এমন আয়োজন বারবার করা হবে।’
বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন—বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সুলতানা রাজিয়া, টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষক আতিকুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
বসন্তবরণ মঞ্চে হলুদ শাড়িতে হেলেদুলে নাচছিল বাক্প্রতিবন্ধী শিশু মীম তার সহপাঠীরা। মঞ্চে তাদের নাচের কৌশল ঠিক রাখতে নাচের মুদ্রা বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন শিক্ষক। এ দিকে মঞ্চে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মনোমুগ্ধকর উপস্থাপনা দেখে করতালি দিয়ে মুখর করেন উপস্থিত দর্শকেরা।
আজ বুধবার বেলা ১১টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের সুইড বাংলাদেশে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় মাঠে বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসব উদ্যাপন করা হয়। বাহারি স্বাদের পিঠার স্বাদে মেতে ওঠে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা ও তাদের অভিভাবকেরা। সেই সঙ্গে তাদের বসন্তের নাচ-গান উপভোগ করেন আমন্ত্রিত অতিথিসহ উপস্থিত সকলে।
সুইড বাংলাদেশে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের নৃত্য শিক্ষক ইয়াসমিন খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নাচে অংশগ্রহণ করিয়ে জাতীয় পর্যায়ে পুরস্কার অর্জন করেছি। আমাদের নাচের মেয়েরাও প্রথম হয়েছে, গানের মেয়েরাও প্রথম স্থান অধিকার করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এসব শিশুদের সুবিধাবঞ্চিত বলে থাকি, কিন্তু আমরা তাদের সুবিধাবঞ্চিত করি না। এগুলো আমাদেরই সন্তান মনে করে তাদের ভালোর জন্য সব কাজ করে থাকি। মানুষের স্বাভাবিক সন্তানেরা যেসব সুবিধা পায়, আমরাও তাদের সব ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকি।’
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঙালির সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। যাতে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা অন্য সাধারণ মানুষের মতোই দিনটি উপভোগ করতে পারেন। এ ছাড়া সমাজের মানুষদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেন তারা চলতে পারে, এমন আয়োজন বারবার করা হবে।’
বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন—বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সুলতানা রাজিয়া, টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষক আতিকুল ইসলামসহ আরও অনেকে।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
৩৪ মিনিট আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে