রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানায় আলাপ-আলোচনার পরেও পুলিশের হাতে আটক শিক্ষার্থীকে ছাড়াতে পারেননি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক। পুলিশের হাতে নিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থী আটকের খবর শুনে গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী তাঁকে ছাড়ানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন এ দুই শিক্ষক।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার দুপুর ২টার দিকে রাজশাহীর আদালত এলাকা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল হালিমকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আটকের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মোবাইল ফোন নিয়ে নেওয়ায় বিষয়টি কাউকে অবগত করতে পারেননি ওই শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষার্থীকে নগরের রাজপাড়া থানায় আটক রাখা হয়েছে এমন খবর পেয়ে দিবাগত রাত ৩টার দিকে থানায় যান বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক শহীদ ইকবাল ও অধ্যাপক সৌভিক রেজা।
শহীদ ইকবাল ও সৌভিক রেজা ঘণ্টাব্যাপী পুলিশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন। তবে পুলিশ তাঁকে ছাড়তে রাজি হয়নি। পুলিশ তাঁদের জানিয়েছে, শিক্ষকেরা থানায় আসতে দেরি করে ফেলেছেন। আবার জানিয়েছে, হালিমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেই আটক করা হয়েছে।
অধ্যাপক সৌভিক রেজা বলেন, ‘হালিমকে আটকের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। ফলে সে কাউকেই বিষয়টি জানাতে পারেনি। এমনকি তার পরিবারকেও না। আমরা জানতে পেরে যখন থানায় যাই, তখন রাত ৩টা। হালিমকে ছাড়ার জন্য তাঁদের বললে তাঁরা একবার বলেন, “আপনারা অনেক দেরি করে ফেলেছেন। তাই আমরা কিছু করতে পারছি না।” আরেকবার বলেন, “তাঁর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেই তাঁকে আটক করা হয়েছে।”’ এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ফোনে কল করলে তাঁরাও দায়সারা কথা বলেন।
অধ্যাপক শহীদ ইকবাল বলেন, ‘ওই (হালিম) শিক্ষার্থীকে বেলা ২টার দিকে রাজশাহীর আদালত এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। সেখান থেকে ধরে রাজপাড়া থানায় নিয়ে আসে। আটকের বিষয়টি রাত আড়াইটার দিকে আমরা জানতে পারি। পরে আমি এবং সৌভিক রেজা থানায় যাই। থানা কর্তৃপক্ষ বলে দেয়, তারা ওই শিক্ষার্থীকে ছাড়তে পারবে না। তাদের অনুসন্ধানে সে বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত। তাকে আইনে সোপর্দ করা হবে। থানা থেকে রাত সাড়ে ৪টার পর আমরা চলে আসি।’
এ বিষয়ে জানতে রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল হককে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি ধরেননি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আটক নিরপরাধ শিক্ষার্থীদের ছেড়ে দিতে আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অনুরোধ করেছি। তারা কয়েকজনকে ছেড়েও দিয়েছে। তবে যাদের ছাড়া হয়নি, তাদের বিরুদ্ধে হয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকতে পারে। তবে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে।’
রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানায় আলাপ-আলোচনার পরেও পুলিশের হাতে আটক শিক্ষার্থীকে ছাড়াতে পারেননি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক। পুলিশের হাতে নিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থী আটকের খবর শুনে গতকাল বুধবার রাত ৩টার দিকে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী তাঁকে ছাড়ানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন এ দুই শিক্ষক।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার দুপুর ২টার দিকে রাজশাহীর আদালত এলাকা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল হালিমকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আটকের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মোবাইল ফোন নিয়ে নেওয়ায় বিষয়টি কাউকে অবগত করতে পারেননি ওই শিক্ষার্থী। ওই শিক্ষার্থীকে নগরের রাজপাড়া থানায় আটক রাখা হয়েছে এমন খবর পেয়ে দিবাগত রাত ৩টার দিকে থানায় যান বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক শহীদ ইকবাল ও অধ্যাপক সৌভিক রেজা।
শহীদ ইকবাল ও সৌভিক রেজা ঘণ্টাব্যাপী পুলিশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন। তবে পুলিশ তাঁকে ছাড়তে রাজি হয়নি। পুলিশ তাঁদের জানিয়েছে, শিক্ষকেরা থানায় আসতে দেরি করে ফেলেছেন। আবার জানিয়েছে, হালিমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেই আটক করা হয়েছে।
অধ্যাপক সৌভিক রেজা বলেন, ‘হালিমকে আটকের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। ফলে সে কাউকেই বিষয়টি জানাতে পারেনি। এমনকি তার পরিবারকেও না। আমরা জানতে পেরে যখন থানায় যাই, তখন রাত ৩টা। হালিমকে ছাড়ার জন্য তাঁদের বললে তাঁরা একবার বলেন, “আপনারা অনেক দেরি করে ফেলেছেন। তাই আমরা কিছু করতে পারছি না।” আরেকবার বলেন, “তাঁর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ যাচাই-বাছাই করেই তাঁকে আটক করা হয়েছে।”’ এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ফোনে কল করলে তাঁরাও দায়সারা কথা বলেন।
অধ্যাপক শহীদ ইকবাল বলেন, ‘ওই (হালিম) শিক্ষার্থীকে বেলা ২টার দিকে রাজশাহীর আদালত এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। সেখান থেকে ধরে রাজপাড়া থানায় নিয়ে আসে। আটকের বিষয়টি রাত আড়াইটার দিকে আমরা জানতে পারি। পরে আমি এবং সৌভিক রেজা থানায় যাই। থানা কর্তৃপক্ষ বলে দেয়, তারা ওই শিক্ষার্থীকে ছাড়তে পারবে না। তাদের অনুসন্ধানে সে বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত। তাকে আইনে সোপর্দ করা হবে। থানা থেকে রাত সাড়ে ৪টার পর আমরা চলে আসি।’
এ বিষয়ে জানতে রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল হককে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি ধরেননি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আটক নিরপরাধ শিক্ষার্থীদের ছেড়ে দিতে আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অনুরোধ করেছি। তারা কয়েকজনকে ছেড়েও দিয়েছে। তবে যাদের ছাড়া হয়নি, তাদের বিরুদ্ধে হয়তো সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকতে পারে। তবে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে।’
মোল্লাকান্দিতে প্রতিপক্ষের হাতে নিহত শ্রমিক লীগ কর্মী সানা মাঝির (৪২) লাশ দাফনের পর কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ শনিবার সদর উপজেলার মাকহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) রেজিস্ট্রার মনিরুল ইসলামকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিন্ডিকেট। সেই সঙ্গে ফ্যাসিস্ট চিহ্নিত করা ও অবহেলায় ক্যানসারে আক্রান্ত ছাত্রী জিমির মৃত্যু ইস্যুতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা মুচলেকা দেবেন, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা ও সাধারণ ডায়েরি (জিডি
৬ মিনিট আগেরাজধানীর খিলগাঁও ভূঁইয়াপাড়া এলাকা থেকে নিখোঁজের দুই দিন পর এক নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (৩ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খিলগাঁও ভূঁইয়াপাড়া ২ নম্বর গলির ২৯৪/এ নম্বর নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের বেসমেন্ট থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৮ মিনিট আগেমানিকগঞ্জ সদরে জেটি (জাপান টোব্যাকো) ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কারখানায় শ্রমিকদের ঢুকতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির নেতা আতাউর রহমান আতার অনুসারীদের বিরুদ্ধে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পরিবহন ও আউটসোর্সিং কর্মী নিয়োগের কাজ না পাওয়ায় স্থানীয় বিএনপির
৪০ মিনিট আগে