তানোর (রাজশাহী)
রাত পোহালেই ঢাকের আওয়াজ, শঙ্খ ধ্বনি, উলুর ধ্বনির সঙ্গে শুরু হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সব থেকে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এবার তানোর উপজেলায় ৬০টি মণ্ডপে পূজা উদ্যাপন হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। পূজা উপলক্ষে এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে পূজামণ্ডপ কমিটিগুলো।
জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির কারণে গত বছরের চেয়ে এবারের আয়োজনে ব্যাপকতা থাকছে অনেকটাই বেশি। আশা করা যাচ্ছে, এবারের পূজা দেখতে উপজেলার বাইরে থেকেও প্রচুর দর্শনার্থী আসবে। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে মণ্ডপগুলোকে করোনার বিধিবিধান মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। উৎসবটি শান্তিপূর্ণভাবে পালনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে সব ধরনের প্রস্তুতি। এরই মধ্যে দুর্গাপূজার প্রতিমা তৈরি ও রঙের কাজ শেষ হয়েছে। এখন প্রতিমা খাটে ওঠানোর মধ্য দিয়ে পূজার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে কাল সোমবার থেকে।
সরেজমিনে তানোর উপজেলার বিভিন্ন মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, মঞ্চ তৈরি ও প্রতিমার শরীরে কাপড় পরানোর কাজে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা। প্রতিমাকে শেষবারের জন্য সুন্দর করে সাজিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। মন্দিরের চারপাশও সাজানো হয়েছে বাহারি নকশায়। মন্দিরের প্রধান গেটসহ অন্যান্য জায়গাগুলোও বর্ণিল হয়ে সেজে উঠেছে।
বিভিন্ন পূজা মণ্ডপের আয়োজন কমিটির সদস্য ও পূজারিদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, আমাদের এটি সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই উৎসব আমাদের জন্য আনন্দের একটি উপলক্ষ। কাল থেকে পূজা শুরু হচ্ছে। তবে আমাদের মধ্যে উৎসবের আমেজ চলে এসেছে। পূজার মধ্য দিয়ে করোনা থেকে মুক্তি মিলবে বলে প্রত্যাশা করছি।
তানোর সদর পূজা উদ্যাপন কমিটির সহসভাপতি পঙ্কজ হলদার বলেন, উপজেলা পূজা কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিটি মণ্ডপের খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। প্রতিটি মন্দির কমিটিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে করোনাবিধি মেনে চলার জন্য।
এ বিষয়ে তানোর থানার ওসি রাকিবুল হাসান বলেন, মন্দির কমিটিকে করোনার বিধিবিধান মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিসর্জনের দিন সন্ধ্যার মধ্যে যেন প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয় সে বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, তানোরে শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা পালনে প্রশাসনের তরফ থেকে আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি, প্রতিবারের মতো এবারও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হবে। এবার দুর্গা আসবে ঘটকে, আর যাবে দোলনায়। মহামারি, অসুখ আর মৃত্যুতে দুর্গার আগমন ঘটবে। আর সবকিছু ধুয়ে মুছে নিয়ে যাবে দোলনায়। দুনিয়ার সব অশুরকে বধকারী দেবী দুর্গার কাছে সব অপশক্তি দূর হবে। এমনটাই প্রত্যাশা এ ধর্মের অনুসারীদের।
রাত পোহালেই ঢাকের আওয়াজ, শঙ্খ ধ্বনি, উলুর ধ্বনির সঙ্গে শুরু হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সব থেকে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এবার তানোর উপজেলায় ৬০টি মণ্ডপে পূজা উদ্যাপন হবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। পূজা উপলক্ষে এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে পূজামণ্ডপ কমিটিগুলো।
জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির কারণে গত বছরের চেয়ে এবারের আয়োজনে ব্যাপকতা থাকছে অনেকটাই বেশি। আশা করা যাচ্ছে, এবারের পূজা দেখতে উপজেলার বাইরে থেকেও প্রচুর দর্শনার্থী আসবে। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে মণ্ডপগুলোকে করোনার বিধিবিধান মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। উৎসবটি শান্তিপূর্ণভাবে পালনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে সব ধরনের প্রস্তুতি। এরই মধ্যে দুর্গাপূজার প্রতিমা তৈরি ও রঙের কাজ শেষ হয়েছে। এখন প্রতিমা খাটে ওঠানোর মধ্য দিয়ে পূজার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে কাল সোমবার থেকে।
সরেজমিনে তানোর উপজেলার বিভিন্ন মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, মঞ্চ তৈরি ও প্রতিমার শরীরে কাপড় পরানোর কাজে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা। প্রতিমাকে শেষবারের জন্য সুন্দর করে সাজিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। মন্দিরের চারপাশও সাজানো হয়েছে বাহারি নকশায়। মন্দিরের প্রধান গেটসহ অন্যান্য জায়গাগুলোও বর্ণিল হয়ে সেজে উঠেছে।
বিভিন্ন পূজা মণ্ডপের আয়োজন কমিটির সদস্য ও পূজারিদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, আমাদের এটি সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এই উৎসব আমাদের জন্য আনন্দের একটি উপলক্ষ। কাল থেকে পূজা শুরু হচ্ছে। তবে আমাদের মধ্যে উৎসবের আমেজ চলে এসেছে। পূজার মধ্য দিয়ে করোনা থেকে মুক্তি মিলবে বলে প্রত্যাশা করছি।
তানোর সদর পূজা উদ্যাপন কমিটির সহসভাপতি পঙ্কজ হলদার বলেন, উপজেলা পূজা কমিটির পক্ষ থেকে প্রতিটি মণ্ডপের খোঁজখবর রাখা হচ্ছে। প্রতিটি মন্দির কমিটিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে করোনাবিধি মেনে চলার জন্য।
এ বিষয়ে তানোর থানার ওসি রাকিবুল হাসান বলেন, মন্দির কমিটিকে করোনার বিধিবিধান মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিসর্জনের দিন সন্ধ্যার মধ্যে যেন প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয় সে বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, তানোরে শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা পালনে প্রশাসনের তরফ থেকে আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি, প্রতিবারের মতো এবারও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হবে। এবার দুর্গা আসবে ঘটকে, আর যাবে দোলনায়। মহামারি, অসুখ আর মৃত্যুতে দুর্গার আগমন ঘটবে। আর সবকিছু ধুয়ে মুছে নিয়ে যাবে দোলনায়। দুনিয়ার সব অশুরকে বধকারী দেবী দুর্গার কাছে সব অপশক্তি দূর হবে। এমনটাই প্রত্যাশা এ ধর্মের অনুসারীদের।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
২২ মিনিট আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে