রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র উপদেষ্টা এম তারেক নূরের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলের প্রায় ১৪ লাখ টাকা আগাম গ্রহণ করে সমন্বয় না করার অভিযোগ উঠেছে। চিঠিতে এম তারেক নূরকে ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে’ উল্লেখ করে অগ্রিম গৃহীত অর্থ সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
গত ২৯ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই অভিযোগ করা হয়।
এদিকে এসব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন এম তারেক নূর। তিনি আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলন করে তাঁর বক্তব্য গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে তুলে ধরবেন বলে জানিয়েছেন। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের উত্তর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে চিঠির মাধ্যমে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
রাবি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এম তারেক নূর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে আমাকে যে চিঠি দেওয়া হয়েছে তার কোনো ভিত্তি নেই। তারা চিঠির সঙ্গে কোনো প্রমাণ সংযুক্ত করেননি। প্রমাণ ছাড়া তো কোনো কিছু হয় না। এ বিষয়ে আমি গণমাধ্যমকে সংবাদ সম্মেলন ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে চিঠির মাধ্যমে উত্তর দেব।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, এম তারেক নূর ছাত্র উপদেষ্টা থাকাকালীন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় তহবিল থেকে অগ্রিম টাকা তুলে নিলেও অনেক প্রতিষ্ঠানের বিল পরিশোধ করেননি। বিষয়টি সমন্বয় করতে তাঁকে চিঠির মাধ্যমে পাওনা পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এম তারেক নূর ছাত্র উপদেষ্টা থাকাকালীন বিভিন্ন কাজে ৬৭ দফায় অগ্রিম ১৯ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ টাকা গ্রহণ করেছেন। কিন্তু মাত্র ৬ লাখ ১৬ হাজার ১৮৫ টাকার সমন্বয় করেছেন। বাকি ১৩ লাখ ৮১ হাজার ৯৭০ টাকা অসমন্বিত রয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে থাকাকালীন অগ্রিম টাকা গ্রহণ করেও পাওনা পরিশোধ না করায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানকে পাওনা পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় তাঁর বেতন থেকে অসমন্বিত অর্থ কর্তন করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৯ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এম তারেক নূর। কিন্তু চলতি বছরের ১৩ এপ্রিল ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই পদত্যাগ করেন তিনি। পরে তাঁর জায়গায় নতুন ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদকে নিয়োগ দেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। ছাত্রদের কল্যাণে কাজ করাসহ বিভিন্ন দিবসগুলো ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। এসব অনুষ্ঠানের বরাদ্দ বাবদ অর্থ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাকে অগ্রিম দেওয়া হয়। দায়িত্বে পালনকালীন জাতীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দিবসসহ অন্যান্য অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যানার, ফেস্টুন, আলোকসজ্জা ও খাবারের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় করেন এম তারেক নূর। কিন্তু বরাদ্দ হওয়া টাকা তুলে নেওয়া হলেও পাওনাদার প্রতিষ্ঠানকে বিল পরিশোধ করেননি তিনি। ফলে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে প্রায় লক্ষাধিক টাকা বকেয়া পড়েছে। এখন এই টাকার জন্য প্রতিনিয়ত প্রশাসনকে চাপ দিচ্ছেন পাওনাদারেরা।
তবে এসব অভিযোগকে মিথ্যা ও বানোয়াট উল্লেখ করে উল্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কাজে অনিয়ম হয়েছে বলে মন্তব্য করেন এম তারেক নূর। তিনি বলেন, ‘উপাচার্য মহোদয় যে কাজ ও সাহায্যগুলো আমাকে করতে বলেছিলেন, সেগুলো কি আমি নিজের পকেট থেকে দিব? এগুলো করার আসল কারণ হলো-আমি যেসব বিষয় নিয়ে কথা বলছি বা বলব সেগুলোকে ধামাচাপা দেওয়া।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক নূর স্যার দায়িত্বে থাকা অবস্থায় বেশ কিছু কাজের সমন্বয় করেননি। ইতিমধ্যে ৫-৬ জন পাওনাদার পাওনা চেয়ে লিখিত আবেদন করেছেন। কিছু মানুষ মৌখিকভাবেও জানিয়েছেন। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বিষয়টি অবহিত করেছি। কর্তৃপক্ষ তাঁকে এ ব্যাপারে সমন্বয় করতে চিঠি দিয়েছেন।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জানতে পেরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে তাঁকে একটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। এটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। কেননা সমন্বয় না করলে তার কাঁধেই এটি পরে থাকবে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র উপদেষ্টা এম তারেক নূরের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলের প্রায় ১৪ লাখ টাকা আগাম গ্রহণ করে সমন্বয় না করার অভিযোগ উঠেছে। চিঠিতে এম তারেক নূরকে ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে’ উল্লেখ করে অগ্রিম গৃহীত অর্থ সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
গত ২৯ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই অভিযোগ করা হয়।
এদিকে এসব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন এম তারেক নূর। তিনি আজ মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলন করে তাঁর বক্তব্য গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে তুলে ধরবেন বলে জানিয়েছেন। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের উত্তর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে চিঠির মাধ্যমে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
রাবি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এম তারেক নূর বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে আমাকে যে চিঠি দেওয়া হয়েছে তার কোনো ভিত্তি নেই। তারা চিঠির সঙ্গে কোনো প্রমাণ সংযুক্ত করেননি। প্রমাণ ছাড়া তো কোনো কিছু হয় না। এ বিষয়ে আমি গণমাধ্যমকে সংবাদ সম্মেলন ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে চিঠির মাধ্যমে উত্তর দেব।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, এম তারেক নূর ছাত্র উপদেষ্টা থাকাকালীন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় তহবিল থেকে অগ্রিম টাকা তুলে নিলেও অনেক প্রতিষ্ঠানের বিল পরিশোধ করেননি। বিষয়টি সমন্বয় করতে তাঁকে চিঠির মাধ্যমে পাওনা পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এম তারেক নূর ছাত্র উপদেষ্টা থাকাকালীন বিভিন্ন কাজে ৬৭ দফায় অগ্রিম ১৯ লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ টাকা গ্রহণ করেছেন। কিন্তু মাত্র ৬ লাখ ১৬ হাজার ১৮৫ টাকার সমন্বয় করেছেন। বাকি ১৩ লাখ ৮১ হাজার ৯৭০ টাকা অসমন্বিত রয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে থাকাকালীন অগ্রিম টাকা গ্রহণ করেও পাওনা পরিশোধ না করায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানকে পাওনা পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যথায় তাঁর বেতন থেকে অসমন্বিত অর্থ কর্তন করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৯ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক এম তারেক নূর। কিন্তু চলতি বছরের ১৩ এপ্রিল ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই পদত্যাগ করেন তিনি। পরে তাঁর জায়গায় নতুন ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদকে নিয়োগ দেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার। ছাত্রদের কল্যাণে কাজ করাসহ বিভিন্ন দিবসগুলো ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। এসব অনুষ্ঠানের বরাদ্দ বাবদ অর্থ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাকে অগ্রিম দেওয়া হয়। দায়িত্বে পালনকালীন জাতীয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দিবসসহ অন্যান্য অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যানার, ফেস্টুন, আলোকসজ্জা ও খাবারের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় করেন এম তারেক নূর। কিন্তু বরাদ্দ হওয়া টাকা তুলে নেওয়া হলেও পাওনাদার প্রতিষ্ঠানকে বিল পরিশোধ করেননি তিনি। ফলে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে প্রায় লক্ষাধিক টাকা বকেয়া পড়েছে। এখন এই টাকার জন্য প্রতিনিয়ত প্রশাসনকে চাপ দিচ্ছেন পাওনাদারেরা।
তবে এসব অভিযোগকে মিথ্যা ও বানোয়াট উল্লেখ করে উল্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কাজে অনিয়ম হয়েছে বলে মন্তব্য করেন এম তারেক নূর। তিনি বলেন, ‘উপাচার্য মহোদয় যে কাজ ও সাহায্যগুলো আমাকে করতে বলেছিলেন, সেগুলো কি আমি নিজের পকেট থেকে দিব? এগুলো করার আসল কারণ হলো-আমি যেসব বিষয় নিয়ে কথা বলছি বা বলব সেগুলোকে ধামাচাপা দেওয়া।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক নূর স্যার দায়িত্বে থাকা অবস্থায় বেশ কিছু কাজের সমন্বয় করেননি। ইতিমধ্যে ৫-৬ জন পাওনাদার পাওনা চেয়ে লিখিত আবেদন করেছেন। কিছু মানুষ মৌখিকভাবেও জানিয়েছেন। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বিষয়টি অবহিত করেছি। কর্তৃপক্ষ তাঁকে এ ব্যাপারে সমন্বয় করতে চিঠি দিয়েছেন।’
জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জানতে পেরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে তাঁকে একটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। এটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। কেননা সমন্বয় না করলে তার কাঁধেই এটি পরে থাকবে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাতক্ষীরার একমাত্র ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস প্রায় সাত বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করা শ্রমিকদের অনেকে এখন বেকার জীবন কাটাচ্ছেন। তবে কর্তৃপক্ষ দাবি, কারখানার বিশাল প্রাঙ্গণে বেসরকারি সহযোগিতায় একাধিক...
৪ ঘণ্টা আগেসড়কের মধ্যে থেকে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ না করেই প্রশস্ত করা হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়ক। সড়কটি ৬ দশমিক ২ মিটার থেকে উন্নীত করা হচ্ছে ১০ দশমিক ৩ মিটারে। এ অবস্থায় ৪৮১ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক প্রশস্তকরণের সুফল নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেকর্মচারীরা বাতিলের দাবি জানালেও সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। এই অধ্যাদেশ সংশোধন করে যেসব ধারায় অপপ্রয়োগের সুযোগ রয়েছে, সেখানে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অধ্যাদেশ সংশোধন করে সেখানে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হবে, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তা চূড়ান্ত করবে...
৪ ঘণ্টা আগেউত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ে নদী থেকে প্রতিদিন উত্তোলন করা হচ্ছে হাজার হাজার টন বালু। এই বালু এখন আর সীমাবদ্ধ নেই জেলার অভ্যন্তরে বা পাশের কোনো উপজেলায়। তা ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে; বিশেষত ঢাকা, গাজীপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাটের নির্মাণ প্রকল্পগুলোতে।
৪ ঘণ্টা আগে