রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীই কলেজ অধ্যক্ষ মো. সেলীম রেজাকে মারধর করেছেন। অধ্যক্ষ নিজেই এক ব্যক্তির কাছে ঘটনার এমন বর্ণনা দিয়েছেন। সেই কথোপকথনের অডিও রেকর্ড প্রকাশ করেছেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
এ নিয়ে হইচই শুরু হলে আজ রোববার একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের ফেসবুক পেজে অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার লাইভ করা হয়েছে। সেখানে তিনি উল্টো কথা বলেছেন। আওয়ামী লীগের এই এমপির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক বেশ ভালো বলে দাবি করেছেন অধ্যক্ষ সেলীম রেজা। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ওই নিউজ পোর্টালটির প্রকাশক এমপি ওমর ফারুক। আর অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন পোর্টালটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান সম্পাদক।
রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে ৭ জুলাই এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী মারধর করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর লোকচক্ষুর আড়ালেই ছিলেন অধ্যক্ষ। তাঁকে মারধরের খবরে দেশব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠলে ১৪ জুলাই অধ্যক্ষকে নিয়ে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন ওমর ফারুক চৌধুরী। সেখানে অধ্যক্ষ সেলীম রেজা দাবি করেন, এমপি তাঁকে মারধর করেননি। আর এমপি দাবি করেন, তাঁকে নিয়ে অধ্যক্ষকে মারধরের গুজব ছড়াচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
এর প্রতিবাদে গতকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলন করে আসাদুজ্জামান সাংবাদিকদের একটি অডিও রেকর্ড দেন। দাবি করা হয়, এটি অধ্যক্ষ সেলীম রেজা ও আওয়ামী লীগের এক নেতার কথোপকথন। অডিওতে শোনা যায়, অধ্যক্ষ দাবি করা ব্যক্তিটি এমপির হাতে মারধরের ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছেন।
তবে ফেসবুকে লাইভ প্রচারিত সাক্ষাৎকারে অধ্যক্ষ সেলীম রেজা বলেন, আসাদুজ্জামান আসাদ যে অডিও রেকর্ড প্রকাশ করেছেন সেটি তাঁর নয়। অডিওটি তাঁর ভয়েস ক্লোন করে বানানো। অধ্যক্ষ সেলীম রেজা দাবি করেন, আসাদ তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন ঠিকই, তবে তাঁর সঙ্গে মারধর নিয়ে কোনো কথা হয়নি।
অধ্যক্ষ বলেন, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীকে বেকায়দায় ফেলতে তাঁকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এমপির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। তাঁর কলেজের উন্নয়নে এমপির অবদানের কথাও তুলে ধরেন অধ্যক্ষ সেলীম রেজা। দোতলা থেকে যখন এই লাইভটি প্রচার করা হচ্ছিল তখন কলেজের মাঠে এমপির ব্যবহৃত গাড়িটি দেখা যাচ্ছিল।
এদিকে অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে মারধরের ঘটনাটি এখনো তদন্ত করছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। ১৪ জুলাই থেকেই কমিটির সদস্যরা রাজশাহীতে আছেন। আসাদুজ্জামান আসাদের দেওয়া ভিডিওতে দুই ব্যক্তির কথোপকথনে আরও যেসব ব্যক্তির নাম এসেছে রোববার কমিটির সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীই কলেজ অধ্যক্ষ মো. সেলীম রেজাকে মারধর করেছেন। অধ্যক্ষ নিজেই এক ব্যক্তির কাছে ঘটনার এমন বর্ণনা দিয়েছেন। সেই কথোপকথনের অডিও রেকর্ড প্রকাশ করেছেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
এ নিয়ে হইচই শুরু হলে আজ রোববার একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের ফেসবুক পেজে অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার লাইভ করা হয়েছে। সেখানে তিনি উল্টো কথা বলেছেন। আওয়ামী লীগের এই এমপির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক বেশ ভালো বলে দাবি করেছেন অধ্যক্ষ সেলীম রেজা। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ওই নিউজ পোর্টালটির প্রকাশক এমপি ওমর ফারুক। আর অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন পোর্টালটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান সম্পাদক।
রাজাবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে ৭ জুলাই এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী মারধর করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর লোকচক্ষুর আড়ালেই ছিলেন অধ্যক্ষ। তাঁকে মারধরের খবরে দেশব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠলে ১৪ জুলাই অধ্যক্ষকে নিয়ে নিজের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন ওমর ফারুক চৌধুরী। সেখানে অধ্যক্ষ সেলীম রেজা দাবি করেন, এমপি তাঁকে মারধর করেননি। আর এমপি দাবি করেন, তাঁকে নিয়ে অধ্যক্ষকে মারধরের গুজব ছড়াচ্ছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
এর প্রতিবাদে গতকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলন করে আসাদুজ্জামান সাংবাদিকদের একটি অডিও রেকর্ড দেন। দাবি করা হয়, এটি অধ্যক্ষ সেলীম রেজা ও আওয়ামী লীগের এক নেতার কথোপকথন। অডিওতে শোনা যায়, অধ্যক্ষ দাবি করা ব্যক্তিটি এমপির হাতে মারধরের ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছেন।
তবে ফেসবুকে লাইভ প্রচারিত সাক্ষাৎকারে অধ্যক্ষ সেলীম রেজা বলেন, আসাদুজ্জামান আসাদ যে অডিও রেকর্ড প্রকাশ করেছেন সেটি তাঁর নয়। অডিওটি তাঁর ভয়েস ক্লোন করে বানানো। অধ্যক্ষ সেলীম রেজা দাবি করেন, আসাদ তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন ঠিকই, তবে তাঁর সঙ্গে মারধর নিয়ে কোনো কথা হয়নি।
অধ্যক্ষ বলেন, এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীকে বেকায়দায় ফেলতে তাঁকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এমপির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। তাঁর কলেজের উন্নয়নে এমপির অবদানের কথাও তুলে ধরেন অধ্যক্ষ সেলীম রেজা। দোতলা থেকে যখন এই লাইভটি প্রচার করা হচ্ছিল তখন কলেজের মাঠে এমপির ব্যবহৃত গাড়িটি দেখা যাচ্ছিল।
এদিকে অধ্যক্ষ সেলীম রেজাকে মারধরের ঘটনাটি এখনো তদন্ত করছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। ১৪ জুলাই থেকেই কমিটির সদস্যরা রাজশাহীতে আছেন। আসাদুজ্জামান আসাদের দেওয়া ভিডিওতে দুই ব্যক্তির কথোপকথনে আরও যেসব ব্যক্তির নাম এসেছে রোববার কমিটির সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
১ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে