রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার ঘটনায় তোপের মুখে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান উল ইসলাম ও অধ্যাপক হুমায়ুন কবীরও অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। তখন মানবঢাল সৃষ্টি করে তাঁদের রক্ষার চেষ্টা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি, হল প্রাধ্যক্ষসহ অন্য শিক্ষকেরা। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে আজ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনে তালা লাগিয়ে আন্দোলন শুরু হয়। এরপর একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।
একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। তখন শিক্ষার্থীরা তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত হন এবং ‘ভুয়া, ভুয়া’ বলে চিৎকার করতে থাকেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বললে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যকে ঘটনাস্থল বিনোদপুর বাজারে যেতে বলেন। বিনোদপুরে যাওয়ার পথে প্রক্টরিয়াল বডি ও শিক্ষকেরা উপাচার্যকে সাবাশ বাংলাদেশ মাঠে নিয়ে যান। এতে আবারও ক্ষিপ্ত হন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তাঁরা উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন এবং কয়েকজন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী স্থানীয় ও পুলিশ সদস্যদের বিচার করা, বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশ বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বিশ্ববিদ্যালয়কে শতভাগ আবাসিক করা, আহত শিক্ষার্থীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা, ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নীতিনির্ধারণে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আমানুল্লাহ খান বলেন, ‘গতকাল এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিল। তাদের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর হামলা করেছে। আমাদের দাবিগুলো মানা না হলে আন্দোলন চলবেই।’ এ সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন।
এ বিষয়ে উপাচার্য বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কারও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের হামলার ঘটনায় তোপের মুখে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান উল ইসলাম ও অধ্যাপক হুমায়ুন কবীরও অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। তখন মানবঢাল সৃষ্টি করে তাঁদের রক্ষার চেষ্টা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি, হল প্রাধ্যক্ষসহ অন্য শিক্ষকেরা। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে আজ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসন ভবনে তালা লাগিয়ে আন্দোলন শুরু হয়। এরপর একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।
একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। তখন শিক্ষার্থীরা তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত হন এবং ‘ভুয়া, ভুয়া’ বলে চিৎকার করতে থাকেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বললে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যকে ঘটনাস্থল বিনোদপুর বাজারে যেতে বলেন। বিনোদপুরে যাওয়ার পথে প্রক্টরিয়াল বডি ও শিক্ষকেরা উপাচার্যকে সাবাশ বাংলাদেশ মাঠে নিয়ে যান। এতে আবারও ক্ষিপ্ত হন শিক্ষার্থীরা। সেখানে তাঁরা উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন এবং কয়েকজন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী স্থানীয় ও পুলিশ সদস্যদের বিচার করা, বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশ বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, বিশ্ববিদ্যালয়কে শতভাগ আবাসিক করা, আহত শিক্ষার্থীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা, ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন নীতিনির্ধারণে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আমানুল্লাহ খান বলেন, ‘গতকাল এ ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিল। তাদের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে স্থানীয় সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর হামলা করেছে। আমাদের দাবিগুলো মানা না হলে আন্দোলন চলবেই।’ এ সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন।
এ বিষয়ে উপাচার্য বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কারও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৭ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে